ঢাকা ০৭:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। টাঙ্গাইলে এইচআইভি ও এইডস রোগের সচেতনতা সৃষ্টিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ বগুড়া শিবগঞ্জে নাতির রাম দা’র কোপে নানী খুন ফুটপাত উদ্ধার করতে হবে: মেয়র রেজাউল আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত।

দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী রেজাউল কবির সেলিম।

রামগঞ্জ প্রতিনিধি।

রামগঞ্জ উপজেলার ৮নং করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে নিজের নাম ঘোষনা দিয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা রেজাউল কবির সেলিম
(এম এ)। তিনি জনগণের কাছে গিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি নিজের রাজনৈতিক শক্ত অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে মনোনয়নের ব্যপারে শতভাগ আশাবাদী।

শিক্ষিক,মার্জিত,ক্লিন ইমেজের এই নেতা
আমাদের প্রতিনিধির সাথে সাক্ষাৎকালে বলেন, দলের দুঃসময় থেকে আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে সক্রিয় ভাবে রাজনীতি করে যাচ্ছি। করপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে আমার শ্রম ঘাম আছে।
সাবেক করপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগ নেতা রেজাউল কবির সেলিম বলেন দীর্ঘ দিন থেকে আমার পরিবারেরর সকল সদস্য আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। আমার বাবা লকিয়ত উল্যাহ মেম্বার দীর্ঘদিন যাবত করপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন।

আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে জনগণের কাছে ভোট ও দোয়া প্রত্যাশা করে তিনি বলেন, ‘আপামর জনগণ তাদের সেবক হিসেবে নির্বাচিত করে সেবা করার সুযোগ দেবেন। সেই লক্ষ্যেই আমি কাজ করে যাচ্ছি।

ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে ৮নং করপাড়া ইউনিয়নবাসীর মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। জনগনের ইচ্ছা দুর্নীতিমুক্ত, সালিশ বাণিজ্যমুক্ত, জনগনের জন্য সঠিক সেবাদানকারী একজন ভাল ব্যক্তি প্রতিনিধি হয়ে আসুক।

রেজাউল কবির সেলিম জানান আমাকে দল থেকে নৌকা প্রর্তীকে মনোনয়ন দিলে এবং জনগনের ভোটে জয়লাভ করিতে পারলে আমি সন্ত্রাস,চাঁদাবাজ, মাদক,দুর্নীতিমুক্ত একটি আদর্শ ইউনিয়ন হিসাবে করপাড়া ইউনিয়নকে লক্ষ্মীপুর জেলার মধ্যে একটি রোল মডেল ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলতে কাজ করব।

ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে শুরু করে সব সময় জাতিয় ও স্থানীয় নির্বাচনের সময় সক্রিয় ভূমিকা পালনকারি এই নেতা বলেন করপাড়ায় দলের দুঃসময়ে যারা রাজনীতি করেছিল তাদের একজন আমার বাবা লকিয়ত উল্যাহ মেম্বার।

দীর্ঘদিন থেকে রাজনীতির সাথে জড়িত থাকায় নেতা কর্মীদের আস্তা ও ভালবাসা সৃষ্টির পাশাপাশি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের নিকট তিনি নিজেকে যোগ্য প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরেছেন।

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ক্লিন ইমেজের নেতা হিসাবে লক্ষ্মীপুর জেলা ও রামগঞ্জ উপজেলার নেতাদের মাঝেও তিনি ব্যপক জনপ্রিয়।

এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামীলীগ থেকে দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশী।
দলের প্রতি দীর্ঘদিনের শ্রমঘামকে কাজে লাগিয়ে জননেত্রী শেখা হাসিনা নৌকা প্রর্তীকে মনোনয়ন দিলে, তিনি সবাইকে নিয়ে সন্ত্রাস,চাঁদাবাজমুক্ত সমাজ গঠনে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন দলীয় মনোনয়নে নির্বাচিত হইতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের সকল কর্মকান্ড স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়ে আসা হবে। ইউনিয়ন হবে দুর্নীতি মুক্ত। গ্রাম আদালতকে ব্যবহার করে কাউকে হয়রানী করা হবেনা।
মানুষ যাতে পরিষদে এসে সহজে সেবা পেতে পারে তার জন্য যা যা করণীয় তা করা হবে।

আমাদের প্রতিনিধির এক প্রশ্নের জবাবে রেজাউল কবির সেলিম জানান গ্রাম আদালতে দীর্ঘদিন ধরে বিচার প্রার্থীরা হয়রানীর শিকার হচ্ছে, সরকারি আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে
বিচারের নামে শালিস বাণিজ্য করা হচ্ছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে মামলাকে দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ধরে রাখা হচ্ছে,
আমার রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ ও লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্ধের আস্তায় আমাকে জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রর্তীকে মনোনয়ন দিলে আমি নির্বাচিত মেম্বারদের সমন্বয়ে গ্রাম আদালত ও ইউনিয়ন লিগ্যাল এইড কমিটিকে সক্রিয় করে প্রতিটি ওয়ার্ডের জনগনকে সাথে নিয়ে প্রতিমাসে একবার করে উন্মুক্ত গণশুনানীর আয়োজন করিব।যাতে জনগন বিনা পয়সায় ন্যায় বিচার পায়।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে এই ইউনিয়নের প্রকৃত নেতাকর্মীরা বঞ্চিত, তাদেরকে সঠিক মূল্যায়ন করা হয়নাই। আমি নৌকার প্রর্তীকে মনোনীত হইলে ত্যাগী,নির্যাতিতদের সমন্বয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ করিব।

ইতিমধ্যে ভোটের প্রচারণার অংশ হিসাবে এলাকার মানুষের কাছে যাচ্ছেন তিনি। আসন্ন ইউনয়ন পরিষদের নির্বাচনে তাকে ঘিরে হাট-বাজার ও চায়ের দোকানে এখন আলোচনার ঝড় উঠেছে। স্থানীয় আওয়ামীলীগ,কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের এক বিশাল অংশও রেজাউল কবির সেলিম কে নিয়ে প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত রয়েছেন।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী রেজাউল কবির সেলিম।

আপডেট টাইম ১১:০১:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মার্চ ২০২১

রামগঞ্জ প্রতিনিধি।

রামগঞ্জ উপজেলার ৮নং করপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে নিজের নাম ঘোষনা দিয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা রেজাউল কবির সেলিম
(এম এ)। তিনি জনগণের কাছে গিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি নিজের রাজনৈতিক শক্ত অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে মনোনয়নের ব্যপারে শতভাগ আশাবাদী।

শিক্ষিক,মার্জিত,ক্লিন ইমেজের এই নেতা
আমাদের প্রতিনিধির সাথে সাক্ষাৎকালে বলেন, দলের দুঃসময় থেকে আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে মাঠে সক্রিয় ভাবে রাজনীতি করে যাচ্ছি। করপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে আমার শ্রম ঘাম আছে।
সাবেক করপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগ নেতা রেজাউল কবির সেলিম বলেন দীর্ঘ দিন থেকে আমার পরিবারেরর সকল সদস্য আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। আমার বাবা লকিয়ত উল্যাহ মেম্বার দীর্ঘদিন যাবত করপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন।

আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে জনগণের কাছে ভোট ও দোয়া প্রত্যাশা করে তিনি বলেন, ‘আপামর জনগণ তাদের সেবক হিসেবে নির্বাচিত করে সেবা করার সুযোগ দেবেন। সেই লক্ষ্যেই আমি কাজ করে যাচ্ছি।

ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে ৮নং করপাড়া ইউনিয়নবাসীর মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। জনগনের ইচ্ছা দুর্নীতিমুক্ত, সালিশ বাণিজ্যমুক্ত, জনগনের জন্য সঠিক সেবাদানকারী একজন ভাল ব্যক্তি প্রতিনিধি হয়ে আসুক।

রেজাউল কবির সেলিম জানান আমাকে দল থেকে নৌকা প্রর্তীকে মনোনয়ন দিলে এবং জনগনের ভোটে জয়লাভ করিতে পারলে আমি সন্ত্রাস,চাঁদাবাজ, মাদক,দুর্নীতিমুক্ত একটি আদর্শ ইউনিয়ন হিসাবে করপাড়া ইউনিয়নকে লক্ষ্মীপুর জেলার মধ্যে একটি রোল মডেল ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলতে কাজ করব।

ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে শুরু করে সব সময় জাতিয় ও স্থানীয় নির্বাচনের সময় সক্রিয় ভূমিকা পালনকারি এই নেতা বলেন করপাড়ায় দলের দুঃসময়ে যারা রাজনীতি করেছিল তাদের একজন আমার বাবা লকিয়ত উল্যাহ মেম্বার।

দীর্ঘদিন থেকে রাজনীতির সাথে জড়িত থাকায় নেতা কর্মীদের আস্তা ও ভালবাসা সৃষ্টির পাশাপাশি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের নিকট তিনি নিজেকে যোগ্য প্রার্থী হিসাবে তুলে ধরেছেন।

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ক্লিন ইমেজের নেতা হিসাবে লক্ষ্মীপুর জেলা ও রামগঞ্জ উপজেলার নেতাদের মাঝেও তিনি ব্যপক জনপ্রিয়।

এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামীলীগ থেকে দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশী।
দলের প্রতি দীর্ঘদিনের শ্রমঘামকে কাজে লাগিয়ে জননেত্রী শেখা হাসিনা নৌকা প্রর্তীকে মনোনয়ন দিলে, তিনি সবাইকে নিয়ে সন্ত্রাস,চাঁদাবাজমুক্ত সমাজ গঠনে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন দলীয় মনোনয়নে নির্বাচিত হইতে পারলে ইউনিয়ন পরিষদের সকল কর্মকান্ড স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়ে আসা হবে। ইউনিয়ন হবে দুর্নীতি মুক্ত। গ্রাম আদালতকে ব্যবহার করে কাউকে হয়রানী করা হবেনা।
মানুষ যাতে পরিষদে এসে সহজে সেবা পেতে পারে তার জন্য যা যা করণীয় তা করা হবে।

আমাদের প্রতিনিধির এক প্রশ্নের জবাবে রেজাউল কবির সেলিম জানান গ্রাম আদালতে দীর্ঘদিন ধরে বিচার প্রার্থীরা হয়রানীর শিকার হচ্ছে, সরকারি আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে
বিচারের নামে শালিস বাণিজ্য করা হচ্ছে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে মামলাকে দীর্ঘ দিন পর্যন্ত ধরে রাখা হচ্ছে,
আমার রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ ও লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্ধের আস্তায় আমাকে জননেত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রর্তীকে মনোনয়ন দিলে আমি নির্বাচিত মেম্বারদের সমন্বয়ে গ্রাম আদালত ও ইউনিয়ন লিগ্যাল এইড কমিটিকে সক্রিয় করে প্রতিটি ওয়ার্ডের জনগনকে সাথে নিয়ে প্রতিমাসে একবার করে উন্মুক্ত গণশুনানীর আয়োজন করিব।যাতে জনগন বিনা পয়সায় ন্যায় বিচার পায়।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে এই ইউনিয়নের প্রকৃত নেতাকর্মীরা বঞ্চিত, তাদেরকে সঠিক মূল্যায়ন করা হয়নাই। আমি নৌকার প্রর্তীকে মনোনীত হইলে ত্যাগী,নির্যাতিতদের সমন্বয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ করিব।

ইতিমধ্যে ভোটের প্রচারণার অংশ হিসাবে এলাকার মানুষের কাছে যাচ্ছেন তিনি। আসন্ন ইউনয়ন পরিষদের নির্বাচনে তাকে ঘিরে হাট-বাজার ও চায়ের দোকানে এখন আলোচনার ঝড় উঠেছে। স্থানীয় আওয়ামীলীগ,কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের এক বিশাল অংশও রেজাউল কবির সেলিম কে নিয়ে প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত রয়েছেন।