ঢাকা ০৩:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা। গজারিয়ায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় খাদে প্রাইভেটকার, নিহত ৩ সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা শিশুদের মনোবিকাশে প্রয়োজন সংস্কৃতি চর্চা: মেয়র রেজাউল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হাতীবান্ধায় নির্বাচনী সংঘর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী সহ আহত ১০ ভূয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়ার, প্রতারক চক্রের এক সদস্য গ্রেপ্তার প্রথম দিনেই রোগী দেখে সবার মন জয় করেলেন ডাক্তার মোঃ হুমায়ুন রশিদ শাকিল বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে বগুড়া জেলা আরজেএফ’র সুপেয় পানি স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ দুমকীতে খাল সংস্কার প্রকল্পে অনিয়মসহ শত শতগাছ উপড়ে ফেলার অভিযোগ। বাকেরগঞ্জ বাসীর উন্নয়নমুলক সকল প্রত্যাশা পুরনে কাজ করব। ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ রাজীব আহমেদ তালুকদার।

মুক্তিযোদ্ধা সনদের ফটোকপি আছে মূল কপি গায়েব।

Exif_JPEG_420

বিজয়ের মাসে যখন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান তূঙ্গে, তাঁরা প্রথম সারির নাগরিক হিসেবে সর্বনন্দিত, পরম পূজনীয়, অতি শ্রদ্ধাভাজন,নিজেকে গড়ে তুলেছেন স্ব মহিমায় ভাস্বর, যাদের প্রতি বাংলাদেশ  ঋণী ,আমরা যাদের ঋণ শোধ করার সামর্থ রাখি না, ঠিক সেই মাসে (২২ ডিসেম্বার) মাতৃভূমির খবরের ডাক পরে একজন সনদ হারানো মুক্তিযোদ্ধার আক্ষেপের বাস্তব অভিজ্ঞতার বর্ননা শোনাতে।
শাহ আলম (বীর সৈনিক) ১১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন ক্যাপ্টেন হামিদুল্লাহ্ র নেতৃত্বে। আন্ঞলিক অধিনায়ক মেজর আজিজুল হক, অধিনায়ক ছিলেন বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর স্বয়ং মুহাম্মদ আতাউল গণী ওসমানী।
দেশ রক্ষা বিভাগ থেকে   স্বাধীনতা সংগ্রাম সনদপত্র তৎকালীন দেশ স্বাধীনের পর গাইবান্ধা আনসার ক্লাব থেকে তথা ক্যাম্প থেকে গ্রহন করেন। অতঃপর ১৯৭৬ সালের আনুমানিক ১৭ নভেম্বর উক্ত সনদপত্র ডিসি হেট কোয়ার্টার শাহজাহান সাহেবের সত্যায়নে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে কনেস্টবল পদে যোগদান করেন, তাঁর ব্যাচনাম্বার ৪৬৭৮।
মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম বর্তমানে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার ১৭ নং ইমাদপূর ইউনিয়নে বসবাস করেন, যুদ্ধ এখন শুধুই তাঁর স্মৃতি।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা।

মুক্তিযোদ্ধা সনদের ফটোকপি আছে মূল কপি গায়েব।

আপডেট টাইম ১০:৪৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০
বিজয়ের মাসে যখন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান তূঙ্গে, তাঁরা প্রথম সারির নাগরিক হিসেবে সর্বনন্দিত, পরম পূজনীয়, অতি শ্রদ্ধাভাজন,নিজেকে গড়ে তুলেছেন স্ব মহিমায় ভাস্বর, যাদের প্রতি বাংলাদেশ  ঋণী ,আমরা যাদের ঋণ শোধ করার সামর্থ রাখি না, ঠিক সেই মাসে (২২ ডিসেম্বার) মাতৃভূমির খবরের ডাক পরে একজন সনদ হারানো মুক্তিযোদ্ধার আক্ষেপের বাস্তব অভিজ্ঞতার বর্ননা শোনাতে।
শাহ আলম (বীর সৈনিক) ১১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন ক্যাপ্টেন হামিদুল্লাহ্ র নেতৃত্বে। আন্ঞলিক অধিনায়ক মেজর আজিজুল হক, অধিনায়ক ছিলেন বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর স্বয়ং মুহাম্মদ আতাউল গণী ওসমানী।
দেশ রক্ষা বিভাগ থেকে   স্বাধীনতা সংগ্রাম সনদপত্র তৎকালীন দেশ স্বাধীনের পর গাইবান্ধা আনসার ক্লাব থেকে তথা ক্যাম্প থেকে গ্রহন করেন। অতঃপর ১৯৭৬ সালের আনুমানিক ১৭ নভেম্বর উক্ত সনদপত্র ডিসি হেট কোয়ার্টার শাহজাহান সাহেবের সত্যায়নে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে কনেস্টবল পদে যোগদান করেন, তাঁর ব্যাচনাম্বার ৪৬৭৮।
মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম বর্তমানে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার ১৭ নং ইমাদপূর ইউনিয়নে বসবাস করেন, যুদ্ধ এখন শুধুই তাঁর স্মৃতি।