ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা। গজারিয়ায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় খাদে প্রাইভেটকার, নিহত ৩ সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা শিশুদের মনোবিকাশে প্রয়োজন সংস্কৃতি চর্চা: মেয়র রেজাউল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হাতীবান্ধায় নির্বাচনী সংঘর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী সহ আহত ১০ ভূয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়ার, প্রতারক চক্রের এক সদস্য গ্রেপ্তার প্রথম দিনেই রোগী দেখে সবার মন জয় করেলেন ডাক্তার মোঃ হুমায়ুন রশিদ শাকিল বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে বগুড়া জেলা আরজেএফ’র সুপেয় পানি স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ দুমকীতে খাল সংস্কার প্রকল্পে অনিয়মসহ শত শতগাছ উপড়ে ফেলার অভিযোগ। বাকেরগঞ্জ বাসীর উন্নয়নমুলক সকল প্রত্যাশা পুরনে কাজ করব। ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ রাজীব আহমেদ তালুকদার।

স্যান্ডউইচ নাকি প্যাটিস

স্যান্ডউইচ আর প্যাটিস—সব বয়সী মানুষই কমবেশি এগুলো পছন্দ করে। স্যান্ডউইচ ও প্যাটিসের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানালেন ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালের পুষ্টি বিভাগের প্রধান তামান্না চৌধুরী।

স্যান্ডউইচ

■ স্যান্ডউইচ অনেকগুলো উপকরণ দিয়ে তৈরি করা যায়। প্রতিটি উপকরণেই আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণ রয়েছে।

■ সবজির স্যান্ডউইচ সবচেয়ে বেশি পুষ্টিসম্পন্ন।

■ বাইরের স্যান্ডউইচ খাওয়ার চেয়ে নিজে তৈরি করে খাওয়াই ভালো।

■ এক বেলার খাবার হিসেবে খেলে স্যান্ডউইচ খেতে পারেন।

■ স্যান্ডউইচে তুলনামূলক কম চর্বি থাকে। তাই এটি স্বাস্থ্যকর।

■ বাসায় বানানো স্যান্ডউইচ প্রতিদিন খেতে পারেন। আর বাজারে তৈরি হলে সপ্তাহে এক-দুইবারের বেশি খাওয়া উচিত না।

■ স্যান্ডউইচ বেশি সবজি দিয়ে তৈরি করাটা খেলে পুষ্টিচাহিদা বেশি পূরণ হবে।

■ মেয়োনিজ দিয়ে স্যান্ডউইচ না খাওয়াই ভালো। এতে শরীরের ক্ষতি হয়।

প্যাটিস

■ প্যাটিস তৈরিতে বেশি তেল ব্যবহার করা হয়। তাই এটি তুলনামূলক শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

■ এতে শর্করা থাকে। তাই এটা শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

■ ক্যালরি ও চর্বির পরিমাণ বেশি।

■ প্যাটিস বাসায় বানানো খুবই কষ্টকর। তারপরও বাজারের চেয়ে বাসায় বানিয়ে খাওয়া প্যাটিস পুষ্টিকর।

■ বেলা হিসেবে না খেয়ে নাশতার সময় প্যাটিস খাওয়াই ভালো।

■ বাসায় বানানো সম্ভব হলে সপ্তাহে একটি বা দুটি প্যাটিস খেতে পারেন। আর বাজারে তৈরি হলে মাসে এক বা দুইবারের বেশি খাওয়া উচিত না।

■ প্যাটিসের সঙ্গে ড্রেসিংস বা সস ব্যবহার করবেন না।

Tag :

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা।

স্যান্ডউইচ নাকি প্যাটিস

আপডেট টাইম ০৫:৫০:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ অক্টোবর ২০১৮

স্যান্ডউইচ আর প্যাটিস—সব বয়সী মানুষই কমবেশি এগুলো পছন্দ করে। স্যান্ডউইচ ও প্যাটিসের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানালেন ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালের পুষ্টি বিভাগের প্রধান তামান্না চৌধুরী।

স্যান্ডউইচ

■ স্যান্ডউইচ অনেকগুলো উপকরণ দিয়ে তৈরি করা যায়। প্রতিটি উপকরণেই আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণ রয়েছে।

■ সবজির স্যান্ডউইচ সবচেয়ে বেশি পুষ্টিসম্পন্ন।

■ বাইরের স্যান্ডউইচ খাওয়ার চেয়ে নিজে তৈরি করে খাওয়াই ভালো।

■ এক বেলার খাবার হিসেবে খেলে স্যান্ডউইচ খেতে পারেন।

■ স্যান্ডউইচে তুলনামূলক কম চর্বি থাকে। তাই এটি স্বাস্থ্যকর।

■ বাসায় বানানো স্যান্ডউইচ প্রতিদিন খেতে পারেন। আর বাজারে তৈরি হলে সপ্তাহে এক-দুইবারের বেশি খাওয়া উচিত না।

■ স্যান্ডউইচ বেশি সবজি দিয়ে তৈরি করাটা খেলে পুষ্টিচাহিদা বেশি পূরণ হবে।

■ মেয়োনিজ দিয়ে স্যান্ডউইচ না খাওয়াই ভালো। এতে শরীরের ক্ষতি হয়।

প্যাটিস

■ প্যাটিস তৈরিতে বেশি তেল ব্যবহার করা হয়। তাই এটি তুলনামূলক শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

■ এতে শর্করা থাকে। তাই এটা শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

■ ক্যালরি ও চর্বির পরিমাণ বেশি।

■ প্যাটিস বাসায় বানানো খুবই কষ্টকর। তারপরও বাজারের চেয়ে বাসায় বানিয়ে খাওয়া প্যাটিস পুষ্টিকর।

■ বেলা হিসেবে না খেয়ে নাশতার সময় প্যাটিস খাওয়াই ভালো।

■ বাসায় বানানো সম্ভব হলে সপ্তাহে একটি বা দুটি প্যাটিস খেতে পারেন। আর বাজারে তৈরি হলে মাসে এক বা দুইবারের বেশি খাওয়া উচিত না।

■ প্যাটিসের সঙ্গে ড্রেসিংস বা সস ব্যবহার করবেন না।