ঢাকা ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।। বরিশালে সুলভ মুল্যে বসুন্ধরা পন্য পেয়ে ক্রেতারা খুশী। বাবুগঞ্জে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি যাওয়ার সময় দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ। আমার বাবাও মায়ের দেওয়া উপদেশ বড়দের সম্মান কর ছোটদের স্নেহ করো। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশাখী নারী উদ্যোক্তা মেলা শুরু। টাঙ্গাইলে তিনদিন ব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা শুরু বাকেরগঞ্জে প্রধান মন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট করায় হায়দর সিপাই গ্রেফতার। বাকেরগঞ্জে স্ত্রীর দায়ের কৃত মামলায় স্বামী পারভেজ খান গ্রেফতার।। বাকেরগঞ্জে তরমুজ চাষী হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী রুদ্র গাজী গ্রেফতার টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত

শাজাহানপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত ৭

উপজেলা প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার গোহাইল ইউনিয়নের অন্তগত তারোইল গ্রামে বৃষ্টির পানি নিস্কাশন কে কেন্দ্র করে মারামারিতে ৭ জন গুরুতর আহত হয়েছে। আহতরা বগুড়া জিয়া মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে, আহতরা হলেন মৃত বরকতুল্লাহ মন্ডলের ছেলে মোঃ লুৎফর রহমান (৫০), মোঃ রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ মামুনুর রসিদ (৩০), রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ মাহবুব (২৫),আজিম উদ্দিনের ছেলে মোঃ খোরশেদ আলম (৪০), মোঃ ইব্রাহিম এর ছেলে মোঃ নাছিরুল (৩৫), মোঃ লুৎফর রহমানের স্ত্রী মোছাঃ নাজমা বিবি ও রফিকুল ইসলামের স্ত্রী মাজেদা বিবি। ঘটনা সূত্রে জানা যায়, ১৫ই জুন শনিবার ১১ টার দিকে বৃষ্টির পানি নিস্কাশনের প্রতিবেশী চান উদ্দিন হাজির সাথে কথা বলে তার জায়গা দিয়ে ড্রেন চাইছিল মৃত বরকতুল্লার ছেলে মোঃ লুৎফর রহমান। ঠিক সেই সময় মোঃ জব্বার আলীর ছেলে ফরিদ আলী পূর্ব শত্রুতার জেরে চান উদ্দিন হাজিকে বৃষ্টির পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেন না দিতে চাপ প্রয়োগ করে। এ নিয়ে লুৎফর রহমান বলে তোদের জায়গা দিয়ে তো ড্রেন চাইনি তুই নিষেদ করিস কি জন্য, এ নিয়ে দুই জনের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ফরিদ আলীর ছেলে মোঃ দুলাল লোহার খুন্তি দিয়ে লুৎফর রহমানের মাথায় আঘাত করলে তার আত্মচিৎকারে লুৎফরের আত্মীয় স্বজন ছুটে আসলে ফরিদের বাবা জুব্বার আলী সহ তার আরও দুই ছেলে মোঃ করিম ও মোঃ রহিম ও আঃ করিমের ছেলে অমিত হাসান দেশী অস্ত্র দা হাসুয়া নিয়ে মোঃ লুৎফর রহমানের পরিবারের উপর এলোপাতারি হামলা চালায়। পরে তাদের আত্মচিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আসলে তারা পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে গ্রামবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানান ফরিদ আলীর পরিবারের সবাই সন্ত্রাসী, তারা তুচ্ছ ঘটনাতেই হাসুয়া, রামদা নিয়ে মারতে আসে। এবং ফরিদের নামেই আওয়ামীলীগ অফিস ভাঙ্গা, বাংলাদেশের পতাকা ছরা সহ কয়েকটি মামলা রয়েছে। হামলার বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের সাথে কথা বললে তারা জানান, একই গ্রামের মৃত মছির উদ্দিনের দুই ছেলে আঃ কাদের ও আঃ ওহাব এদের নির্দেশেই আমাদের উপর তারা হামলা চালিয়েছে।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।।

শাজাহানপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত ৭

আপডেট টাইম ০২:২৫:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুন ২০১৯

উপজেলা প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার গোহাইল ইউনিয়নের অন্তগত তারোইল গ্রামে বৃষ্টির পানি নিস্কাশন কে কেন্দ্র করে মারামারিতে ৭ জন গুরুতর আহত হয়েছে। আহতরা বগুড়া জিয়া মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছে, আহতরা হলেন মৃত বরকতুল্লাহ মন্ডলের ছেলে মোঃ লুৎফর রহমান (৫০), মোঃ রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ মামুনুর রসিদ (৩০), রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ মাহবুব (২৫),আজিম উদ্দিনের ছেলে মোঃ খোরশেদ আলম (৪০), মোঃ ইব্রাহিম এর ছেলে মোঃ নাছিরুল (৩৫), মোঃ লুৎফর রহমানের স্ত্রী মোছাঃ নাজমা বিবি ও রফিকুল ইসলামের স্ত্রী মাজেদা বিবি। ঘটনা সূত্রে জানা যায়, ১৫ই জুন শনিবার ১১ টার দিকে বৃষ্টির পানি নিস্কাশনের প্রতিবেশী চান উদ্দিন হাজির সাথে কথা বলে তার জায়গা দিয়ে ড্রেন চাইছিল মৃত বরকতুল্লার ছেলে মোঃ লুৎফর রহমান। ঠিক সেই সময় মোঃ জব্বার আলীর ছেলে ফরিদ আলী পূর্ব শত্রুতার জেরে চান উদ্দিন হাজিকে বৃষ্টির পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেন না দিতে চাপ প্রয়োগ করে। এ নিয়ে লুৎফর রহমান বলে তোদের জায়গা দিয়ে তো ড্রেন চাইনি তুই নিষেদ করিস কি জন্য, এ নিয়ে দুই জনের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ফরিদ আলীর ছেলে মোঃ দুলাল লোহার খুন্তি দিয়ে লুৎফর রহমানের মাথায় আঘাত করলে তার আত্মচিৎকারে লুৎফরের আত্মীয় স্বজন ছুটে আসলে ফরিদের বাবা জুব্বার আলী সহ তার আরও দুই ছেলে মোঃ করিম ও মোঃ রহিম ও আঃ করিমের ছেলে অমিত হাসান দেশী অস্ত্র দা হাসুয়া নিয়ে মোঃ লুৎফর রহমানের পরিবারের উপর এলোপাতারি হামলা চালায়। পরে তাদের আত্মচিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আসলে তারা পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে গ্রামবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানান ফরিদ আলীর পরিবারের সবাই সন্ত্রাসী, তারা তুচ্ছ ঘটনাতেই হাসুয়া, রামদা নিয়ে মারতে আসে। এবং ফরিদের নামেই আওয়ামীলীগ অফিস ভাঙ্গা, বাংলাদেশের পতাকা ছরা সহ কয়েকটি মামলা রয়েছে। হামলার বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারের সাথে কথা বললে তারা জানান, একই গ্রামের মৃত মছির উদ্দিনের দুই ছেলে আঃ কাদের ও আঃ ওহাব এদের নির্দেশেই আমাদের উপর তারা হামলা চালিয়েছে।