ঢাকা ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যে পরিকল্পনায় খুন হন লোহাগড়ার চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ভাড়াটিয়া শুটার দুমকী উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলা-পাল্টা হামলা বাকেরগঞ্জের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এমপির কর্মকান্ডকে বাধাগ্রস্ত করছেন একটি কুচক্রী মহল।। “ভাইয়া গ্রুপ প্রথম বাংলাদেশের পর্যটন নগরী কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন,আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্টের শেয়ার বিক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছেন” “এনএফএস’র নতুন কমিটি গঠন সভাপতি রাহাত, সম্পাদক হাসান” গজারিয়ায় তিতাসের অভিযান পাঁচ কিলোমিটার অবৈধ গ্যাসলাইন বিচ্ছিন্ন চুরি প্রতিরোধে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।। বরিশালে সুলভ মুল্যে বসুন্ধরা পন্য পেয়ে ক্রেতারা খুশী। বাবুগঞ্জে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি যাওয়ার সময় দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ। আমার বাবাও মায়ের দেওয়া উপদেশ বড়দের সম্মান কর ছোটদের স্নেহ করো।

খুলনাকে উড়িয়ে জয়ের ধারায় সিলেট

স্পোর্টস ডেস্ক :  টুর্নামেন্টের শেষ দিকে এসে টানা জয়ের দেখা পেল সিলেট সিক্সার্স। আজ আগে ব্যাটিংয়ে নেমে রান পাহাড় গড়ে খুলনাকে নাকানি চুবানি খাইয়েছে অলক কাপালির দল। সিলেটের ১৯৫ রানের জবাবে ১৮.১ ওভারে মাত্র ১৩৭ রানে অল-আউট হয়েছে মাহমুদউল্লাহ বাহিনী। ৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ভীতি ছড়িয়েছেন সিলেটের নাবিল সামাদ। সিলেট জিতেছে ৫৮ রানের বড় ব্যবধানে।

পরের ব্যাটসম্যানরা কেউ সেই ধারাটা ধরে রাখতে পারেননি। আল আমিনের ১০ বলে ১৬ কিংবা আরিফুল হকের ২১ বলে ২৪ রানের ইনিংসটা মোটেই দলের প্রয়োজন মেটানোর মতো ছিল না।

সিলেটের পক্ষে ২০ রান খরচায় ৩টি উইকেট নেন নাবিল সামাদ। মাত্র ৬ রানে ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ।

এর আগে আফিফ হোসেন, সাব্বির রহমান আর মোহাম্মদ নওয়াজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ভর করে ৪ উইকেটে ১৯৫ রানের বড় সংগ্রহ গড়ে সিলেট সিক্সার্স।

ওপেনিংয়ে কাউকে দিয়েই শান্তি পাচ্ছিল না সিলেট সিক্সার্স। বারবার পরিবর্তন করতে হচ্ছিল। একবার ইনিংস ওপেন করতে নেমে দারুণ সফলতা পেয়েছিলেন সাব্বির রহমান। করেছিলেন ৮৫ রান। কিন্তু এরপর আবারও ওপেনিংয়ে দিচ্ছেন ব্যর্থতার পরিচয়।

খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে এই ম্যাচে আবারও পরিবর্তন। এবার আফিফ হোসেন ধ্রুবকে নিয়ে ইনিংস ওপেন করতে নামলেন লিটন দাস এবং মোটামুটি সফল। ৭১ রানের দারুণ এক জুটি গড়ার পর বিচ্ছিন্ন হন এ দু’জন। ২২ বলে ৩৪ রান করে আউট হন লিটন দাস।

জেসন রয় কোনো রান (মাত্র ১ রান) করতে না পারলেও পুষিয়ে দিয়েছেন ধ্রুব, সাব্বির এবং পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজ। আফিফ হোসেন ধ্রুব ৩৭ বল খেলে ৪৯ রান করে দিয়ে যান। তার ব্যাটেই বলা যায় বড় স্কোরের ভিত গড়ে ওঠে সিলেটের।

ঝড়টা তোলেন সাব্বির রহমান। চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ২৯ বল খেলেন তিনি। রান করেন অপরাজিত ৪৪। ৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ২টি ছক্কার মার আসে তার ব্যাট থেকে।

শেষ মুহূর্তে আরও বেশি ঝড় তোলেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজ। ২১ বলে ৩৯ রান করে অপরাহিত থাকেন তিনি। ৩টি বাউন্ডারির সঙ্গে ছক্কার মার মারেন ২টি।

খুলনার হয়ে ৩ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম এবং ১ উইকেট নেন জুনায়েদ খান।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

যে পরিকল্পনায় খুন হন লোহাগড়ার চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ভাড়াটিয়া শুটার

খুলনাকে উড়িয়ে জয়ের ধারায় সিলেট

আপডেট টাইম ০১:৩৭:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক :  টুর্নামেন্টের শেষ দিকে এসে টানা জয়ের দেখা পেল সিলেট সিক্সার্স। আজ আগে ব্যাটিংয়ে নেমে রান পাহাড় গড়ে খুলনাকে নাকানি চুবানি খাইয়েছে অলক কাপালির দল। সিলেটের ১৯৫ রানের জবাবে ১৮.১ ওভারে মাত্র ১৩৭ রানে অল-আউট হয়েছে মাহমুদউল্লাহ বাহিনী। ৪ ওভারে ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ভীতি ছড়িয়েছেন সিলেটের নাবিল সামাদ। সিলেট জিতেছে ৫৮ রানের বড় ব্যবধানে।

পরের ব্যাটসম্যানরা কেউ সেই ধারাটা ধরে রাখতে পারেননি। আল আমিনের ১০ বলে ১৬ কিংবা আরিফুল হকের ২১ বলে ২৪ রানের ইনিংসটা মোটেই দলের প্রয়োজন মেটানোর মতো ছিল না।

সিলেটের পক্ষে ২০ রান খরচায় ৩টি উইকেট নেন নাবিল সামাদ। মাত্র ৬ রানে ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ।

এর আগে আফিফ হোসেন, সাব্বির রহমান আর মোহাম্মদ নওয়াজের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ভর করে ৪ উইকেটে ১৯৫ রানের বড় সংগ্রহ গড়ে সিলেট সিক্সার্স।

ওপেনিংয়ে কাউকে দিয়েই শান্তি পাচ্ছিল না সিলেট সিক্সার্স। বারবার পরিবর্তন করতে হচ্ছিল। একবার ইনিংস ওপেন করতে নেমে দারুণ সফলতা পেয়েছিলেন সাব্বির রহমান। করেছিলেন ৮৫ রান। কিন্তু এরপর আবারও ওপেনিংয়ে দিচ্ছেন ব্যর্থতার পরিচয়।

খুলনা টাইটান্সের বিপক্ষে এই ম্যাচে আবারও পরিবর্তন। এবার আফিফ হোসেন ধ্রুবকে নিয়ে ইনিংস ওপেন করতে নামলেন লিটন দাস এবং মোটামুটি সফল। ৭১ রানের দারুণ এক জুটি গড়ার পর বিচ্ছিন্ন হন এ দু’জন। ২২ বলে ৩৪ রান করে আউট হন লিটন দাস।

জেসন রয় কোনো রান (মাত্র ১ রান) করতে না পারলেও পুষিয়ে দিয়েছেন ধ্রুব, সাব্বির এবং পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজ। আফিফ হোসেন ধ্রুব ৩৭ বল খেলে ৪৯ রান করে দিয়ে যান। তার ব্যাটেই বলা যায় বড় স্কোরের ভিত গড়ে ওঠে সিলেটের।

ঝড়টা তোলেন সাব্বির রহমান। চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ২৯ বল খেলেন তিনি। রান করেন অপরাজিত ৪৪। ৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ২টি ছক্কার মার আসে তার ব্যাট থেকে।

শেষ মুহূর্তে আরও বেশি ঝড় তোলেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজ। ২১ বলে ৩৯ রান করে অপরাহিত থাকেন তিনি। ৩টি বাউন্ডারির সঙ্গে ছক্কার মার মারেন ২টি।

খুলনার হয়ে ৩ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম এবং ১ উইকেট নেন জুনায়েদ খান।