ঢাকা ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইলে উপজেলা নির্বাচনের ৩য় ও ৪র্থ ধাপের প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় টাঙ্গাইলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে নির্বাচনী ব্রিফিং অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভা অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার: তথ্য সচিব হুমায়ুন কবীর খোন্দকার রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ০৫ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। বিড়ি শিল্প রক্ষায় পাবনা বিড়ি মজদুর ইউনিয়নের ৫ দফা দাবি ” ইউ, এস, জি, বি, সি, প্লাটিনাম সনদ অর্জন করলো এম,টি সোয়েটার্স” দিঘলিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস মার্কার প্রচার প্রচারণায় জনতার ঢল । –২০১৮ সালে ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা এলাকায় চাঞ্চল্যকর ৮ম শ্রেণী পড়ুয়া স্কুল ছাত্র অন্তর হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আজিজুল’কে দীর্ঘ ০৬ বছর পর ফরিদপুর জেলার ভাংগা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। বাকেরগঞ্জে জাহানারা মাহবুব মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।।

–২৪ ঘন্টার রুদ্ধশ্বাস অভিযানের মাধ্যমে ‘বরগুনা জেলার সদর এলাকায় চাঞ্চল্যকর ১৫ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণ’ মামলার পলাতক প্রধান আসামি খলিল ও বশির’কে রাজধানীর ডেমরা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-০৮ এর যৌথ আভিযানিক দল।

স্টাফ রিপোর্টার :

১। র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সাবির্ক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং খুন, অপহরন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে। গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব ইতিমধ্যেই জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

২। বরগুনা জেলার বরগুনা সদর এলাকায় বসবাসকারী বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দম্পতি বরগুনা সদরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। তাদের সংসারে ১৫ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দম্পতি প্রায়ই তাদের মেয়ে ভিকটিম (১৫)’কে বাসায় রেখে ভিক্ষাবৃত্তি করার জন্য বেরিয়ে যেত। একই এলাকায় বসবাসকারী মোঃ খলিল (৩৮), মোঃ বশির (৩৫), মোঃ কামাল (৪০), মোঃ দুলাল (৪২) এবং আকলিমা বেগম (৩৩) তাদের প্রতিবেশী হওয়ায় তাদের সবার সাথে ভিকটিমের পরিবারের সু-সম্পর্ক ছিল। প্রতিদিনের ন্যায় গত ১০/০২/২০২৪ ইং তারিখ বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দম্পতি তাদের মেয়ে ভিকটিম (১৫)’কে বাসায় রেখে ভিক্ষাবৃত্তি করার জন্য বাসা থেকে বের হয়। অতঃপর খলিলের স্ত্রী ভিকটিমকে ডেকেছে বলে খলিল ভিকটিমকে তার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে গিয়ে খলিল ভিকটিমকে বিভিন্ন প্রলোভন ও ভয়-ভীতি দেখিয়ে ভিকটিমকে জোর পূর্বক একই দিনে দুইবার ধর্ষণ করে। দুলাল ভিকটিমকে ঘটনাটি কাউকে জানালে প্রাণনাশের হুমকিসহ বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে, যার ফলে ভিকটিম ভয়ে ঘটনাটি কাউকে জানায়নি।

৩। গত ১৫/০২/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ ভিকটিমের অপর প্রতিবেশী দুলাল তার স্ত্রীকে মাটির চুলা সরাতে সাহায্য করার জন্য দুলালের বাসায় ডেকে নিয়ে যায়। ভিকটিম দুলালের বাসায় গিয়ে দেখে দুলারের স্ত্রী বাসায় নেই। অতঃপর দুলাল ভিকটিমের মুখ চেপে ধরে তার বাসার ভিতরে নিয়ে যায়। উক্ত বাসার ভিতরে পূর্ব হতে বশির ও কামাল উপস্থিত ছিল। ভিকটিম তাদেরকে দেখে ডাক-চিৎকার করার চেষ্টা করলে দুলাল, বশির ও কামাল সবাই মিলে ভিকটিমের মুখ চেপে ধরে ভিকটিমের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক তাকে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে। আসামিরা ঘটনাটি কাউকে না জানানোর জন্য ভিকটিমকে প্রাণনাশের হুমকিসহ বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে।

৪। পরবর্তীতে ভিকটিমের দৈহিক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হওয়ায় ভিকটিমের পরিবারের লোকজন ভিকটিমকে তাদের পাশ্ববর্তী মা ও শিশু ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ভিকটিম অন্তঃসত্তা বলে জানায়। অতঃপর ভিকটিমের পরিবারের লোকজন ভিকটিমকে জিজ্ঞাসা করলে ভিকটিম তার পরিবারকে ধর্ষণের ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানায়।

৪। উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের দাদি বাদী হয়ে বরগুনা জেলার বরগুনা সদর থানায় ধর্ষক খলিল, দুলাল, বশির, কামাল ও ধর্ষণে সহযোগীতা করায় খলিলের স্ত্রী আকলিমাসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে একটি গণধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-০১/১২৪, তারিখ-০১/০৫/২০২৪ ইং, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সং/০৩) এর ৯(১),৯(৩)/৩০। মামলা রুজুর বিষয়টি জানতে পেরে সকল আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়।

৩। উক্ত গণধর্ষণের ঘটনাটি জানতে পেরে র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-০৮ এর একটি যৌথ আভিযানিক দল চাঞ্চল্যকর ১৫ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সকল আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।

৪। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৭ মে ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক রাত ২০:৩০ ঘটিকায় ও অদ্য ০৮ মে ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক দুপুর ১৩:০০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-০৮ এর উক্ত যৌথ আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার ডেমরা থানাধীন মোস্ত মাঝির মোড় ও একই থানাধীন ডেমরাঘাট এলাকায় একাধিক যৌথ অভিযান পরিচালনা করে চাঞ্চল্যকর বরগুনার সদর এলাকায় ১৫ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় পলাতক প্রধান আসামি ১। মোঃ খলিল (৩৮), পিতা-মোঃ শাহজাহান, ২। মোঃ বশির হোসেন (৩৫), পিতা-মোঃ আফজাল, ইভয় সাং-পিটিআই সড়ক, থানা-বরগুনা সদর, জেলা-বরগুনা’দ্বয়কে গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, গ্রেফতারকৃত আসামিরা উক্ত গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি বলে স্বীকার করেছে।

৬। গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এম. জে. সোহেল
সহকারী পুলিশ সুপার
সহকারী পরিচালক (মিডিয়া)
র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০
অধিনায়কের পক্ষে
মোবাইল-০১৭৭৭-৭১১০০৩

——-xxxxxxxxxxxxx————
_____________________________
RCMC & MEDIA CELL
Rapid Action Battalion-10
Cell: +8801847474393
Cell: +8801847474394

Tag :

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

টাঙ্গাইলে উপজেলা নির্বাচনের ৩য় ও ৪র্থ ধাপের প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময়

–২৪ ঘন্টার রুদ্ধশ্বাস অভিযানের মাধ্যমে ‘বরগুনা জেলার সদর এলাকায় চাঞ্চল্যকর ১৫ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণ’ মামলার পলাতক প্রধান আসামি খলিল ও বশির’কে রাজধানীর ডেমরা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-০৮ এর যৌথ আভিযানিক দল।

আপডেট টাইম ০৪:৪৬:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মে ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার :

১। র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সাবির্ক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং খুন, অপহরন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী গ্রেফতারে র‌্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে। গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে র‌্যাব ইতিমধ্যেই জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

২। বরগুনা জেলার বরগুনা সদর এলাকায় বসবাসকারী বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দম্পতি বরগুনা সদরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিল। তাদের সংসারে ১৫ বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দম্পতি প্রায়ই তাদের মেয়ে ভিকটিম (১৫)’কে বাসায় রেখে ভিক্ষাবৃত্তি করার জন্য বেরিয়ে যেত। একই এলাকায় বসবাসকারী মোঃ খলিল (৩৮), মোঃ বশির (৩৫), মোঃ কামাল (৪০), মোঃ দুলাল (৪২) এবং আকলিমা বেগম (৩৩) তাদের প্রতিবেশী হওয়ায় তাদের সবার সাথে ভিকটিমের পরিবারের সু-সম্পর্ক ছিল। প্রতিদিনের ন্যায় গত ১০/০২/২০২৪ ইং তারিখ বুদ্ধি প্রতিবন্ধী দম্পতি তাদের মেয়ে ভিকটিম (১৫)’কে বাসায় রেখে ভিক্ষাবৃত্তি করার জন্য বাসা থেকে বের হয়। অতঃপর খলিলের স্ত্রী ভিকটিমকে ডেকেছে বলে খলিল ভিকটিমকে তার বাসায় নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে গিয়ে খলিল ভিকটিমকে বিভিন্ন প্রলোভন ও ভয়-ভীতি দেখিয়ে ভিকটিমকে জোর পূর্বক একই দিনে দুইবার ধর্ষণ করে। দুলাল ভিকটিমকে ঘটনাটি কাউকে জানালে প্রাণনাশের হুমকিসহ বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে, যার ফলে ভিকটিম ভয়ে ঘটনাটি কাউকে জানায়নি।

৩। গত ১৫/০২/২০২৪ খ্রিঃ তারিখ ভিকটিমের অপর প্রতিবেশী দুলাল তার স্ত্রীকে মাটির চুলা সরাতে সাহায্য করার জন্য দুলালের বাসায় ডেকে নিয়ে যায়। ভিকটিম দুলালের বাসায় গিয়ে দেখে দুলারের স্ত্রী বাসায় নেই। অতঃপর দুলাল ভিকটিমের মুখ চেপে ধরে তার বাসার ভিতরে নিয়ে যায়। উক্ত বাসার ভিতরে পূর্ব হতে বশির ও কামাল উপস্থিত ছিল। ভিকটিম তাদেরকে দেখে ডাক-চিৎকার করার চেষ্টা করলে দুলাল, বশির ও কামাল সবাই মিলে ভিকটিমের মুখ চেপে ধরে ভিকটিমের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক তাকে পালাক্রমে গণধর্ষণ করে। আসামিরা ঘটনাটি কাউকে না জানানোর জন্য ভিকটিমকে প্রাণনাশের হুমকিসহ বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে।

৪। পরবর্তীতে ভিকটিমের দৈহিক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হওয়ায় ভিকটিমের পরিবারের লোকজন ভিকটিমকে তাদের পাশ্ববর্তী মা ও শিশু ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ভিকটিম অন্তঃসত্তা বলে জানায়। অতঃপর ভিকটিমের পরিবারের লোকজন ভিকটিমকে জিজ্ঞাসা করলে ভিকটিম তার পরিবারকে ধর্ষণের ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানায়।

৪। উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের দাদি বাদী হয়ে বরগুনা জেলার বরগুনা সদর থানায় ধর্ষক খলিল, দুলাল, বশির, কামাল ও ধর্ষণে সহযোগীতা করায় খলিলের স্ত্রী আকলিমাসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে একটি গণধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-০১/১২৪, তারিখ-০১/০৫/২০২৪ ইং, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সং/০৩) এর ৯(১),৯(৩)/৩০। মামলা রুজুর বিষয়টি জানতে পেরে সকল আসামিরা আত্মগোপনে চলে যায়।

৩। উক্ত গণধর্ষণের ঘটনাটি জানতে পেরে র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-০৮ এর একটি যৌথ আভিযানিক দল চাঞ্চল্যকর ১৫ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সকল আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।

৪। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ০৭ মে ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক রাত ২০:৩০ ঘটিকায় ও অদ্য ০৮ মে ২০২৪ খ্রিঃ তারিখ আনুমানিক দুপুর ১৩:০০ ঘটিকায় র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-০৮ এর উক্ত যৌথ আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার ডেমরা থানাধীন মোস্ত মাঝির মোড় ও একই থানাধীন ডেমরাঘাট এলাকায় একাধিক যৌথ অভিযান পরিচালনা করে চাঞ্চল্যকর বরগুনার সদর এলাকায় ১৫ বছরের কিশোরীকে গণধর্ষণ মামলার এজাহারনামীয় পলাতক প্রধান আসামি ১। মোঃ খলিল (৩৮), পিতা-মোঃ শাহজাহান, ২। মোঃ বশির হোসেন (৩৫), পিতা-মোঃ আফজাল, ইভয় সাং-পিটিআই সড়ক, থানা-বরগুনা সদর, জেলা-বরগুনা’দ্বয়কে গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, গ্রেফতারকৃত আসামিরা উক্ত গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি বলে স্বীকার করেছে।

৬। গ্রেফতারকৃত আসামিদেরকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এম. জে. সোহেল
সহকারী পুলিশ সুপার
সহকারী পরিচালক (মিডিয়া)
র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০
অধিনায়কের পক্ষে
মোবাইল-০১৭৭৭-৭১১০০৩

——-xxxxxxxxxxxxx————
_____________________________
RCMC & MEDIA CELL
Rapid Action Battalion-10
Cell: +8801847474393
Cell: +8801847474394