ঢাকা ০৩:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা। গজারিয়ায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় খাদে প্রাইভেটকার, নিহত ৩ সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা শিশুদের মনোবিকাশে প্রয়োজন সংস্কৃতি চর্চা: মেয়র রেজাউল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হাতীবান্ধায় নির্বাচনী সংঘর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী সহ আহত ১০ ভূয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়ার, প্রতারক চক্রের এক সদস্য গ্রেপ্তার প্রথম দিনেই রোগী দেখে সবার মন জয় করেলেন ডাক্তার মোঃ হুমায়ুন রশিদ শাকিল বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে বগুড়া জেলা আরজেএফ’র সুপেয় পানি স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ দুমকীতে খাল সংস্কার প্রকল্পে অনিয়মসহ শত শতগাছ উপড়ে ফেলার অভিযোগ। বাকেরগঞ্জ বাসীর উন্নয়নমুলক সকল প্রত্যাশা পুরনে কাজ করব। ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ রাজীব আহমেদ তালুকদার।

সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের সবচেয়ে কম সহিংসতা : তথ্যমন্ত্রী 

মাসুদ হাসান রিদম :  তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এম.পি বলেছেন, সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম সহিংসতা হয়েছে। যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত, ইতিহাসে বিরল। কিন্তু নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে ড. কামাল হোসেন সংলাপ নামের ভাওতাবাজির কথা বলছেন।
আজ শনিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ২য় তলার জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির বক্তব্য ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বিএনপির উদ্দেশে বলেন, পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করুন এবং নেতৃত্বের পরিবর্তন করলে পরে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ হবে।শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বপ্নপূরণে এগিয়ে চলেছে। তার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ অতিদরিদ্র থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত। এটি শেখ হাসিনার জাদুতে হয়েছে। একটি পক্ষ বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে না, এর প্রশংসাও করতে জানে না। তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে চায়। মনে রাখবেন বোমাবাজি করে ত্রাস করা যায়, ভোট পাওয়া যায় না। সবার আগে বিএনপির  নেতৃত্ব প্রয়োজন, তবেই জনগণ আপনাদের গ্রহণ করতে পারে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, বিএনপি ও তাদের সহযোগী কিছু নেতার চিকিৎসা প্রয়োজন। তারা বহুল প্রশংসিত নির্বাচনে হেরে সংলাপের কথা বলছেন। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এ ধরনের কথা বলছেন তারা। তাদের মানসিক ও শারীরিক চিকিৎসা দরকার।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ এম.পি বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪১ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, আমি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রথমেই এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছি। কারণ এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র নেতৃত্বে রাজপথে থেকে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
জোটের স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, খ্যাতিমান অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, নগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, জোটের উপদেষ্টা সৈয়দ হাসান ইমাম, কার্যকরী সভাপতি অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান, জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম, সহ সভাপতি চিত্রনায়িকা ফারহানা আমিন নূতন, প্রচার সম্পাদক আক্তার হোসেন, সহ-সভাপতি রোকেয়া প্রাচী, যুগ্ম সম্পাদক অভিনেত্রী অরুনা বিশ^াস, অভিনেত্রী তারিন, কন্ঠশিল্পী এস.ডি রুবেল, চিত্রনায়িকা শাহানুর, জোটের সাংগঠনিক সম্পাদিকা টিভি উপস্থাপিকা মিসেস জেনিফার, কাজী আরিফ, মোহাম্মদ আজাদ খান, শাহ আলম, আক্তারুজ্জামান খোকা, রেহানা পারভীন, কুষ্টিয়া আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান বিটু, হাবিব উল্লাহ রিপন, বৃষ্টি রাণী সরকার প্রমুখ।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা।

সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের সবচেয়ে কম সহিংসতা : তথ্যমন্ত্রী 

আপডেট টাইম ০৯:৪৫:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৯
মাসুদ হাসান রিদম :  তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এম.পি বলেছেন, সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম সহিংসতা হয়েছে। যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত, ইতিহাসে বিরল। কিন্তু নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে ড. কামাল হোসেন সংলাপ নামের ভাওতাবাজির কথা বলছেন।
আজ শনিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ২য় তলার জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির বক্তব্য ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বিএনপির উদ্দেশে বলেন, পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করুন এবং নেতৃত্বের পরিবর্তন করলে পরে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ হবে।শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বপ্নপূরণে এগিয়ে চলেছে। তার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ অতিদরিদ্র থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত। এটি শেখ হাসিনার জাদুতে হয়েছে। একটি পক্ষ বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে না, এর প্রশংসাও করতে জানে না। তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে চায়। মনে রাখবেন বোমাবাজি করে ত্রাস করা যায়, ভোট পাওয়া যায় না। সবার আগে বিএনপির  নেতৃত্ব প্রয়োজন, তবেই জনগণ আপনাদের গ্রহণ করতে পারে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, বিএনপি ও তাদের সহযোগী কিছু নেতার চিকিৎসা প্রয়োজন। তারা বহুল প্রশংসিত নির্বাচনে হেরে সংলাপের কথা বলছেন। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এ ধরনের কথা বলছেন তারা। তাদের মানসিক ও শারীরিক চিকিৎসা দরকার।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ এম.পি বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪১ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, আমি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রথমেই এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছি। কারণ এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র নেতৃত্বে রাজপথে থেকে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
জোটের স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, খ্যাতিমান অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, নগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, জোটের উপদেষ্টা সৈয়দ হাসান ইমাম, কার্যকরী সভাপতি অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান, জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম, সহ সভাপতি চিত্রনায়িকা ফারহানা আমিন নূতন, প্রচার সম্পাদক আক্তার হোসেন, সহ-সভাপতি রোকেয়া প্রাচী, যুগ্ম সম্পাদক অভিনেত্রী অরুনা বিশ^াস, অভিনেত্রী তারিন, কন্ঠশিল্পী এস.ডি রুবেল, চিত্রনায়িকা শাহানুর, জোটের সাংগঠনিক সম্পাদিকা টিভি উপস্থাপিকা মিসেস জেনিফার, কাজী আরিফ, মোহাম্মদ আজাদ খান, শাহ আলম, আক্তারুজ্জামান খোকা, রেহানা পারভীন, কুষ্টিয়া আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান বিটু, হাবিব উল্লাহ রিপন, বৃষ্টি রাণী সরকার প্রমুখ।