ঢাকা ০৪:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত। মে দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিড়ি শ্রমিকদের র‌্যালি ও সমাবেশ নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ সাইনবোর্ড বাসস্ট্যান্ড তীব্রতাপ প্রভায়ে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ বগুড়া শাজাহানপুরে অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও “দেশ টিভির সাংবাদিককে লিগ্যাল নোটিশ” বাকেরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ শিক্ষার্থীর পায়ের পাতা বিচ্ছিন্ন।

খুলনাকে হারিয়ে জয় পেল রাজশাহী

স্পোর্টস ডেস্ক :  বিপিএলের অষ্টম ম্যাচে খুলনা টাইটানসকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে মিরাজের রাজশাহী। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রান তুলে রাজশাহী কিংস। জবাবে ৭ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজশাহী কিংস।টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে পল স্টারলিং ও জুনায়েদ সিদ্দিকের ওপেনিং জুটিতে দারুণ শুরু হয়েছিল খুলনা টাইটানসের। কিন্তু তাদের বিদায়ের পরেই শুরু হয়েছে আসা-যাওয়ার খেলা। ৬৪ রানেই ৩ উইকেট হারিয়েছে খুলনা। ১৬ রান তুলে বিদায় নেন স্টারলিং। পরের ওভারে জুনায়েদ ২৩ রানে ইসুরু উদানার কাছে উইকেট হারান।

পাওয়ার প্লের ৬ ওভার খুলনা শেষ করে ২ উইকেটে ৪০ রানে। জহুরুল ইসলাম রানের ঝুলি ভারী করতে পারেননি। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানকে ১ রানে বিদায় করেন আরাফাত সানি।

এরপর রানের চাকা ঘোরান ডেভিড মালান। তিনি ১৮ বলে একটি চার আর একটি ছক্কায় করেন ২২ রান। আরিফুল হক ১৬ বলে ১২ রান করে সাজঘরে ফেরেন। ডেভিড উইসি ১৪ বলে করেন ১৪ রান। তাইজুল ইসলাম ৮ রানে অপরাজিত থাকেন।

রাজশাহীর হয়ে ২৪ রান খরচায় ১ উইকেট তুলে নেন কায়েস আহমেদ। ১৮ রানের বিনিময়ে দুটি উইকেট নেন মোস্তাফিজ। ১৯ রান খরচায় একটি উইকেট পান আরাফাত সানি। ১৫ রান খরচায় তিনটি উইকেট তুলে নেন ইসুরু উদানা। ১ ওভারে ৬ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন সৌম্য সরকার। মেহেদি হাসান মিরাজ ৩ ওভারে ১৯ রান খরচায় কোন উইকেট পাননি। মোহাম্মদ হাফিজ ১ ওভার বল করে ১৩ রান খরচায় কোন উইকেট পাননি।

১১৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই হাফিজকে হারায় রাজশাহী। ব্যক্তিগত ৬ রানে তাইজুলের বলে আরিফুলের ক্যাচ হয়ে ফেরেন হাফিজ। এরপর দলের রানের চাকা ঘুরাতে থাকেন মুমিনুল-মিরাজ। দলীয় ১০০ রানে মুমিনুলের বিদায়ে ভাঙ্গে এই জুটি। বিদায়ের আগে নিজের ঝুলিতে ৪৪ রান তুলেছেন মুমিনুল।

এরপর ১৮তম ওভারে দলীয় ১০৯ রানে জহির খানের ডেলিভারিতে ফিরলেন দলীয় অধিনায়ক মিরাজ। সাজঘরে ফেরার আগে ৬টি চার ও এক ছক্কায় ৫১ রান তুলেছেন তিনি।

এরপর নতুন দুই ব্যাটসম্যান সৌম্য ও ইভান্সের ব্যাটে ৭ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজশাহী কিংস।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

খুলনা টাইটানস: ২০ ওভারে ১১৭/৯ (জুনায়েদ ২৩, মালান ২২, স্টারলিং ১৬; উদানা ৩/১৫, মোস্তাফিজ ২/১৮)।

রাজশাহী কিংস: ১৮.৫ ওভারে ১১৮/৩ (মিরাজ ৫১, মুমিনুল ৪৪, সৌম্য ১১*, হাফিজ ৬)।

Tag :

আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়

খুলনাকে হারিয়ে জয় পেল রাজশাহী

আপডেট টাইম ০৩:১০:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক :  বিপিএলের অষ্টম ম্যাচে খুলনা টাইটানসকে ৩ উইকেটে হারিয়েছে মিরাজের রাজশাহী। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১১৭ রান তুলে রাজশাহী কিংস। জবাবে ৭ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজশাহী কিংস।টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে পল স্টারলিং ও জুনায়েদ সিদ্দিকের ওপেনিং জুটিতে দারুণ শুরু হয়েছিল খুলনা টাইটানসের। কিন্তু তাদের বিদায়ের পরেই শুরু হয়েছে আসা-যাওয়ার খেলা। ৬৪ রানেই ৩ উইকেট হারিয়েছে খুলনা। ১৬ রান তুলে বিদায় নেন স্টারলিং। পরের ওভারে জুনায়েদ ২৩ রানে ইসুরু উদানার কাছে উইকেট হারান।

পাওয়ার প্লের ৬ ওভার খুলনা শেষ করে ২ উইকেটে ৪০ রানে। জহুরুল ইসলাম রানের ঝুলি ভারী করতে পারেননি। এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানকে ১ রানে বিদায় করেন আরাফাত সানি।

এরপর রানের চাকা ঘোরান ডেভিড মালান। তিনি ১৮ বলে একটি চার আর একটি ছক্কায় করেন ২২ রান। আরিফুল হক ১৬ বলে ১২ রান করে সাজঘরে ফেরেন। ডেভিড উইসি ১৪ বলে করেন ১৪ রান। তাইজুল ইসলাম ৮ রানে অপরাজিত থাকেন।

রাজশাহীর হয়ে ২৪ রান খরচায় ১ উইকেট তুলে নেন কায়েস আহমেদ। ১৮ রানের বিনিময়ে দুটি উইকেট নেন মোস্তাফিজ। ১৯ রান খরচায় একটি উইকেট পান আরাফাত সানি। ১৫ রান খরচায় তিনটি উইকেট তুলে নেন ইসুরু উদানা। ১ ওভারে ৬ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন সৌম্য সরকার। মেহেদি হাসান মিরাজ ৩ ওভারে ১৯ রান খরচায় কোন উইকেট পাননি। মোহাম্মদ হাফিজ ১ ওভার বল করে ১৩ রান খরচায় কোন উইকেট পাননি।

১১৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই হাফিজকে হারায় রাজশাহী। ব্যক্তিগত ৬ রানে তাইজুলের বলে আরিফুলের ক্যাচ হয়ে ফেরেন হাফিজ। এরপর দলের রানের চাকা ঘুরাতে থাকেন মুমিনুল-মিরাজ। দলীয় ১০০ রানে মুমিনুলের বিদায়ে ভাঙ্গে এই জুটি। বিদায়ের আগে নিজের ঝুলিতে ৪৪ রান তুলেছেন মুমিনুল।

এরপর ১৮তম ওভারে দলীয় ১০৯ রানে জহির খানের ডেলিভারিতে ফিরলেন দলীয় অধিনায়ক মিরাজ। সাজঘরে ফেরার আগে ৬টি চার ও এক ছক্কায় ৫১ রান তুলেছেন তিনি।

এরপর নতুন দুই ব্যাটসম্যান সৌম্য ও ইভান্সের ব্যাটে ৭ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজশাহী কিংস।

সংক্ষিপ্ত স্কোরঃ

খুলনা টাইটানস: ২০ ওভারে ১১৭/৯ (জুনায়েদ ২৩, মালান ২২, স্টারলিং ১৬; উদানা ৩/১৫, মোস্তাফিজ ২/১৮)।

রাজশাহী কিংস: ১৮.৫ ওভারে ১১৮/৩ (মিরাজ ৫১, মুমিনুল ৪৪, সৌম্য ১১*, হাফিজ ৬)।