রাজু আহমেদ, গজারিয়া প্রতিনিধি:
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের কলেজ রোড কবরস্থান সংলগ্ন
মধুবিবি আলী হোসেন দেওয়ান,ও বাতেন দেওয়ান এর সম্পত্তির ওয়ারিশ ফিরে পেতে সাইনবোর্ড স্থাপন করলেন নাতি জামাল হোসেন গং।
শুক্রবার সকাল ১০.৩০ঘটিকায় ভবেরচর ইউনিয়নের সাত কাহানিয়া মৌজার সিএস,ও এস,এ দাগ ওয়ারিশ সূত্রে মালিক
১। মধু বিবি ২। জয়দন বিবি
পিতা: নবাব আলী দেওয়ান
মৌজা: সাত কাহনিয়া
সি.এস ও এস.এ দাগ-১৪১,সি.এস খতিয়ান-২৬ আর,এস দাগ নং-৭২, আর,এস খতিয়ান-২৯ জমির পরিমাণঃ ৩০ শতাংশের অন্দরে ১৫ শতাংশ মালিক
আলী হোসেন দেওয়ান
পিতা: মৃত ইয়াছিন দেওয়ান
মৌজা: সাত কাহনিয়া
সি.এস ও এস.এ দাগ-১৪০, এস.এ খতিয়ান-২৪, আর.এস দাগ নং-৭১
আর.এস খতিয়ান-৭৮জমির পরিমাণঃ২৬ শতাংশের অন্দরে ১০ শতাংশ মালিক
১। আবদুল বাতেন দেওয়ান
পিতা: মৃত রহমত আলী
২। আব্দুল মজিদ দেওয়ান গং
পিতা: মৃত এওয়াজ আলী দেওয়ান
মৌজা: সাত কাহনিয়া
সি.এস ও এস.এ দাগ-১১৪, খতিয়ান-৩২,২৪ আর.এস দাগ-৬৯, খতিয়ান-৬০
পরিমাণঃ ২৯ শতাংশের অন্দরে ৮ শতাংশ সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়।এবিষয়ে ভাটেরচর গ্রামের জামাল মোল্লা বলেন নবাব আলী দেওয়ান এর তিন ওয়ারিশ রেখে মৃত্যু বরন করেন তার এক ছেলে আজিজ দেওয়ান, দুই কন্যা মধু বিবি, জয়তুন বিবি, তার মধ্যে আজিজ দেওয়ান এর ওয়ারিশ গন ও জয়তুন বিবি ওয়ারিশ গন সম্পত্তি ভোগ দখল করেন। আমার দাদী মধুবিবির সম্পত্তি ভোগদখল করি না একাধিকবার আজিজ দেওয়ান এর ছেলে বারেক দেওয়ান কে বললে তিনি আমাদের ওয়ারিশ সম্পতি বুঝিয়ে দিতে পারবে না বলে জানান তাই জমিনে সাইনবোর্ড স্থাপন করলাম। ও আরেক ওয়ারিশ জয়তুন বিবির নাতি আহমদ আলি জানান আমার দাদী পাইলে আমার আরেক দাদী মধুবিবি কেনো পাবে না আরেক ওয়ারিশ মজিদ দেওয়ান বলেন আমরা একাদিক বার সালিশ বৈঠক এর জন্য বারেক দেওয়ান কে বললে ও তিনি কর্নপাত করেন নাই অথচ দীর্ঘদিন তিনি জায়গায় দোকান ঘর উঠিয়ে ভাড়া দিয়ে খায়।
এবিষয়ে নবাব আলীর দেওয়ান মধুবিবি এখানে সম্পত্তি পাবো। এবিষয়ে বারেক দেওয়ানের৷ সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও যোগাযোগ করা যায়নি।