ঢাকা ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ বগুড়া শিবগঞ্জে নাতির রাম দা’র কোপে নানী খুন ফুটপাত উদ্ধার করতে হবে: মেয়র রেজাউল আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত। মে দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিড়ি শ্রমিকদের র‌্যালি ও সমাবেশ নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ সাইনবোর্ড বাসস্ট্যান্ড তীব্রতাপ প্রভায়ে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ

টাকার জন্য ভারতকে হুমকি দিল আইসিসি

স্পোর্টস ডেস্ক :  ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) কাছে ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে আইসিসি। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৬০ কোটি রুপি। যা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কোষাগারে জমা দিতে বিসিসিআইকে। এই শর্ত না মানলে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে খেলতে পারবে না ভারত।

আইসিসি জানিয়েছে, ১৬১ কোটি টাকা দিতে হবে বিসিসিআইকে। নাহলে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ হাতছাড়া করবে ভারত।

আইসিসির তরফে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে ভারতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর বসেছিল। সেই টুর্নামেন্টের জন্য আইসিসিকে বিপুল অঙ্কের কর দিতে হয়েছিল। দেশটির রাজ্য সরকার বা কেন্দ্র, কোনো তরফেই কর ছাড় মেলেনি। তাই এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিসিসিআইকে ১৬১ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আইসিসি।

শুধু তাই নয়, চলতি বছরের মধ্যেই এই অর্থ দিতে হবে ভারতীয় বোর্ডকে। নাহলে ২০২৩ বিশ্বকাপ আয়োজনের অনুমতি পাবে না তারা। নির্ধারিত সময়ে ক্ষতিপূরণ দিতে না পারলে চলতি আর্থিক বর্ষে বিসিসিআইয়ের যে আয়, সেখান থেকেই অর্থ কেটে নেওয়া হবে।

২০২১ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং তার দু’বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজন করার কথা ভারতের। কিন্তু আইসিসির এমন নির্দেশে টুর্নামেন্ট আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। গত অক্টোবরে আইসিসির যে বৈঠক হয়েছিল তার সারমর্ম চেয়েছে বিসিসিআই। কারণ তারা দেখতে চায়, বোর্ডের তরফে কোথায় কর ছাড়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা এমন কিছুই দিতে পারেনি।

বোর্ডের এক সদস্য বলেছেন, আইসিসি এমন কোনো নথি শেয়ার করবে না, কারণ তাদের কাছে এমন কিছুই নেই। ওরা শুধুই ভারতের থেকে টাকা হাতাতে চায়। শশাঙ্ক মনোহর সবসময়ই বিসিসিআইকে টার্গেট করতে চান। যে খাওয়ায়, তার হাত কামড়ানোই এখন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ

টাকার জন্য ভারতকে হুমকি দিল আইসিসি

আপডেট টাইম ০৩:০৬:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮

স্পোর্টস ডেস্ক :  ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) কাছে ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে আইসিসি। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৬০ কোটি রুপি। যা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কোষাগারে জমা দিতে বিসিসিআইকে। এই শর্ত না মানলে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে খেলতে পারবে না ভারত।

আইসিসি জানিয়েছে, ১৬১ কোটি টাকা দিতে হবে বিসিসিআইকে। নাহলে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ হাতছাড়া করবে ভারত।

আইসিসির তরফে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে ভারতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর বসেছিল। সেই টুর্নামেন্টের জন্য আইসিসিকে বিপুল অঙ্কের কর দিতে হয়েছিল। দেশটির রাজ্য সরকার বা কেন্দ্র, কোনো তরফেই কর ছাড় মেলেনি। তাই এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিসিসিআইকে ১৬১ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আইসিসি।

শুধু তাই নয়, চলতি বছরের মধ্যেই এই অর্থ দিতে হবে ভারতীয় বোর্ডকে। নাহলে ২০২৩ বিশ্বকাপ আয়োজনের অনুমতি পাবে না তারা। নির্ধারিত সময়ে ক্ষতিপূরণ দিতে না পারলে চলতি আর্থিক বর্ষে বিসিসিআইয়ের যে আয়, সেখান থেকেই অর্থ কেটে নেওয়া হবে।

২০২১ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং তার দু’বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজন করার কথা ভারতের। কিন্তু আইসিসির এমন নির্দেশে টুর্নামেন্ট আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। গত অক্টোবরে আইসিসির যে বৈঠক হয়েছিল তার সারমর্ম চেয়েছে বিসিসিআই। কারণ তারা দেখতে চায়, বোর্ডের তরফে কোথায় কর ছাড়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা এমন কিছুই দিতে পারেনি।

বোর্ডের এক সদস্য বলেছেন, আইসিসি এমন কোনো নথি শেয়ার করবে না, কারণ তাদের কাছে এমন কিছুই নেই। ওরা শুধুই ভারতের থেকে টাকা হাতাতে চায়। শশাঙ্ক মনোহর সবসময়ই বিসিসিআইকে টার্গেট করতে চান। যে খাওয়ায়, তার হাত কামড়ানোই এখন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।