ঢাকা ০৩:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে শপথ বাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী বরিশালে সার্বজনীন পেনশন মেলা ২০২৪ উদ্বোধন হিরাঝীলে বিশ্বাস মঞ্জিল নামের একটি বিল্ডিং হেলে পড়ে,নিরাপত্তাহীনতায় এলাকাবাসী বাকেরগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদে জন প্রিয়তার শীর্ষে সাইফুল ইসলাম ডাকুয়া। বাকেরগঞ্জে যুবদল সভাপতি টুকুর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল বাকেরগঞ্জে চারটি দোকান ভাংচুর, লুটপাটের অভিযোগ। গাছবাড়ীয়া সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসের সমম্বয় সমিতি’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত- সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ফখরু উদ্দিন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে খুলনার ফুলতলায় তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানসূচি। –চোরাইকৃত ১৪টি ইজিবাইক উদ্ধারসহ আটক চোর চক্রের পলাতক তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০; চোরাইকৃত আরো তিনটি ইজিবাইক এবং চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ। চট্টগ্রাম হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া …

ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ফজলে রাব্বী চৌধুরী আর নেই

ফাইল ছবি

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক :   গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী (৮৪) বৃহস্পতিবার ভোর রাত পৌনে তিনটার দিকে ঢাকাস্থ ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি—রাজিউন)। ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।

সাদুল্যাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন জানান, ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটের মাঠে আসতে পারছিলেন না তিনি। হঠাৎ করে ঢাকার নিজ বাসায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ফজলে রাব্বী চৌধুরী জাতীয় পার্টি থেকে গাইবান্ধা-৩ আসনে ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

পারিবারিক জীবনে তিনি ৩ ছেলে ও ২ মেয়ের বাবা।ফজলে রাব্বী চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৪ সালে ১ অক্টোবর গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার তালুকজামিরা গ্রামে। ৬ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তার বাবা প্রয়াত আহসান উদ্দিন চৌধুরী ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক।

ফজলে রাব্বী ১৯৮৪ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী এবং সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

ফজলে রাব্বী ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী ও সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত ছিলেন ফজলে রাব্বী।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে শপথ বাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী

ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ফজলে রাব্বী চৌধুরী আর নেই

আপডেট টাইম ০৭:২৭:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৮

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক :   গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী (৮৪) বৃহস্পতিবার ভোর রাত পৌনে তিনটার দিকে ঢাকাস্থ ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি—রাজিউন)। ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।

সাদুল্যাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন জানান, ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটের মাঠে আসতে পারছিলেন না তিনি। হঠাৎ করে ঢাকার নিজ বাসায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ফজলে রাব্বী চৌধুরী জাতীয় পার্টি থেকে গাইবান্ধা-৩ আসনে ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

পারিবারিক জীবনে তিনি ৩ ছেলে ও ২ মেয়ের বাবা।ফজলে রাব্বী চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৪ সালে ১ অক্টোবর গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার তালুকজামিরা গ্রামে। ৬ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তার বাবা প্রয়াত আহসান উদ্দিন চৌধুরী ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক।

ফজলে রাব্বী ১৯৮৪ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী এবং সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

ফজলে রাব্বী ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী ও সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত ছিলেন ফজলে রাব্বী।