মাজেদ ভুঁইয়া খোকন ঃ স্টাফ রিপোর্টার
সোনারগাঁয়ের কৃতি সন্তান মোহাম্মদ শারবিন তার কবিতায় অসাধারণ কৃতিত্ব গড়ে তুলেছেন।যা সোনারগাঁবাসীকে তার কবিতায় মুগ্ধ করেছেন। তার এই অসাধার সাফল্যের পিছনে সার্বিক সহযোগীতায় রয়েছেন, শাহজালাল ফার্নিচার।
যে যা পেলে খুশি
মোহাম্মদ শারবিন
কুকুর খুশি হাড় পেলে আর ঘুষ পেলে ঘুষখোরে.
বেকার খুশি কর্ম পেলে সুযোগ পেলে চোরে।
ডাক্তার খুশি রুগী পেলে রুগীও পেলে ডাক্তার,
শিয়াল খুশি মুরগী পেলে ওয়ারিশ পেলে ভাগ তার।
যাত্রী খুশি বাহন পেলে যাত্রী পেলে চালক,
টোকাই খুশি কাগজ পেলে খেলনা পেলে বালক।
ভূখা খুশি অন্ন পেলে এতিম পেলে আদর,
ইঁদুর খুশ যা পায় কেটে কলা পেলে বাঁদর।
মশা খুশি রক্ত পেলে ঘুণ পেলে কাঠ-বাঁশে,
বিড়াল খুশি কাটা পেলে শামুক পেলে হাঁসে।
জেলে খুশি মৎস্য পেলে ফসল পেলে চাষি,
শকুন খুশি মরা পেলে রাখাল পেলে বাঁশি।
কামার খুশি লোহা পেলে কুমার পেলে মাটি,
বন্দি খুশি মুক্তি পেলে যোদ্ধা পেলে ঘাঁটি।
উকিল খুশি মক্কেল পেলে সন্তান পেলে বন্ধ্যা,
পুলিশ খুশি দোষী পেলে বাদুড় পেলে সন্ধ্যা।
সর্প খুশি ব্যাঙ পেলে আর সুঁতা পেলে তাঁতি,
ভ্রমর খুশি মধু পেলে দাদা পেলে নাতি।
লেখক খুশি বিষয় পেলে পাঠক পেলে পড়া,
শারবিন খুশি এ ব্যাপারে লিখার চেষ্টায় ছড়া
সুশিক্ষায় গর্ব
মোহাম্মদ শারবিন
সুশিক্ষিত সুশিক্ষকই
সুশিক্ষার্থীই গড়বে,
সে শিক্ষার্থী ভবিষ্যতে
জাতির সুহাল ধরবে।
এটাই জাতির কাম্য -গর্ব
সর্বত্র যা রটবে,
যার সদপ্রভাব দেখে ভয়ে
বদ’রা পিছু হটবে।
তাই সুশিক্ষা সুবিস্তার লাভ
করতে পারবে যেদিন,
সুশিক্ষিত জাতি বলে
গণ্য হবে সেদিন।