ঢাকা ০৯:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
যে পরিকল্পনায় খুন হন লোহাগড়ার চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ভাড়াটিয়া শুটার দুমকী উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলা-পাল্টা হামলা বাকেরগঞ্জের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় এমপির কর্মকান্ডকে বাধাগ্রস্ত করছেন একটি কুচক্রী মহল।। “ভাইয়া গ্রুপ প্রথম বাংলাদেশের পর্যটন নগরী কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভসংলগ্ন,আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্টের শেয়ার বিক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছেন” “এনএফএস’র নতুন কমিটি গঠন সভাপতি রাহাত, সম্পাদক হাসান” গজারিয়ায় তিতাসের অভিযান পাঁচ কিলোমিটার অবৈধ গ্যাসলাইন বিচ্ছিন্ন চুরি প্রতিরোধে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।। বরিশালে সুলভ মুল্যে বসুন্ধরা পন্য পেয়ে ক্রেতারা খুশী। বাবুগঞ্জে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি যাওয়ার সময় দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ। আমার বাবাও মায়ের দেওয়া উপদেশ বড়দের সম্মান কর ছোটদের স্নেহ করো।

রাখে আল্লাহ মারে কে!!! সড়ক দুর্ঘটনায় মায়ের মৃ*ত্যু হলেও পেটের বাচ্চা বেচেঁ আছে। অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে গর্ভে থাকা নবজাতক।

স্টাফ রিপোর্টার

ময়মনসিংহের ত্রিশালে ট্রাকচাপায় স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে গর্ভে থাকা সাত মাস বয়সী নবজাতক। বাচ্চাটি সুস্থ আছে। বর্তমানে বাচ্চাটি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার (১৬ জুলাই) দুপুর পৌনে ৩টার দিকে পৌর শহরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের খান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, স্বামী জাহাঙ্গির আলম, স্ত্রী রত্না বেগম ও শিশু সন্তান সানজিদা। তাদের বাড়ি ত্রিশাল উপজেলায়।
জানা গেছে, অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে বাড়ি থেকে ত্রিশাল এসেছিলেন জাহাঙ্গির। রাস্তা পারাপারের সময় ময়মনসিংহ গামী একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই স্বামী, স্ত্রী ও সন্তান মারা যায়। কিন্তু অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে গর্ভে থাকা সাত মাস বয়সী নবজাতক। সড়ক দুর্ঘটনার সময় অন্তঃসত্ত্বা নারীর পেট ফেটে সাত মাসের নবজাতক বেরিয়ে যায়। তবে, আশার কথা হলো, নবজাতক বেঁচে আছেন। তাকে ভর্তি করা হয়েছে ময়মনসিংহের সিবিএমসিবি হাসপাতালে।
ত্রিশাল থানার ওসি মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহত স্বামী-স্ত্রী ও তাদের ৫ বছরের সন্তান নিয়ে ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীর আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে এসেছিল। রাস্তা পারাপারের সময় ময়মনসিংহ গামী একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই স্বামী, স্ত্রী ও সন্তান মারা যায়। এ সময় অন্তঃসত্ত্বা রত্না বেগমের পেটে থাকা শিশু চাপ খেয়ে সড়কেই প্রসব হয়। নবজাতক মেয়ে বাচ্চাটিকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বাচ্চাটিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
তারিখ :- ১৬-০৭-২২ ইং

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

যে পরিকল্পনায় খুন হন লোহাগড়ার চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ভাড়াটিয়া শুটার

রাখে আল্লাহ মারে কে!!! সড়ক দুর্ঘটনায় মায়ের মৃ*ত্যু হলেও পেটের বাচ্চা বেচেঁ আছে। অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে গর্ভে থাকা নবজাতক।

আপডেট টাইম ০৯:৩৪:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার

ময়মনসিংহের ত্রিশালে ট্রাকচাপায় স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে গর্ভে থাকা সাত মাস বয়সী নবজাতক। বাচ্চাটি সুস্থ আছে। বর্তমানে বাচ্চাটি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার (১৬ জুলাই) দুপুর পৌনে ৩টার দিকে পৌর শহরের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের খান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, স্বামী জাহাঙ্গির আলম, স্ত্রী রত্না বেগম ও শিশু সন্তান সানজিদা। তাদের বাড়ি ত্রিশাল উপজেলায়।
জানা গেছে, অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে বাড়ি থেকে ত্রিশাল এসেছিলেন জাহাঙ্গির। রাস্তা পারাপারের সময় ময়মনসিংহ গামী একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই স্বামী, স্ত্রী ও সন্তান মারা যায়। কিন্তু অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে গর্ভে থাকা সাত মাস বয়সী নবজাতক। সড়ক দুর্ঘটনার সময় অন্তঃসত্ত্বা নারীর পেট ফেটে সাত মাসের নবজাতক বেরিয়ে যায়। তবে, আশার কথা হলো, নবজাতক বেঁচে আছেন। তাকে ভর্তি করা হয়েছে ময়মনসিংহের সিবিএমসিবি হাসপাতালে।
ত্রিশাল থানার ওসি মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহত স্বামী-স্ত্রী ও তাদের ৫ বছরের সন্তান নিয়ে ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীর আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে এসেছিল। রাস্তা পারাপারের সময় ময়মনসিংহ গামী একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই স্বামী, স্ত্রী ও সন্তান মারা যায়। এ সময় অন্তঃসত্ত্বা রত্না বেগমের পেটে থাকা শিশু চাপ খেয়ে সড়কেই প্রসব হয়। নবজাতক মেয়ে বাচ্চাটিকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য বাচ্চাটিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
তারিখ :- ১৬-০৭-২২ ইং