ঢাকা ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইলে পাহাড়ি টিলা কাটছে মাটিখেকোরা, জীব বৈচিত্র্য হুমকির মুখে “কুষ্টিয়ায় নকল আকিজ বিড়িসহ বিড়ি তৈরির উপকরণ জব্দ” চট্টগ্রামের উন্নয়নে তিন খাতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চাইলেন মেয়র রেজাউল বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা। গজারিয়ায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় খাদে প্রাইভেটকার, নিহত ৩ সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা শিশুদের মনোবিকাশে প্রয়োজন সংস্কৃতি চর্চা: মেয়র রেজাউল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হাতীবান্ধায় নির্বাচনী সংঘর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী সহ আহত ১০ ভূয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়ার, প্রতারক চক্রের এক সদস্য গ্রেপ্তার প্রথম দিনেই রোগী দেখে সবার মন জয় করেলেন ডাক্তার মোঃ হুমায়ুন রশিদ শাকিল

বাকেরগঞ্জে ১০০ নং হেলেঞ্চা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি গঠনের পদ্ধতি ষড়যন্ত্র কারীদের দ্বারা বাধা গ্রস্ত হওয়ার পথে।

মোঃ জাহিদুল ইসলাম ( বাকেরগঞ্জ) বরিশাল

ছাএ ৫ ম শ্রেনীতে অধ্যয়নরত।
এখন জুলাই মাস চলছে আর ছয় মাস পরে প্রাথমিকের স্কুল থেকে বিদায় নেবে ছাএ টি।
কিন্তুু
দুই বছর মেয়াদি স্কুল ব্যাবস্হাপনা কমিটির সভাপতি পদে এই ছাএের অবিভাবক কে – কমিটির সভাপতি বানানোর পায়তারা।
তাহলে কি সভাপতি হলে ১ ম ছয় মাস পর বাকী ১৮ মাস শিক্ষার্থী বিহীন অবিভাবকই বিদ্যালয়ের সভাপতি হতে যাচ্ছেন।
সরকারি ম্যানুয়াল অনুযায়ী স্কুলের কমিটির সভাপতি হতে হলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে যার ছেলে মেয়ে পড়াশুনা করবে সেই অবিভাবকই কেবল সভাপতি পদে আবেদন করতে পারবে।
কিন্তুু যার ছেলে মেয়ে ছয় (৬) মাস পরে প্রাই মারীর গন্ডি পেড়িয়ে হাই স্কুলে যাবে তাকে স্কুলের সভাপতি বানানো কতটুকু যৌক্তিক তা সকলের কাছ প্রশ্ন।
তাহলে কি হেলেঞ্চা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
ম্যানেজিং কমিটি গঠন নিয়ে কোন কুচক্রী মহলের হাতের নকশা প্রক্রিয়াধীন।
স্কুলের বিভিন্ন অবিভাবকদের সাথে আলাপ করলে তারা জানায় দীর্ঘ দিন ধরে এই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি একেবারে নিস্ক্রিয়। কোন কমিটি ছিল না, তার উপর এই নিস্ক্রিয় এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটির সদস্য ও সভাপতির স্বাক্ষরিত কাগজ পএ দ্বারা অফিসিয়ালি সমস্ত কাজ চলত।
অন্য দিকে হেলেঞ্চা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাএ ছাএীর সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পেতে শুরু করেছে। প্রাক প্রাথমিকে কাগজ কলমে ছাত্র ছাএী থাকলেও বাস্তবে একজনও দেখা যায়না। আর বাকী ৫ টি শ্রেনীতে সব মিলিয়ে নাকি ৫৬ জন ছাএ ছাএী।অবশ্য এই শিক্ষার্থী কমে যাওয়ার বিষয়টিকে প্রধান শিক্ষক মোঃ নিজামুল হক খুবই কাছে পাশে দুই গ্রামে দুটি স্কুল প্রতিষ্ঠাকে দায়ী করছেন। কিন্তুু অন্য আর একটি সুএে জানা যায় এই ছাএ ছাএী ঘাটতি হওয়ার পিছনে স্কুলটির কমিটি না থাকাই মূল কারন এবং অবিভাবকদের উদাসীনতা অনেকাংশে দায়ী । সঠিক তদারকি না থাকার কারনে এ অবস্থায় সৃষ্টি।
তা ছাড়া স্কুল টির পরিচালনা কমিটি না থাকার কারনে প্রতি বছরের সরকারি ক্ষুদ্র মেরামতের বরাদ্দকৃত অর্থ ও ছাড় করিতে না পারায় ফেরত যাচ্ছে বরাদ্দে টাকা। অপরদিকে টাকার অভাবে আনুষাঙ্গিক কোন মেরামত করতে পারছেনা বলে প্রধান শিক্ষক নিজামুল হক জানিয়েছেন। এর ফলে ছোট খাট কোন দরকারী মেরামত যেমন রং করা, দেয়ালে হালকা প্লাস্টার , ইলেকট্রিকের ছোট ছোট কাজ না করতে পারার কারনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বিদ্যালয় ভবনটি।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

টাঙ্গাইলে পাহাড়ি টিলা কাটছে মাটিখেকোরা, জীব বৈচিত্র্য হুমকির মুখে

বাকেরগঞ্জে ১০০ নং হেলেঞ্চা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি গঠনের পদ্ধতি ষড়যন্ত্র কারীদের দ্বারা বাধা গ্রস্ত হওয়ার পথে।

আপডেট টাইম ০৬:১৯:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২

মোঃ জাহিদুল ইসলাম ( বাকেরগঞ্জ) বরিশাল

ছাএ ৫ ম শ্রেনীতে অধ্যয়নরত।
এখন জুলাই মাস চলছে আর ছয় মাস পরে প্রাথমিকের স্কুল থেকে বিদায় নেবে ছাএ টি।
কিন্তুু
দুই বছর মেয়াদি স্কুল ব্যাবস্হাপনা কমিটির সভাপতি পদে এই ছাএের অবিভাবক কে – কমিটির সভাপতি বানানোর পায়তারা।
তাহলে কি সভাপতি হলে ১ ম ছয় মাস পর বাকী ১৮ মাস শিক্ষার্থী বিহীন অবিভাবকই বিদ্যালয়ের সভাপতি হতে যাচ্ছেন।
সরকারি ম্যানুয়াল অনুযায়ী স্কুলের কমিটির সভাপতি হতে হলে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে যার ছেলে মেয়ে পড়াশুনা করবে সেই অবিভাবকই কেবল সভাপতি পদে আবেদন করতে পারবে।
কিন্তুু যার ছেলে মেয়ে ছয় (৬) মাস পরে প্রাই মারীর গন্ডি পেড়িয়ে হাই স্কুলে যাবে তাকে স্কুলের সভাপতি বানানো কতটুকু যৌক্তিক তা সকলের কাছ প্রশ্ন।
তাহলে কি হেলেঞ্চা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
ম্যানেজিং কমিটি গঠন নিয়ে কোন কুচক্রী মহলের হাতের নকশা প্রক্রিয়াধীন।
স্কুলের বিভিন্ন অবিভাবকদের সাথে আলাপ করলে তারা জানায় দীর্ঘ দিন ধরে এই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি একেবারে নিস্ক্রিয়। কোন কমিটি ছিল না, তার উপর এই নিস্ক্রিয় এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ কমিটির সদস্য ও সভাপতির স্বাক্ষরিত কাগজ পএ দ্বারা অফিসিয়ালি সমস্ত কাজ চলত।
অন্য দিকে হেলেঞ্চা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাএ ছাএীর সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পেতে শুরু করেছে। প্রাক প্রাথমিকে কাগজ কলমে ছাত্র ছাএী থাকলেও বাস্তবে একজনও দেখা যায়না। আর বাকী ৫ টি শ্রেনীতে সব মিলিয়ে নাকি ৫৬ জন ছাএ ছাএী।অবশ্য এই শিক্ষার্থী কমে যাওয়ার বিষয়টিকে প্রধান শিক্ষক মোঃ নিজামুল হক খুবই কাছে পাশে দুই গ্রামে দুটি স্কুল প্রতিষ্ঠাকে দায়ী করছেন। কিন্তুু অন্য আর একটি সুএে জানা যায় এই ছাএ ছাএী ঘাটতি হওয়ার পিছনে স্কুলটির কমিটি না থাকাই মূল কারন এবং অবিভাবকদের উদাসীনতা অনেকাংশে দায়ী । সঠিক তদারকি না থাকার কারনে এ অবস্থায় সৃষ্টি।
তা ছাড়া স্কুল টির পরিচালনা কমিটি না থাকার কারনে প্রতি বছরের সরকারি ক্ষুদ্র মেরামতের বরাদ্দকৃত অর্থ ও ছাড় করিতে না পারায় ফেরত যাচ্ছে বরাদ্দে টাকা। অপরদিকে টাকার অভাবে আনুষাঙ্গিক কোন মেরামত করতে পারছেনা বলে প্রধান শিক্ষক নিজামুল হক জানিয়েছেন। এর ফলে ছোট খাট কোন দরকারী মেরামত যেমন রং করা, দেয়ালে হালকা প্লাস্টার , ইলেকট্রিকের ছোট ছোট কাজ না করতে পারার কারনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বিদ্যালয় ভবনটি।