ঢাকা ১২:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে শপথ বাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী বরিশালে সার্বজনীন পেনশন মেলা ২০২৪ উদ্বোধন হিরাঝীলে বিশ্বাস মঞ্জিল নামের একটি বিল্ডিং হেলে পড়ে,নিরাপত্তাহীনতায় এলাকাবাসী বাকেরগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদে জন প্রিয়তার শীর্ষে সাইফুল ইসলাম ডাকুয়া। বাকেরগঞ্জে যুবদল সভাপতি টুকুর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল বাকেরগঞ্জে চারটি দোকান ভাংচুর, লুটপাটের অভিযোগ। গাছবাড়ীয়া সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসের সমম্বয় সমিতি’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত- সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ফখরু উদ্দিন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে খুলনার ফুলতলায় তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানসূচি। –চোরাইকৃত ১৪টি ইজিবাইক উদ্ধারসহ আটক চোর চক্রের পলাতক তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০; চোরাইকৃত আরো তিনটি ইজিবাইক এবং চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ। চট্টগ্রাম হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া …

সব বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ সিইসির

ফাইল ছবি

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক :   আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ২০১৪ সালের সহিংসতার কথা মাথায় রেখে ছক কষতে হবে। কেননা, প্রতীক বরাদ্দের পরদিনই দু’জন মানুষ নিহত হলো। এটা কি শুধুই রাজনৈতিক কারণ, নাকি ২০১৪ সালের পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা তা সতর্কতার সঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে সশস্ত্র বাহিনীসহ সব বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে সব বাহিনীর উদ্দেশে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা এমন নির্দেশনা দেন।

সিইসি বলেন, আমরা সব বাহিনী, দল, সুশীল সমাজসহ সবার সঙ্গে মিটিং করেছি। নির্বাচনের আগে আপনারদের সঙ্গে আজই শেষ বড় কোনো মিটিং। আমরা ইতোমধ্যে নির্বাচনের  ৯৫ শতাংশের বেশি কাজ শেষ করেছি। ভোটকেন্দ্র, ভোটার সংখ্যা চূড়ান্ত করা হয়েছে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল করা হয়েছে। প্রশিক্ষণও চলছে।

তিনি বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের অবস্থা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। ওই নির্বাচনে ভয়ঙ্কর অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। ওই নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে এবারের নির্বাচনের প্রস্তুতি ও রূপরেখা তৈরি করে সে অনুযায়ী কৌশল অবলম্বন করা প্রয়োজন। যাতে এবার ওই রকম ভয়ঙ্কর অবস্থা বা তাণ্ডব না ঘটে। এখন ভোটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২০১৪ সালের নির্বাচনের আলোকে রূপরেখা প্রয়োজন। কারণ, তখন সশস্ত্র বাহিনীসহ সব বাহিনী ছিল। তবুও দেখেছি পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট ও ভোটার নিহত হয়েছেন। এবারের নির্বাচনেও সব বাহিনী থাকবে। সে সময়ের পরিস্থিতি কেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি, সে পরিস্থিতির যেন সৃষ্টি না হয়, সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে।

কেএম নূরুল হুদা বলেন, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে বলে আশা করি।

বৈঠকে অন্য চার নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব এবং বিভিন্ন বাহিনীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে শপথ বাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী

সব বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ সিইসির

আপডেট টাইম ০২:৩৭:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক :   আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ২০১৪ সালের সহিংসতার কথা মাথায় রেখে ছক কষতে হবে। কেননা, প্রতীক বরাদ্দের পরদিনই দু’জন মানুষ নিহত হলো। এটা কি শুধুই রাজনৈতিক কারণ, নাকি ২০১৪ সালের পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা তা সতর্কতার সঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনের অডিটরিয়ামে সশস্ত্র বাহিনীসহ সব বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে সব বাহিনীর উদ্দেশে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা এমন নির্দেশনা দেন।

সিইসি বলেন, আমরা সব বাহিনী, দল, সুশীল সমাজসহ সবার সঙ্গে মিটিং করেছি। নির্বাচনের আগে আপনারদের সঙ্গে আজই শেষ বড় কোনো মিটিং। আমরা ইতোমধ্যে নির্বাচনের  ৯৫ শতাংশের বেশি কাজ শেষ করেছি। ভোটকেন্দ্র, ভোটার সংখ্যা চূড়ান্ত করা হয়েছে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল করা হয়েছে। প্রশিক্ষণও চলছে।

তিনি বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের অবস্থা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। ওই নির্বাচনে ভয়ঙ্কর অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। ওই নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে এবারের নির্বাচনের প্রস্তুতি ও রূপরেখা তৈরি করে সে অনুযায়ী কৌশল অবলম্বন করা প্রয়োজন। যাতে এবার ওই রকম ভয়ঙ্কর অবস্থা বা তাণ্ডব না ঘটে। এখন ভোটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২০১৪ সালের নির্বাচনের আলোকে রূপরেখা প্রয়োজন। কারণ, তখন সশস্ত্র বাহিনীসহ সব বাহিনী ছিল। তবুও দেখেছি পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেট ও ভোটার নিহত হয়েছেন। এবারের নির্বাচনেও সব বাহিনী থাকবে। সে সময়ের পরিস্থিতি কেন নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি, সে পরিস্থিতির যেন সৃষ্টি না হয়, সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে।

কেএম নূরুল হুদা বলেন, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে বলে আশা করি।

বৈঠকে অন্য চার নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব এবং বিভিন্ন বাহিনীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।