ঢাকা ০১:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। টাঙ্গাইলে এইচআইভি ও এইডস রোগের সচেতনতা সৃষ্টিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ বগুড়া শিবগঞ্জে নাতির রাম দা’র কোপে নানী খুন ফুটপাত উদ্ধার করতে হবে: মেয়র রেজাউল আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত।

গাজীপুর কোনাবাড়িতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই হচ্ছে পশু জবাই।

গাজীপুর থেকে শহিদুল : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন কোনাবাড়ি এলাকার হাটবাজারগুলোতে গবাদি পশু জবাই এবং মাংস বিক্রির ক্ষেত্রে সরকারি বিধি-নিষেধ মানছে না বিক্রয়কারীরা।
নেই কোন সরকারী /ব্যক্তি কসাইখানা,হচ্ছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই যত্রতত্র নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোগাক্রান্ত গরু, মহিষ, ছাগল,ভেড়া জবাই।

কোনো কোনো স্থানে সড়কের  উপর জবাই করা হচ্ছে গবাদি পশু। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই গবাদি পশু জবাই করে নোংরা পরিবেশের কারণে জনস্বাস্থ্যর উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। অভিযোগ উঠেছে, সরকারি বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করে প্রশাসনের কতিপয় অসাধু কর্মচারীর সঙ্গে হাত করে কসাই ও মাংস বিক্রেতারা প্রতিদিন এ অনিয়ম করে যাচ্ছে। অথচ সরকারি বিধান আছে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্য কোনো পশু জবাই করতে হলে সেটি জবাই করার আগে সম্পূর্ণ রোগমুক্ত কিনা এবং মাংস স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা একজন সরকারি পশু ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করে নিতে হবে। পরীক্ষা করা পশু জবাই ও খাওয়ার উপযোগী বিবেচিত হলে তবেই সেটি আনুমোদিত কোনো কসাইখানায় নিয়ে জবাই করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ম মোতাবেক মাংসের উপর সিল মেরে তা বাজারে বিক্রির অনুমতি প্রদান করবে। কিন্তু কোনাবাড়ির  কোথাও এর কোনোটিই মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া বাচ্চা, চাষাবাদযোগ্য বলদ ও দুধের গাভী জবাই না করার নির্দেশও মানা হচ্ছে না প্রতিনিয়ত। তবে শোনা যায়, এসব দেখার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা নিয়মিত মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। আর তাই এরা গবাদি পশুর জবাইয়ের আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নীরব ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি বিধি মোতাবেক যারা মাংস বিক্রি করবে তাদের ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট জেলার সির্ভিল সার্জন থেকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সনদপত্র নেয়ার কথা।মানা হচ্ছেনা এর কোনটাই।রাতের আধারে হচ্ছে এ সকল পশুর জবাই। আর দিনের বেলা গরু হয়ে যায়  মহিষ আর ভেড়া হয়ে যায় ছাগল।

এ ব্যপারে এলাকাবাসী ও ভোক্ত ভোগিরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।

Tag :

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

গাজীপুর কোনাবাড়িতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই হচ্ছে পশু জবাই।

আপডেট টাইম ০১:২১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুলাই ২০১৮

গাজীপুর থেকে শহিদুল : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন কোনাবাড়ি এলাকার হাটবাজারগুলোতে গবাদি পশু জবাই এবং মাংস বিক্রির ক্ষেত্রে সরকারি বিধি-নিষেধ মানছে না বিক্রয়কারীরা।
নেই কোন সরকারী /ব্যক্তি কসাইখানা,হচ্ছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই যত্রতত্র নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোগাক্রান্ত গরু, মহিষ, ছাগল,ভেড়া জবাই।

কোনো কোনো স্থানে সড়কের  উপর জবাই করা হচ্ছে গবাদি পশু। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই গবাদি পশু জবাই করে নোংরা পরিবেশের কারণে জনস্বাস্থ্যর উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। অভিযোগ উঠেছে, সরকারি বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করে প্রশাসনের কতিপয় অসাধু কর্মচারীর সঙ্গে হাত করে কসাই ও মাংস বিক্রেতারা প্রতিদিন এ অনিয়ম করে যাচ্ছে। অথচ সরকারি বিধান আছে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্য কোনো পশু জবাই করতে হলে সেটি জবাই করার আগে সম্পূর্ণ রোগমুক্ত কিনা এবং মাংস স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা একজন সরকারি পশু ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করে নিতে হবে। পরীক্ষা করা পশু জবাই ও খাওয়ার উপযোগী বিবেচিত হলে তবেই সেটি আনুমোদিত কোনো কসাইখানায় নিয়ে জবাই করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ম মোতাবেক মাংসের উপর সিল মেরে তা বাজারে বিক্রির অনুমতি প্রদান করবে। কিন্তু কোনাবাড়ির  কোথাও এর কোনোটিই মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া বাচ্চা, চাষাবাদযোগ্য বলদ ও দুধের গাভী জবাই না করার নির্দেশও মানা হচ্ছে না প্রতিনিয়ত। তবে শোনা যায়, এসব দেখার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা নিয়মিত মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। আর তাই এরা গবাদি পশুর জবাইয়ের আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নীরব ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি বিধি মোতাবেক যারা মাংস বিক্রি করবে তাদের ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট জেলার সির্ভিল সার্জন থেকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সনদপত্র নেয়ার কথা।মানা হচ্ছেনা এর কোনটাই।রাতের আধারে হচ্ছে এ সকল পশুর জবাই। আর দিনের বেলা গরু হয়ে যায়  মহিষ আর ভেড়া হয়ে যায় ছাগল।

এ ব্যপারে এলাকাবাসী ও ভোক্ত ভোগিরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।