মোঃ আব্দুস সালাম, বিশেষ প্রতিনিধি
(মৌলভীবাজার)।
আগামী ৫ জানুয়ারী পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপে মৌলভীবাজারের দুই উপজেলার ১৮ টি ইউনিয়নেই ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তাই ইতোমধ্যে প্রত্যেক ইউনিয়নের প্রার্থীরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। ব্যতিক্রম নয় ৫ নং সদর ইউনিয়ন।
বিভিন্ন ওয়ার্ড ও এলাকায় গুরে জনমত জরিপে জানা যায়, ভোটারদের মাঝে একচেটিয়া জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সমর্থ হয়েছেন যিনি তিনি হলেন গোলাম কিবরিয়া শফি । নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা, পারিবারিক ইতিহাস, রাজনৈতিক সমীকরণে ও সাধারণ ভোটারদের গ্রহণ যোগ্যতার বিচারে তিনি সবার চাইতে এগিয়ে। এছাড়াও বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা,যেকোন দুর্যোগকালীন সময়ে সাধারণ ও অসহায় মানুষদের অনুদান দিয়ে পাশে দাঁড়ানোসহ বিভিন্ন উৎসবে খাদ্য-বস্ত্র-অর্থ বিতরণ করে তিনি নিজেকে অনন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন । ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভা করে নিজস্ব জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি।
এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল পরিবারের সদস্য হিসেবে পরিচিতি। এলাকার সাধারণ মানুষরা জানান আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝিনা
তিনি একজন ভাল মানুষ,তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি, তিনি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে আমাদের এলাকার তথা সারা ইউনিয়নের উন্নয়ন হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং নেতা হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছিলেন তিনি চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, কালভাট, ব্রীজ, স্কুল, মন্দির, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করেছিলেন। গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃত্বকালিন ভাতা, সঠিকভাবে বিতরণ করেছিলেন। বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন করেছিলেন।
আগামী নির্বাচনে নির্বাচিত হলে সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ৫ নং সদর ইউনিয়নবাসীকে সেবা দিয়ে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা ইউনিয়নবাসীর।