ব্যুরো চট্টগ্রামঃ
চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থানাধীন ৪০নং ওয়ার্ড কাঠগড় গাডরুম কন্ট্রোল মোড়গামী গ্যাস চালিত এস পাওয়ার /এস পাওয়ার কমিটিদের ওয়াবিলের
জ্বালায় এস পাওয়ার ড্রাইভারগন অতিষ্ঠ বলে যানা গেছে।
ওয়াবিলের বিষয়ে এস পাওয়ারের ড্রাইভার গণমাধ্যমকর্মীকে জানান, কাঠগড় এলাকায় গ্যাস চালিত এস পাওয়ার গাড়ী রয়েছে ৬০থেকে ৬৫টি প্রতিটি গাড়ী থেকে ১১০ একশত দশ টাকা করে ওয়াবিল বা কথায় বলা হয় চাঁদা নিতাছে,এস পাওয়ার কমিটির নেতারা।
তিনি বলেন ১১০টাকা করে নিতাছে সেই টাকা ড্রাইভারদের সেবা মুলক কাজে ব্যবহার করবে বলে জানান, তবে এই টাকা কোন সেবা মুলক কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে না,এই টাকা চলে যায় এস পাওয়ার কমিটিদের নিজস্ব পকেটে।
তিনি আরো বলেন এস পাওয়ার কমিটির নেতারা প্রথমে বলেছে যে তোমাদের কাছ থেকে ১১০টাকা করে নিতাছে ফিসকো বাল্ব কোম্পানীর সামনে গোল টেবিলে বসে, এস পাওয়ার কমিটির নেতারা বলেন এই টাকা তোমাদের বিপদে আপদে তোমারদের কাজে খরচ করা হবে। এস পাওয়ার কমিটি থেকে কোন ধরনের খোজখবর বা কোন ধরনের ভূমিকা রাখেনি।
তিনি বলেন এক একটি এস পাওয়ার গাড়ী থেকে দিনদৈনিক নেওয়া হচ্ছে ১১০টাকা করে প্রতিদিন টাকা উত্তোলন হচ্ছে ৭১৫০ সাত হাজার একশত পঞ্চাশ টাকা, গড়ে হিসাব করে দেখা যায় ৩০দিনে টাকা উত্তোলন হচ্ছে ২,১৪,৫০০,দুই লাখ চোদ্দো হাজার পাঁচশত টাকা।
তিনি আরো বলেন এই টাকা এস পাওয়ার ড্রাইভারদের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে না, এই সকল টাকা যায় এস পাওয়ার কমিটিদের পকেটে।
একজন ড্রাইভার বিপদে পড়লে এস পাওয়ার কমিটির পক্ষ থেকে,আমাদেরকে কোন ধরনের সাহায্যে সহযোগিতা করতে আশেপাশে দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন এই ভোক্তাভুগি এস পাওয়ার ড্রাইভার।।
ওয়াবিল ও চাঁদার টাকাএর ব্যাপারে মোজাম্মেল হক মনু ও রাশেদের মুঠোফোন যোগাযোগ করলে, মোজাম্মেল হক মনু ও রাশেদ বলেন প্রতিটি এস পাওয়ার
গাড়ী থেকে আমরা একশত দশ টাকা করে নিতাছি না, তবে একটু কম করে নিতাছি বলে জানিয়েছেন মোজাম্মেল হক মনু ও রাশেদ।
এস পাওয়ার গাড়ীর ওয়াবিল ও চাঁদার টাকার ব্যাপারে পতেঙ্গা টিআই শহিদুল ইসলাম শহিদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এস পাওয়ার এর ব্যাপারে যদি কোন তথ্য আপনাদের কাছে থেকে থাকে তাহলে আপনারা সংবাদটি পাবলিশ করুন তবে এব্যাপারে আমি কিছুই জানি না বলে জানিয়েছেন পতেঙ্গার টিআই শহিদুল ইসলাম শহিদ।