স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা ধর্ষণ মামলার আসামী লক্ষিপুর জেলার রামগতি উপজেলার মামুনুর রশীদ(৪০)কে গ্রেফতার করেছেন।যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ।
যাত্রাবাড়ী থানা এস আই শামীম হোসেন এর নেতৃত্বে এক দল পুলিশ অভিযান চালিয়ে যাত্রাবাড়ী থানা দিন কাজলা নয়ানগর এলাকা থেকে সোমবার ৮/১১/২১ইং সকাল ১১/৩০ মিঃ গ্রেফতার করা হয়েছে।আসামী রামগতি উপজেলার৷চরমেহার গ্রামের মৃত-মাওলানা আব্দুল রহমানের ছেলে মামুনুর রশীদ(৪০)
মামলা সূত্রে জানা গেছে,রামগতি থানার চর মেহাব গ্রামের মৃত-মাওলানা আব্দুল রহমানের ছেলে মামুনুর রশীদ(৪০)বর্তমানে দক্ষিণ কাজলা নয়ানগর সাবেক ১৭৪/এ হাল ৯/২৩ বাড়িতে বসবাস করে। অত্র মামলার বাদী লুপা বিশ্বাস(২৯)বর্তমান মাজার রোড, মিরপুর-১ বসবাস করে।আসামী চাকুরীর প্রলোভন দেখাইয়া বিগত ইং১০/৩/২০১৯ ইং তারিখে দুপুর ০৩ টার সময় বিবাদীর দক্ষিণ কাজলা নয়ানগর সাবেক ১৭৪/এ হাল ৯/২৩ বাড়িতে ৪ তালা বাসায় যাত্রাবাড়ী নিয়ে আসে। বাদীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে সেখানে তাকে ধর্ষণ করে।বাদী কান্নাকাটি করিলে।আসামী বাদিনীকে বিবাহ করবে বলে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সরকারী চাকুরীর আস্বাস দেয়।। দুই মাস পরে চাকুরী দিবে বলে বাদীর কাজ থেকে নগদ (এক লক্ষ বিশ হাজার টাকা ও চেক বইয়ের খালি পাতা নিয়ে রাখেন মামুনুর রশীদ আসামী)এবং আসামী মামলার বাদীকে হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করাবে বলে আশ্বাসদেয়।এবং করোনা কালীন সময়ে সকল অফিস আদালত বন্ধের কথা বলিয়া সংসার করিতে থাকে। সর্বশেষ গত ১০/১০/২০ ইং তারিখে আসামী মামুনুর রশীদ বাদীনীকে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যেতে বলেন।তখন আসামীর কথা মত গ্রামের বাড়িতে যায়।কিছুদিন পরে বাড়ি থেকে ঢাকায় আসতে চাইলে আসামী বিভিন্ন ধরনের তালবাহানা করে।এক পর্যায়ে আমি উল্লেখিত বতর্মান বাসায় আসিয়া দেখতে পাই।আসামী বাসা ছেড়ে অজ্ঞাত নামা স্থানে চলিয়া যায়।এ সময় বাদী খোঁজ খবর নিয়ে বাদী জানতে পারে যে, এই আসামীর একাধিক বিবাহ করাই তার নেশা ও পেশা। আসামী এর পূর্বের তিন জন স্ত্রীদের সন্তানদের কথা গোপন রেখে অত্র মামলার বাদীকে ফুসলাইয়া ধর্ষণ করেছে। এ বিষয়ে বাদী আসামীর নিকট মোবাইলে যোগাযোগ করে বিবাহের কথা জানতে চাইলে সে হুমকি দিতে থাকে।পরে বাদী যাত্রাবাড়ী থানায় ধর্ষণ মামলা করে। মামলা নং-১১৯ ধারা ৯(১)২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন।যাত্রাবাড়ী থনাার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই সামীম হোসেন গত মঙ্গলবার (৯নভেম্বর)আসামীকে বিজ্ঞ সি.এম.এম. আদালত ঢাকায় প্রেরণ করিলে বিজ্ঞ আদালত উভয় পক্ষের শুনানীঅন্তে আসামীর জামিন নামঞ্জুর করে জেল হজতে প্রেরণ করেন।
(প্রথম ১পর্ব)মামলার বিবারন
একাদিক মামলার আসামী মামুনুর রশিদ
১) বাদী মোছাঃফেন্সি আক্তার পিতা,মৃত,আলি উল্লাহ পাটোয়ারী সাং,চররুহিতা থানা,+লক্ষিপুর
মামলানং ৫৮/০৫, ১ম শ্রেনীর হাকিম আদালত লক্ষীপুর, যৌতুক নিরোধ আইনে ৩/৪ ধারা একটি কন্যা সন্তান আছে।মোসাঃতিসা বয়াস ২০ বছর।
২) মামলা বাদী আক্তার, আসামী খান পিতা আবদুল বারেক খান,সি/আর মামলা ১০১৫/১৯ বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ০৭ আমলী আদালত কুমিল্লা। চেকের মামলা ১২,৫০.০০০ টাকার এন আই এ্যাক্টের ১৩৮ ধারার মামলা আছে।
৩)বাদী মোছাঃ আনোয়ার,বেগম( ৪২) পিতা মৃত আঃ রহমান গ্রামঃ কেরনখাল পোঃ নুর মানিকচর থানা, চান্দিনা জেলা, কুমিল্লা, মোকাম কুমিল্লা বিজ্ঞ নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ০২ মামলা নাং.সি/আর ৫৮৮/২১ আদালত ২৩/৮/২১ মামলা করেন