ঢাকা ১০:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। টাঙ্গাইলে এইচআইভি ও এইডস রোগের সচেতনতা সৃষ্টিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ বগুড়া শিবগঞ্জে নাতির রাম দা’র কোপে নানী খুন ফুটপাত উদ্ধার করতে হবে: মেয়র রেজাউল আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত।

বেপরোয়া সেলিম চেয়ারম্যান বাহিনী,কুমিল্লার চান্দিনায় আ’লীগের শত-শত নেতাকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ *জেলা আ’লীগ সভাপতি বরাবরে লিখিত অভিযোগ

মনির খাঁন স্টাফ রিপোর্টার।

কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউপির আওয়ামীলগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান শাহ সেলিম প্রধান। তিনি উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি। প্রভাবশালী এ চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর কাছে পদে পদে লাঞ্চিত অপমানিত এবং মামলা হামলার শিকার হচ্ছে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের শত শত নেতাকর্মীরা। বিএনপি জামায়াত নয় দলের ত্যাগী ও প্রবীন নেতাকর্মীরাই এ বাহিনীর টার্গেট। গত পাঁচ বছর যাবত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা প্রতিনিয়তই হামলা নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছে চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর কাছে। এতে কার্যত অসহায় হয়ে পড়েছে দলের অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এদিকে চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং তার ক্যাডার বাহিনীকে দেয়া হামলার নির্দেশের বেশ কিছু অডিও ফেসবুকে ভাইরাল হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। অপরদিকে চেয়ারম্যান বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতারা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির বরাবরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গত ইউপি নির্বাচনে চান্দিনা উপজেলা মাইজখার ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন লাভ করেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জামাল উদ্দিন। নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি শাহ সেলিম প্রধান জয় লাভ করেন। ওই নির্বাচনে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা দলীয় প্রার্থী জামাল উদ্দিনের পক্ষে কাজ করেছিল। এ নিয়ে বিদ্রোহী সেলিম প্রধান ও তার বাহিনী লোকজন নিজ দলের নেতাকর্মীদেরকে নানাভাবে হামলা ও নির্যাতন শুরু করে। গত পাঁচ বছর যাবত চেয়ারম্যান বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতন এবং মামলা-হামলার শিকার হয়েছে এলাকার আওয়ামীলীগের ত্যাগী শত শত নেতাকর্মীরা। হামলা-নির্যাতনের তালিকায় রয়েছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামীলীগ, বয়োজৈষ্টসহ ৫০ বছর যাবত আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত কর্মীরাও। এ নিয়ে ওই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা চরম অসহায় হয়ে পড়েছে। ইতিপুর্বে চান্দিনার এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফের মৃত্যুর পর নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতনের মাত্রা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

মাইজখার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আব্দুল মালেক বলেন, সেলিম চেয়ারম্যান দলে একজন অনুপ্রবেশকারী এবং বিএনপি পরিবারের সদস্য। তার বাহিনীর লোকজন এলাকায় ব্যপক চাঁদাবাজী এবং সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে গেছি। আমাকে শারিরিক ভাবে লাঞ্চিত এবং অপমানিত করা হয়েছে। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রবীন সদস্য বয়োজৈষ্ট নেতা রেহান উদ্দিন প্রধান বলেন, আমি ৫০ বছর যাবত আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। আমাকে নানাভাবে অপমান ও নির্যাতন করেছে সেলিম চেয়ারম্যান। কিছুদিন আগে আমাকে বাড়ী থেকে তুলে নেয়ার চেষ্টা করেছিল। আমি তার বিচার চাই।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাদব সাহা বলেন, আওয়ামীলীগের রাজনীতি করি এটাই আমার অপরাধ। সেলিম চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর হাতে আমি একাধিকবার মারধরে শিকার হয়ে এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছি। সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মনির বলেন, আমরা সেলিম চেয়ারম্যান বাহিনীর অত্যাচার অবিচার থেকে বাঁচতে চাই। বিষয়টি নিয়ে আমরা দলের সভানেত্রীর দৃস্টি আকর্ষন করতে চাই। যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান প্রধান বলেন, চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তার বাহিনীর লোকজন আমাদের ১১টি পরিবারের ঘর-বাড়ী ভাংচুর ও লুটপাট করেছে। এ বাহিনীর অত্যাচারে আমরা এখন এলাকা ছেড়ে পাশের উপজেলায় বসবাস করতেছি। এ ছাড়া চেয়ারম্যানের হাতে নির্যাতিত ও লাঞ্চিত হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক শ্রী খোকন ভৌমিক, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আবুল হাশেম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুবলীগ সদস্য শাহাদাৎ হোসেন স্বপন, ছাত্রলীগ নেতা আরিফ আহমেদসহ দলের শত শত নেতাকর্মীরা। এসব নেতাকর্মীরা থানা পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে গেলেও পুলিশ অভিযোগ গ্রহন করেনি বলে জানান ভূক্তভোগীরা। এনিয়ে প্রতিকার চেয়ে নির্যাতিতরা কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান শাহ সেলিম বলেন, আমি দলের কোন নেতাকর্মীকে হয়রানী নির্যাতন করিনি, গত পাঁচ বছর আমিই দলের নেতাকর্মী দ্বারা নির্যাতিত হয়েছি, এটা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ এবং চক্রান্ত।
এ বিষয়ে মু. রুহুল আমীন বলেন, চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা সেলিম প্রধান নামে এক চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর হাতে অনেক নির্যাতন ও হয়রানীর শিকার হচ্ছে বলে অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন কর

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

বেপরোয়া সেলিম চেয়ারম্যান বাহিনী,কুমিল্লার চান্দিনায় আ’লীগের শত-শত নেতাকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ *জেলা আ’লীগ সভাপতি বরাবরে লিখিত অভিযোগ

আপডেট টাইম ০৩:২৩:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ নভেম্বর ২০২১

মনির খাঁন স্টাফ রিপোর্টার।

কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউপির আওয়ামীলগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান শাহ সেলিম প্রধান। তিনি উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি। প্রভাবশালী এ চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর কাছে পদে পদে লাঞ্চিত অপমানিত এবং মামলা হামলার শিকার হচ্ছে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের শত শত নেতাকর্মীরা। বিএনপি জামায়াত নয় দলের ত্যাগী ও প্রবীন নেতাকর্মীরাই এ বাহিনীর টার্গেট। গত পাঁচ বছর যাবত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা প্রতিনিয়তই হামলা নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছে চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর কাছে। এতে কার্যত অসহায় হয়ে পড়েছে দলের অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এদিকে চেয়ারম্যানের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ এবং তার ক্যাডার বাহিনীকে দেয়া হামলার নির্দেশের বেশ কিছু অডিও ফেসবুকে ভাইরাল হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে। অপরদিকে চেয়ারম্যান বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতারা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির বরাবরে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গত ইউপি নির্বাচনে চান্দিনা উপজেলা মাইজখার ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন লাভ করেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জামাল উদ্দিন। নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি শাহ সেলিম প্রধান জয় লাভ করেন। ওই নির্বাচনে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা দলীয় প্রার্থী জামাল উদ্দিনের পক্ষে কাজ করেছিল। এ নিয়ে বিদ্রোহী সেলিম প্রধান ও তার বাহিনী লোকজন নিজ দলের নেতাকর্মীদেরকে নানাভাবে হামলা ও নির্যাতন শুরু করে। গত পাঁচ বছর যাবত চেয়ারম্যান বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতন এবং মামলা-হামলার শিকার হয়েছে এলাকার আওয়ামীলীগের ত্যাগী শত শত নেতাকর্মীরা। হামলা-নির্যাতনের তালিকায় রয়েছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামীলীগ, বয়োজৈষ্টসহ ৫০ বছর যাবত আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত কর্মীরাও। এ নিয়ে ওই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা চরম অসহায় হয়ে পড়েছে। ইতিপুর্বে চান্দিনার এমপি অধ্যাপক আলী আশরাফের মৃত্যুর পর নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতনের মাত্রা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

মাইজখার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি আব্দুল মালেক বলেন, সেলিম চেয়ারম্যান দলে একজন অনুপ্রবেশকারী এবং বিএনপি পরিবারের সদস্য। তার বাহিনীর লোকজন এলাকায় ব্যপক চাঁদাবাজী এবং সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে গেছি। আমাকে শারিরিক ভাবে লাঞ্চিত এবং অপমানিত করা হয়েছে। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রবীন সদস্য বয়োজৈষ্ট নেতা রেহান উদ্দিন প্রধান বলেন, আমি ৫০ বছর যাবত আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। আমাকে নানাভাবে অপমান ও নির্যাতন করেছে সেলিম চেয়ারম্যান। কিছুদিন আগে আমাকে বাড়ী থেকে তুলে নেয়ার চেষ্টা করেছিল। আমি তার বিচার চাই।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাদব সাহা বলেন, আওয়ামীলীগের রাজনীতি করি এটাই আমার অপরাধ। সেলিম চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর হাতে আমি একাধিকবার মারধরে শিকার হয়ে এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছি। সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মনির বলেন, আমরা সেলিম চেয়ারম্যান বাহিনীর অত্যাচার অবিচার থেকে বাঁচতে চাই। বিষয়টি নিয়ে আমরা দলের সভানেত্রীর দৃস্টি আকর্ষন করতে চাই। যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান প্রধান বলেন, চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তার বাহিনীর লোকজন আমাদের ১১টি পরিবারের ঘর-বাড়ী ভাংচুর ও লুটপাট করেছে। এ বাহিনীর অত্যাচারে আমরা এখন এলাকা ছেড়ে পাশের উপজেলায় বসবাস করতেছি। এ ছাড়া চেয়ারম্যানের হাতে নির্যাতিত ও লাঞ্চিত হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক শ্রী খোকন ভৌমিক, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আবুল হাশেম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুবলীগ সদস্য শাহাদাৎ হোসেন স্বপন, ছাত্রলীগ নেতা আরিফ আহমেদসহ দলের শত শত নেতাকর্মীরা। এসব নেতাকর্মীরা থানা পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে গেলেও পুলিশ অভিযোগ গ্রহন করেনি বলে জানান ভূক্তভোগীরা। এনিয়ে প্রতিকার চেয়ে নির্যাতিতরা কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান শাহ সেলিম বলেন, আমি দলের কোন নেতাকর্মীকে হয়রানী নির্যাতন করিনি, গত পাঁচ বছর আমিই দলের নেতাকর্মী দ্বারা নির্যাতিত হয়েছি, এটা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ এবং চক্রান্ত।
এ বিষয়ে মু. রুহুল আমীন বলেন, চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা সেলিম প্রধান নামে এক চেয়ারম্যান ও তার বাহিনীর হাতে অনেক নির্যাতন ও হয়রানীর শিকার হচ্ছে বলে অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন কর