ঢাকা ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা। গজারিয়ায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় খাদে প্রাইভেটকার, নিহত ৩ সিলেটে আগাম বন্যার আশঙ্কায়!! হাওরজুড়ে কৃষকের ব্যস্ততা শিশুদের মনোবিকাশে প্রয়োজন সংস্কৃতি চর্চা: মেয়র রেজাউল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হাতীবান্ধায় নির্বাচনী সংঘর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী সহ আহত ১০ ভূয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়ার, প্রতারক চক্রের এক সদস্য গ্রেপ্তার প্রথম দিনেই রোগী দেখে সবার মন জয় করেলেন ডাক্তার মোঃ হুমায়ুন রশিদ শাকিল বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে বগুড়া জেলা আরজেএফ’র সুপেয় পানি স্যালাইন ও বিস্কুট বিতরণ দুমকীতে খাল সংস্কার প্রকল্পে অনিয়মসহ শত শতগাছ উপড়ে ফেলার অভিযোগ। বাকেরগঞ্জ বাসীর উন্নয়নমুলক সকল প্রত্যাশা পুরনে কাজ করব। ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ রাজীব আহমেদ তালুকদার।

ঐতিহ্যবাহী লাউর ফতেপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন পেতে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা লিয়াকত আলী জুয়েল

মোঃ খলিলুর রহমান, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক মাতৃভূমির খবরঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার সর্বদক্ষিণের ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন লাউর ফতেহপুর। এই ইউনিয়নের মোট গ্রাম ৭টি। এই ইউনিয়ন নৌকার ঘাটি বলে পরিচিতি। এই ইউনিয়ন থেকে গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও নৌকার প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। লাউর ফতেপুর ইউনিয়ন থেকে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক ছাত্র নেতা লিয়াকত আলী জুয়েল। জুয়েল ১৯৮২ সালে লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বাশারুক গ্রামে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম মোঃ মতিউর রহমান। লিয়াকত আলী জুয়েল লাউর ফতেপুর কেজি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, হায়দ্রাবাদ শামসুল হক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ব্যক্তিগত জীবনে রাজনীতির পাশাপাশি তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তার পিতা মরহুম মোঃ মতিউর রহমান ইউনিয়নের দীর্ঘ ২৫ বছর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তার পিতা ইউনিযন আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে দলের দুর্দিনে দলকে সুসংগঠিত করতে প্রাণপণ চেষ্টা করে গিয়েছেন। জুয়েল, তার পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে যেভাবে বুকে লালন করেছে তিনিও পিতার ন্যায় জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগানকে বুকে ধারণ করেছেন। জুয়েল ১৯৯৬ সালে লাউর ফতেপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের পাঠাগার সম্পাদক নির্বাচিত হন। তার ছাত্রলীগের দতা ও মেধা দিয়ে ২০০২ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে দলকে তিনি সুসংগঠিত করেছেন। ২০১৪ সালে তিনি সম্মেলনের মাধ্যমে (মোশারফ -হাবিব) এর সময়ে লাউর ফতেপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার পে অগ্রণী ভ‚মিকা পালন করেন। নবীনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করান। তিনি গত সংসদ নির্বাচনেও নৌকার প্রার্থীর পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন তিনি। জুয়েল ইউনিয়ন বন্ধন সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। বর্তমান সময়ের আলোচিত বন্ধন সামাজিক সংগঠনটি নানা রকম সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছে। লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের বাশারক গ্রামে অর্থাৎ জুয়েলের জন্মভূমি বাশারুকে মোট ভোটার প্রায় ৩ হাজার। এই গ্রামে নৌকার অন্য কোনো প্রার্থী না থাকায় তিনি মনোনিত হলে নৌকার বিজয় সহজ হবে বলে তিনি মনে করেন। তিনি করোনাকালীন সময়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে রাতের আধারে ঘরে ঘরে গিয়ে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে দিয়েছেন। তিনি প্রতিবছর ঈদের সময় গ্রামের মানুষদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করেন। তিনি করোনাকালীন সময়ে লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে প্রতিটি পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে দিয়েছেন। তিনি বাশারুক উত্তরপাড়া জামে মসজিদে ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করেছেন। তিনি বলেন, আমার বাবার ও আমার রাজনৈতিক আদর্শ বিবেচনায় নিয়ে নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ আমাকে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের নৌকার প্রতীকে বিবেচিত করবে বলে আমি আশাবাদী। আমি মনোনীত হলে এলাকার লোকজন আমাকে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করবে ইনশাল্লাহ। আমি যদি আমার সম্মানিত ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত হই, আমি সর্বপ্রথম লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন এর সবচেয়ে বড় সমস্যা মাদক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করব। যুবসমাজকে ন্যায় ভিত্তিক সমাজ গঠনে খেলাধুলার মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠনে সহযোগিতা করব। রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখবো। শিার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করব। তিনি পাড়া-মহল্লায় যে অভ্যন্তরীন কোন্দল রয়েছে সেই অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসন করবে বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে দেখা গিয়েছে সর্বমহলে তিনি একজন আদর্শ সাবেক ছাত্র ও যুব নেতা হিসেবে পরিচিত এবং তিনি একজন সজ্জ্বন ব্যক্তি হিসেবে সর্ব সাধারণের নিকট সুনাম অর্জন করেছেন। এলাকার মুরুব্বিরা তার দীর্ঘায়ু এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করেন।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশালে বাস শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল অবরোধ করে শ্রমিকেরা।

ঐতিহ্যবাহী লাউর ফতেপুর ইউনিয়নে নৌকার মনোনয়ন পেতে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা লিয়াকত আলী জুয়েল

আপডেট টাইম ১০:১০:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর ২০২১

মোঃ খলিলুর রহমান, জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক মাতৃভূমির খবরঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার সর্বদক্ষিণের ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন লাউর ফতেহপুর। এই ইউনিয়নের মোট গ্রাম ৭টি। এই ইউনিয়ন নৌকার ঘাটি বলে পরিচিতি। এই ইউনিয়ন থেকে গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও নৌকার প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। লাউর ফতেপুর ইউনিয়ন থেকে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক ছাত্র নেতা লিয়াকত আলী জুয়েল। জুয়েল ১৯৮২ সালে লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বাশারুক গ্রামে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম মোঃ মতিউর রহমান। লিয়াকত আলী জুয়েল লাউর ফতেপুর কেজি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, হায়দ্রাবাদ শামসুল হক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ব্যক্তিগত জীবনে রাজনীতির পাশাপাশি তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তার পিতা মরহুম মোঃ মতিউর রহমান ইউনিয়নের দীর্ঘ ২৫ বছর আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তার পিতা ইউনিযন আওয়ামী লীগের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে দলের দুর্দিনে দলকে সুসংগঠিত করতে প্রাণপণ চেষ্টা করে গিয়েছেন। জুয়েল, তার পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে যেভাবে বুকে লালন করেছে তিনিও পিতার ন্যায় জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগানকে বুকে ধারণ করেছেন। জুয়েল ১৯৯৬ সালে লাউর ফতেপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের পাঠাগার সম্পাদক নির্বাচিত হন। তার ছাত্রলীগের দতা ও মেধা দিয়ে ২০০২ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে দলকে তিনি সুসংগঠিত করেছেন। ২০১৪ সালে তিনি সম্মেলনের মাধ্যমে (মোশারফ -হাবিব) এর সময়ে লাউর ফতেপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার পে অগ্রণী ভ‚মিকা পালন করেন। নবীনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করান। তিনি গত সংসদ নির্বাচনেও নৌকার প্রার্থীর পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন তিনি। জুয়েল ইউনিয়ন বন্ধন সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। বর্তমান সময়ের আলোচিত বন্ধন সামাজিক সংগঠনটি নানা রকম সেবামূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছে। লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের বাশারক গ্রামে অর্থাৎ জুয়েলের জন্মভূমি বাশারুকে মোট ভোটার প্রায় ৩ হাজার। এই গ্রামে নৌকার অন্য কোনো প্রার্থী না থাকায় তিনি মনোনিত হলে নৌকার বিজয় সহজ হবে বলে তিনি মনে করেন। তিনি করোনাকালীন সময়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে রাতের আধারে ঘরে ঘরে গিয়ে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে দিয়েছেন। তিনি প্রতিবছর ঈদের সময় গ্রামের মানুষদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করেন। তিনি করোনাকালীন সময়ে লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে প্রতিটি পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে দিয়েছেন। তিনি বাশারুক উত্তরপাড়া জামে মসজিদে ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করেছেন। তিনি বলেন, আমার বাবার ও আমার রাজনৈতিক আদর্শ বিবেচনায় নিয়ে নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ আমাকে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের নৌকার প্রতীকে বিবেচিত করবে বলে আমি আশাবাদী। আমি মনোনীত হলে এলাকার লোকজন আমাকে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করবে ইনশাল্লাহ। আমি যদি আমার সম্মানিত ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত হই, আমি সর্বপ্রথম লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন এর সবচেয়ে বড় সমস্যা মাদক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করব। যুবসমাজকে ন্যায় ভিত্তিক সমাজ গঠনে খেলাধুলার মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠনে সহযোগিতা করব। রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখবো। শিার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করব। তিনি পাড়া-মহল্লায় যে অভ্যন্তরীন কোন্দল রয়েছে সেই অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসন করবে বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। লাউর ফতেপুর ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে দেখা গিয়েছে সর্বমহলে তিনি একজন আদর্শ সাবেক ছাত্র ও যুব নেতা হিসেবে পরিচিত এবং তিনি একজন সজ্জ্বন ব্যক্তি হিসেবে সর্ব সাধারণের নিকট সুনাম অর্জন করেছেন। এলাকার মুরুব্বিরা তার দীর্ঘায়ু এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করেন।