ঢাকা ১০:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।। বরিশালে সুলভ মুল্যে বসুন্ধরা পন্য পেয়ে ক্রেতারা খুশী। বাবুগঞ্জে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি যাওয়ার সময় দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ। আমার বাবাও মায়ের দেওয়া উপদেশ বড়দের সম্মান কর ছোটদের স্নেহ করো। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশাখী নারী উদ্যোক্তা মেলা শুরু। টাঙ্গাইলে তিনদিন ব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা শুরু বাকেরগঞ্জে প্রধান মন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট করায় হায়দর সিপাই গ্রেফতার। বাকেরগঞ্জে স্ত্রীর দায়ের কৃত মামলায় স্বামী পারভেজ খান গ্রেফতার।। বাকেরগঞ্জে তরমুজ চাষী হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী রুদ্র গাজী গ্রেফতার টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত

কুমিল্লা তিতাসে প্রতিবন্ধী নাবালিকা ধর্ষণের স্বীকার ঘটনা দামাচাপা দিতে মরিয়া একটি চক্র

কুমিল্লা তিতাসে প্রতিবন্ধী নাবালিকা
ধর্ষণের স্বীকার ঘটনা দামাচাপা দিতে মরিয়া একটি চক্র
মোঃ বিল্লাল মোল্লা দাউদকান্দি,তিতাস,হোমনা প্রতিনিধি
কুমিল্লা তিতাস উপজেলার জগতপুর ইউনিয়নের কানাই নগর পাঠান বাড়ীর মোঃ আলাউদ্দিন মিয়ার অবুঝ ১৫ বছরের শাররিক প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষন করেছে একই গ্রামের মৃত মুনসর মোল্লার ৬০ বছরের ছেলে রাজমিস্ত্রী মোঃ কাদির মোল্লা।
বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে প্রচার হলে গোমতী টিভি ঘটনার অনুসন্ধানের জন্য পৌঁছে যায় কানাইনগরের প্রতিবন্ধী ধর্ষীতার বাড়িতে।

এলাকায় গিয়ে জানাযায় ধর্ষনকারী আব্দুল কাদীর পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী গত ২৫শে জুন শুক্রবার দুপরের দিকে যেখানে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতো,ছদ্মনাম ছন্দা কে পাশের একটি পরিত্যাক্ত দোচালা ঘরের ভেতর প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষন করে।

ধর্ষণের পর মেয়েটি বাড়ীতে আসলে আরো বাকরোধ্য হয়ে যায়, মা এবং দাদী জান্তে চাইলে কি হয়েছে, তখন মা ও দাদি দেখতে পায় মেয়েটির পরনের কাপড়ে ময়লা দেখা যায়।মেয়েটিকে জিঘাসা করলে সে মেয়েটি কিছু না বলে শুধু কান্না করে ইশারা ইঙ্গিত এবং ভারি কন্ঠে বুঝাচ্ছে রাজমিস্ত্রীর কাজ করে মুখে দাড়ি আছে।

সাথে সাথে মেয়ের পরিবার ওখানে গিয়ে সকল রাজমিস্ত্রীদের ডেকে আনে গ্রাম বাসীর উপস্থিতিতে প্রতিবন্ধী মেয়েটি আব্দুল কাদিরের দিকে আঙুল তুলে ইশারা করে, তখন উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে কাদিরকে বেঁধে ফেলে।

কিছু ক্ষন পর ধর্ষনকারীর ভাই মোঃ রিয়াজ উদ্দিন এর শশুর আগামী জগতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ গোলাম মাওলা একই গ্রামের মোঃ নায়েব আলী, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, মোঃ আলমাছ মোঃ রফিকুল ইসলাম বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্ট্যাম্প এ স্বাক্ষর করে জিম্বায় নিয়ে যায়।

এর পর থেকে মেয়ের বাবা বিচারের জন্য উপরিউক্ত বিচারকের দ্বারে দ্বারে ঘুরে মাস অতিবাহিত হলেও বিচার পায়নি, বিচারের নামে তাদেরকে কালক্ষেপণ করছে।

দর্শক ঘটনার সততা উম্মোচন করতে সাংবাদিকেরা চলে গেলো ধর্ষন কারীর বাড়ীতে সেখানে গিয়ে দেখা গিয়েছে ধর্ষনকারী পলাতক সাংবাদিকদের সাথে কোন কথা বলতে রাজি হয়নি ধর্ষনকারী স্ত্রী তখন সাংবাদিকেরা কৌশলে গোপন ক্যামেরায় কিছু তথ্য ধারন করে।

এর পর সাংবাদিকেরা চলে গেলো ধর্ষনের বিচারের প্রতিশ্রুতি কারী আব্দুল কাদীরের আত্নীয় মোঃ গোলাম মাওলার বাড়ীতে সেখানে গিয়ে বাহির থেকে দরজায় নক করলে ভেতর থেকে কেউ সারা সব্দ না দেওয়ায় একাধিক বার মোঃ গোলাম মাওলার মোবাইলে ফোন করলেও ফোনটি রিসিভ করেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গ্রামের অনেকেই বলে এই গোলাম মাওলা নাকি বিচারের নামে কালক্ষেপণ করছেন।

তার পর সাংবাদিকেরা আবার চলেগেলো বিচারের প্রতিশ্রুতি কারী মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন এর বাড়ীতে সেখানে গিয়ে দেখা যাচ্ছে মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন দিচ্ছে ভিন্ন সুর তিনি বলছেন আমরা বিচারের জামিন হইনি আমরা সাক্ষী ছিলাম।

দর্শক একদিকে বাবা প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে নিয়ে হিমসীম খাচ্ছে অপর দিকে শুকুনের থাবায় মেয়েটি ধর্ষীতা হয়েছে তাদের ঘরে ঈদের আনন্দটা হয়েছে চোখের জলে।
, অপর দিকে বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর কারীরা কৌশলে বিচার কে পিছিয়ে দিচ্ছে। আর কত অশ্রু জরালে মেয়ের বিচার পাবে বাবা এ প্রশ্ন রাখলাম দর্শক আপনাদের নিকট।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।।

কুমিল্লা তিতাসে প্রতিবন্ধী নাবালিকা ধর্ষণের স্বীকার ঘটনা দামাচাপা দিতে মরিয়া একটি চক্র

আপডেট টাইম ০৬:২৮:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ জুলাই ২০২১

কুমিল্লা তিতাসে প্রতিবন্ধী নাবালিকা
ধর্ষণের স্বীকার ঘটনা দামাচাপা দিতে মরিয়া একটি চক্র
মোঃ বিল্লাল মোল্লা দাউদকান্দি,তিতাস,হোমনা প্রতিনিধি
কুমিল্লা তিতাস উপজেলার জগতপুর ইউনিয়নের কানাই নগর পাঠান বাড়ীর মোঃ আলাউদ্দিন মিয়ার অবুঝ ১৫ বছরের শাররিক প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষন করেছে একই গ্রামের মৃত মুনসর মোল্লার ৬০ বছরের ছেলে রাজমিস্ত্রী মোঃ কাদির মোল্লা।
বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে প্রচার হলে গোমতী টিভি ঘটনার অনুসন্ধানের জন্য পৌঁছে যায় কানাইনগরের প্রতিবন্ধী ধর্ষীতার বাড়িতে।

এলাকায় গিয়ে জানাযায় ধর্ষনকারী আব্দুল কাদীর পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী গত ২৫শে জুন শুক্রবার দুপরের দিকে যেখানে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতো,ছদ্মনাম ছন্দা কে পাশের একটি পরিত্যাক্ত দোচালা ঘরের ভেতর প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে ধর্ষন করে।

ধর্ষণের পর মেয়েটি বাড়ীতে আসলে আরো বাকরোধ্য হয়ে যায়, মা এবং দাদী জান্তে চাইলে কি হয়েছে, তখন মা ও দাদি দেখতে পায় মেয়েটির পরনের কাপড়ে ময়লা দেখা যায়।মেয়েটিকে জিঘাসা করলে সে মেয়েটি কিছু না বলে শুধু কান্না করে ইশারা ইঙ্গিত এবং ভারি কন্ঠে বুঝাচ্ছে রাজমিস্ত্রীর কাজ করে মুখে দাড়ি আছে।

সাথে সাথে মেয়ের পরিবার ওখানে গিয়ে সকল রাজমিস্ত্রীদের ডেকে আনে গ্রাম বাসীর উপস্থিতিতে প্রতিবন্ধী মেয়েটি আব্দুল কাদিরের দিকে আঙুল তুলে ইশারা করে, তখন উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে কাদিরকে বেঁধে ফেলে।

কিছু ক্ষন পর ধর্ষনকারীর ভাই মোঃ রিয়াজ উদ্দিন এর শশুর আগামী জগতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ গোলাম মাওলা একই গ্রামের মোঃ নায়েব আলী, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, মোঃ আলমাছ মোঃ রফিকুল ইসলাম বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্ট্যাম্প এ স্বাক্ষর করে জিম্বায় নিয়ে যায়।

এর পর থেকে মেয়ের বাবা বিচারের জন্য উপরিউক্ত বিচারকের দ্বারে দ্বারে ঘুরে মাস অতিবাহিত হলেও বিচার পায়নি, বিচারের নামে তাদেরকে কালক্ষেপণ করছে।

দর্শক ঘটনার সততা উম্মোচন করতে সাংবাদিকেরা চলে গেলো ধর্ষন কারীর বাড়ীতে সেখানে গিয়ে দেখা গিয়েছে ধর্ষনকারী পলাতক সাংবাদিকদের সাথে কোন কথা বলতে রাজি হয়নি ধর্ষনকারী স্ত্রী তখন সাংবাদিকেরা কৌশলে গোপন ক্যামেরায় কিছু তথ্য ধারন করে।

এর পর সাংবাদিকেরা চলে গেলো ধর্ষনের বিচারের প্রতিশ্রুতি কারী আব্দুল কাদীরের আত্নীয় মোঃ গোলাম মাওলার বাড়ীতে সেখানে গিয়ে বাহির থেকে দরজায় নক করলে ভেতর থেকে কেউ সারা সব্দ না দেওয়ায় একাধিক বার মোঃ গোলাম মাওলার মোবাইলে ফোন করলেও ফোনটি রিসিভ করেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গ্রামের অনেকেই বলে এই গোলাম মাওলা নাকি বিচারের নামে কালক্ষেপণ করছেন।

তার পর সাংবাদিকেরা আবার চলেগেলো বিচারের প্রতিশ্রুতি কারী মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন এর বাড়ীতে সেখানে গিয়ে দেখা যাচ্ছে মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন দিচ্ছে ভিন্ন সুর তিনি বলছেন আমরা বিচারের জামিন হইনি আমরা সাক্ষী ছিলাম।

দর্শক একদিকে বাবা প্রতিবন্ধী মেয়েটিকে নিয়ে হিমসীম খাচ্ছে অপর দিকে শুকুনের থাবায় মেয়েটি ধর্ষীতা হয়েছে তাদের ঘরে ঈদের আনন্দটা হয়েছে চোখের জলে।
, অপর দিকে বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর কারীরা কৌশলে বিচার কে পিছিয়ে দিচ্ছে। আর কত অশ্রু জরালে মেয়ের বিচার পাবে বাবা এ প্রশ্ন রাখলাম দর্শক আপনাদের নিকট।