সিএনএন বাংলা টিভির অনুসন্ধানে দেখা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিষয়।
মিথ্যা প্রেমের কথা বলে নানাকে ফাঁসানোর চেষ্টা নাতনির।
গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বললে ঘটনার একেই বিবরণ মিলে।
গ্রামবাসী বলে ঝর্নার আগের স্বামীর কাছে সংসার না হওয়ায় ঝর্না এই পথ বেছে নেন।
গ্রামবাসী আরো বলেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন-অর রশিদ কে টাকা দিয়ে কোর্টের মাধ্যমে ধর্ষণ সহ দুইটি মামলা করেন সাদ্দামের বিরুদ্ধে।
সাদ্দাম বলেন আমাকে বিভিন্ন ভাবে ভয়-ভীতি সহ মৃত্যুর হুমকি দিচ্ছেন,আমার জীবন থাকতে ঝর্নাকে বিয়ে করতে পারবো না কারণ সম্পর্কে আমরা নানা-নাতনী, এমন হেয়পতিপন্ন কাজের শিকার হয়ে এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন সাদ্দাম ও তার পরিবার, সে আইন প্রয়োগকারী সংস্হার মাধ্যমে সঠিক তদন্ত ও সুস্হ বিচার কামনা করে একইসাথে হয়রানীমুলক মিথ্যা মামলার বিচার চান।
এদিকে অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখা যায় ঝর্ণার আপন নানা বাড়ী থেকে উধাও।
ঝর্নার আরেক নানা বলেছেন সাদ্দাম হোসেন নির্দোষ, আমার বড় ভাই তারা মিয়া জমির লোভে পড়ে এই কাজটি করেছেন।
গোয়ালেরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন-অর রশিদ বলেন আমি কোন বিষয় জান্তে চাইনা, ঝর্ণার সঙ্গে সাদ্দামের বিয়ে দিতে হবে।