ঢাকা ১১:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত। মে দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিড়ি শ্রমিকদের র‌্যালি ও সমাবেশ নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ সাইনবোর্ড বাসস্ট্যান্ড তীব্রতাপ প্রভায়ে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ বগুড়া শাজাহানপুরে অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন ইউএনও “দেশ টিভির সাংবাদিককে লিগ্যাল নোটিশ” বাকেরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ শিক্ষার্থীর পায়ের পাতা বিচ্ছিন্ন।

মতলব উত্তরে মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন

আমিনুল ইসলাম আল-আমিন ॥ চাঁদপুরের মতলব উত্তরে মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী ও আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ। শনিবার বিকালে প্রস্তাবিত পর্যটন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে শত শত মানুষ অংশগ্রহন করেন। এসময় আওয়ামলীগ নেতৃবৃন্দ ও এলাকাবাসী বক্তব্যে বলেন, এই পর্যটন কেন্দ্রটি নির্মাণ হলে এলাকার অনেক উন্নতি হবে। অর্থনীতি সমৃদ্ধি ও মানুষের কমংসংস্থান সৃষ্টি হবে। বক্তারা আরো বলেন, পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণে মানুষের কাছ থেকে ক্রয় করে জমি নেওয়া হয়েছে। কিন্তু জোড় করে মানুষের জায়গা নিয়েছে বলে একটি কুচক্রি মহল অপপ্রচার করেছে। এসব অপপ্রচারের আমরা প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। দলীয় নেতৃবৃন্দ বলেন, পর্যটন কেন্দ্রের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা কাজী মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে যেসব তথ্য ছড়ানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি কোন ভূমি দস্যু নন, তিনি গরীবের বন্ধু। তার সহযোগীতায় এলাকার অনেক মানুষের সংসার চলে। এটা একটি মহল মেনে নিতে পারছে না। তাই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে সুবিধাবাদীরা। অথচ বিগত যারা এলাকায় ত্রাস করেছে, তারাই জমি কেনার নাম করে মানুষের শত শত হেক্টর জমি জবরদখল করেছে। তারা বিগত দিনে মেঘনা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেছে। মুলত তারাই এখন অপপ্রচার চালিয়েছে। কাজী মিজান কখনো বালু মহলের সাথে জড়িত ছিল না, এখনো নেই। জায়গার মালিকেররা বলেন, আমরা স্বইচ্ছায় জমি দিয়েছি। কেউ কোন জবরদখল করেনি। পর্যটন কেন্দ্রটি হলে এলাকার উন্নয়ন হবে এবং আশপাশের জমির মূল্য বাড়বে। আমরা চাই এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবিলম্বে নির্মিত হোক। এবং মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রটি মতলব উত্তর তথা চাঁদপুরের সুনাম বয়ে আনুক। এখানে কিছু দোকান ঘর ছিল, আমরা স্বইচ্ছায় দোকান ভেঙ্গে জায়গা খালি করে দিয়েছি। দোকার ঘর ভাংতে যা খরচ লাগে তাও দিয়ে দিয়েছেন কাজী মিজান। প্রতিবাদ বক্তব্য রাখেন, মোহনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আঃ হাই, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন হাওলাদার, আওয়ামীলীগ নেতা ওহেদুজ্জামান মিলন, কাজী জীবন, সচেতন নাগরিক কাজী ফজলুল কাদের জীবন, আরিফুল ইসলাম রাজন, মোহনপুর সঞ্চয় ও ঋণদান সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক সরকার, কাজী গোলাম হোসেন, মজনু তফাদার, মারুফ মৃধা, আরশাদ তফাদার, মানছুরা আক্তার, শাহজাহান মিয়া, বিল্লাল হোসেন প্রমুখ।

Tag :

আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়

মতলব উত্তরে মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন

আপডেট টাইম ০৬:৫২:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০

আমিনুল ইসলাম আল-আমিন ॥ চাঁদপুরের মতলব উত্তরে মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী ও আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ। শনিবার বিকালে প্রস্তাবিত পর্যটন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে শত শত মানুষ অংশগ্রহন করেন। এসময় আওয়ামলীগ নেতৃবৃন্দ ও এলাকাবাসী বক্তব্যে বলেন, এই পর্যটন কেন্দ্রটি নির্মাণ হলে এলাকার অনেক উন্নতি হবে। অর্থনীতি সমৃদ্ধি ও মানুষের কমংসংস্থান সৃষ্টি হবে। বক্তারা আরো বলেন, পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণে মানুষের কাছ থেকে ক্রয় করে জমি নেওয়া হয়েছে। কিন্তু জোড় করে মানুষের জায়গা নিয়েছে বলে একটি কুচক্রি মহল অপপ্রচার করেছে। এসব অপপ্রচারের আমরা প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। দলীয় নেতৃবৃন্দ বলেন, পর্যটন কেন্দ্রের চেয়ারম্যান আওয়ামীলীগ নেতা কাজী মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে যেসব তথ্য ছড়ানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি কোন ভূমি দস্যু নন, তিনি গরীবের বন্ধু। তার সহযোগীতায় এলাকার অনেক মানুষের সংসার চলে। এটা একটি মহল মেনে নিতে পারছে না। তাই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে সুবিধাবাদীরা। অথচ বিগত যারা এলাকায় ত্রাস করেছে, তারাই জমি কেনার নাম করে মানুষের শত শত হেক্টর জমি জবরদখল করেছে। তারা বিগত দিনে মেঘনা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করেছে। মুলত তারাই এখন অপপ্রচার চালিয়েছে। কাজী মিজান কখনো বালু মহলের সাথে জড়িত ছিল না, এখনো নেই। জায়গার মালিকেররা বলেন, আমরা স্বইচ্ছায় জমি দিয়েছি। কেউ কোন জবরদখল করেনি। পর্যটন কেন্দ্রটি হলে এলাকার উন্নয়ন হবে এবং আশপাশের জমির মূল্য বাড়বে। আমরা চাই এই পর্যটন কেন্দ্রটি অবিলম্বে নির্মিত হোক। এবং মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্রটি মতলব উত্তর তথা চাঁদপুরের সুনাম বয়ে আনুক। এখানে কিছু দোকান ঘর ছিল, আমরা স্বইচ্ছায় দোকান ভেঙ্গে জায়গা খালি করে দিয়েছি। দোকার ঘর ভাংতে যা খরচ লাগে তাও দিয়ে দিয়েছেন কাজী মিজান। প্রতিবাদ বক্তব্য রাখেন, মোহনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আঃ হাই, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন হাওলাদার, আওয়ামীলীগ নেতা ওহেদুজ্জামান মিলন, কাজী জীবন, সচেতন নাগরিক কাজী ফজলুল কাদের জীবন, আরিফুল ইসলাম রাজন, মোহনপুর সঞ্চয় ও ঋণদান সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক সরকার, কাজী গোলাম হোসেন, মজনু তফাদার, মারুফ মৃধা, আরশাদ তফাদার, মানছুরা আক্তার, শাহজাহান মিয়া, বিল্লাল হোসেন প্রমুখ।