ঢাকা ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।। বরিশালে সুলভ মুল্যে বসুন্ধরা পন্য পেয়ে ক্রেতারা খুশী। বাবুগঞ্জে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি যাওয়ার সময় দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ। আমার বাবাও মায়ের দেওয়া উপদেশ বড়দের সম্মান কর ছোটদের স্নেহ করো। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশাখী নারী উদ্যোক্তা মেলা শুরু। টাঙ্গাইলে তিনদিন ব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা শুরু বাকেরগঞ্জে প্রধান মন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট করায় হায়দর সিপাই গ্রেফতার। বাকেরগঞ্জে স্ত্রীর দায়ের কৃত মামলায় স্বামী পারভেজ খান গ্রেফতার।। বাকেরগঞ্জে তরমুজ চাষী হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী রুদ্র গাজী গ্রেফতার টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত

সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তির দাবিতে জবির ১৯ ছাত্র নেতৃবৃন্দের বিবৃতি

অপূর্ব চৌধুরী, জবি প্রতিনিধিঃ  
করোনা প্রাদুর্ভাবজনিত কারণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের  শিক্ষার্থীদের সৃষ্ট মেসভাড়া ও শিক্ষাব্যয় সংক্রান্ত সংকট নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আন্তরিক উদ্যোগ ও সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তির দাবি করেছে শিক্ষার্থীরা। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠন সমূহসহ, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের ১৯ জন শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এক যুক্ত বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে তারা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলমান সংকটে সবচেয়ে মানবিক সংকট বাড়িভাড়া সংক্রান্ত বিষয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সবচেয়ে ব্যয় বহুল শহর রাজধানী ঢাকাতে অবস্থিত দেশের একমাত্র অনাবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ফলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যদিয়ে শিক্ষাজীবন অতিবাহিত করতে হয়। চলমান করোনা পরিস্থিতি সেই সংকটকে আরও বেশী ঘনীভূত করেছে। টিউশন বা কোচিং ক্লাস করে যারা ঢাকা শহরে জীবিকা নির্বাহ করতো বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের জীবনধারণ এক বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংকট অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে প্রকট আকার ধারণ করেছে। ইতোমধ্যে মেস মালিকদের সাথে শিক্ষার্থীদের ভাড়া নিয়ে বিরোধ তৈরী হয়েছে। এর মূল কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মেসভাড়া পরিশোধের আর্থিক সক্ষমতা নেই। দীর্ঘদিন এমন পরিস্থিতি চলমান থাকায় এটি এক মানবিক সংকট তৈরী করেছে।
আমরা মনে করি চলমান বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। ইতোমধ্যে দেশের কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় তাদের আবাসন ব্যবস্থা থাকা স্বত্বেও তারা শিক্ষার্থীদের বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত বিষয় গুরুত্বের সাথে নিয়ে সমাধানে এগিয়ে এসেছে। সুতরাং শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির বিষয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা জরুরি।
আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, শিক্ষার্থীদের গড় মেসভাড়া ১৭০০-২৫০০ টাকা। এর মধ্যে প্রতিমাসে ১৫০০ টাকাও যদি আর্থিক সাহায্য পাওয়া যেতো, এই সংকট অনেকটাই উৎরানো  যেতো। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে অধ্যয়নরত সকল ব্যাচে মিলিয়ে সর্বমোট শিক্ষার্থী আছেন ১৬ হাজার ৯১৭ জন। এদের প্রত্যেককে আগামী ৬ মাসও যদি ১৫০০ টাকা করে সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তি দেয়া যায় তাহলে এর মোট পরিমাণ দাঁড়ায় ১৫ কোটি ২২ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকা। অর্থাৎ, প্রতিটি শিক্ষার্থী ৬ মাসে ৯,০০০ টাকা করে পাবে। এই মহাসংকটে এই টাকাটা সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তি হিসেবে দেয়া হলে, মেসভাড়াসহ শিক্ষা সংকট দূর হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
 অন্যদিকে, এখানে শিক্ষার্থীদের পেছনে মাথাপিছু ব্যয় অনেক কম। ইউজিসির ২০১৮ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাথাপিছু ব্যয় ৫৪ হাজার ৯২৪ টাকা। যা অপরাপর অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাইতে বহুলাংশে কম। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাথাপিছু ব্যয়ের পরিমাণ ৩ লক্ষ টাকাও অতিক্রম করেছে। সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে এই ৯ হাজার টাকা মাথাপিছু ব্যয় বাড়ালেও প্রতিষ্ঠাকালীন দিক দিয়ে সমসাময়িক ও ছাত্র সংখ্যার দিক থেকে কাছাকাছি থাকা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় জগন্নাথের শিক্ষার্থী প্রতি মাথাপিছু ব্যয়ের পরিমাণ খুব বেশী বাড়বে না।
এছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫ এর ২৭(৫) ধারা অনুযায়ী, সরকার বা অন্যান্য বৈধ উৎস থেকে প্রাপ্ত অনুদান বা আয় থেকে প্রয়োজনের নিরিখে বৃত্তি বা উপবৃত্তি দেয়ার কথা রয়েছে।
আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই, শিক্ষার্থীদের সংকট নিরসনে সম্পূরক অর্থ সহায়তা বিষয়ে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে। পহেলা বৈশাখ ও মুজিব বর্ষের উদ্বৃত্ত অর্থ ও আসন্ন বাজেটে সম্পূরক অর্থ সহায়তা খাতে টাকা বরাদ্দ নিতে হবে।
শিক্ষার্থীদের পক্ষে বিবৃতি দেন-
ফাইয়াজ হোসেন, সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
মোঃ মেহেদী হাসান রাব্বি, সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ
আশিকুর রহমান, সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি
কেএম মুত্তাকী, সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ
নাঈম রাজ, সভাপতি, মুক্তমঞ্চ পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
আরাফাত আমান, সহ সভাপতি, মুক্তমঞ্চ পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
মাসফিকুল হাসান টনি, আহ্বায়ক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রঙ্গভূমি
তৌফিক মেসবাহ, আহ্বায়ক, গ্রীন ফাইটিং মুভমেন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
সাঈদ মাহাদী সেকেন্দার, সাধারণ সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
নোমান হাসান, সাধারণ সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আবৃত্তি সংসদ
শ্রেয়শী সরকার, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
খায়রুল হাসান জাহিন, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ
আবু বকর খান, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
অনিমেষ রায়, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
তানজিম সাকিব, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
মাহমুদুল হাসান মিশু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
তৌসিব মাহমুদ সোহান, সংগঠক, সাত দফা আন্দোলন
নাহিদা ফারজানা মীম, সংগঠক, বাড়িভাড়া সংকট নিরসন চাই, জবি ফাহাদ জামান, সংগঠক, বাড়িভাড়া সংকট নিরসন চাই, জবি।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।।

সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তির দাবিতে জবির ১৯ ছাত্র নেতৃবৃন্দের বিবৃতি

আপডেট টাইম ০১:৩০:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন ২০২০
অপূর্ব চৌধুরী, জবি প্রতিনিধিঃ  
করোনা প্রাদুর্ভাবজনিত কারণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের  শিক্ষার্থীদের সৃষ্ট মেসভাড়া ও শিক্ষাব্যয় সংক্রান্ত সংকট নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আন্তরিক উদ্যোগ ও সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তির দাবি করেছে শিক্ষার্থীরা। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠন সমূহসহ, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের ১৯ জন শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এক যুক্ত বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে তারা বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের চলমান সংকটে সবচেয়ে মানবিক সংকট বাড়িভাড়া সংক্রান্ত বিষয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সবচেয়ে ব্যয় বহুল শহর রাজধানী ঢাকাতে অবস্থিত দেশের একমাত্র অনাবাসিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ফলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যদিয়ে শিক্ষাজীবন অতিবাহিত করতে হয়। চলমান করোনা পরিস্থিতি সেই সংকটকে আরও বেশী ঘনীভূত করেছে। টিউশন বা কোচিং ক্লাস করে যারা ঢাকা শহরে জীবিকা নির্বাহ করতো বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের জীবনধারণ এক বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংকট অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে প্রকট আকার ধারণ করেছে। ইতোমধ্যে মেস মালিকদের সাথে শিক্ষার্থীদের ভাড়া নিয়ে বিরোধ তৈরী হয়েছে। এর মূল কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের মেসভাড়া পরিশোধের আর্থিক সক্ষমতা নেই। দীর্ঘদিন এমন পরিস্থিতি চলমান থাকায় এটি এক মানবিক সংকট তৈরী করেছে।
আমরা মনে করি চলমান বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। ইতোমধ্যে দেশের কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় তাদের আবাসন ব্যবস্থা থাকা স্বত্বেও তারা শিক্ষার্থীদের বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত বিষয় গুরুত্বের সাথে নিয়ে সমাধানে এগিয়ে এসেছে। সুতরাং শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির বিষয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা জরুরি।
আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, শিক্ষার্থীদের গড় মেসভাড়া ১৭০০-২৫০০ টাকা। এর মধ্যে প্রতিমাসে ১৫০০ টাকাও যদি আর্থিক সাহায্য পাওয়া যেতো, এই সংকট অনেকটাই উৎরানো  যেতো। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে অধ্যয়নরত সকল ব্যাচে মিলিয়ে সর্বমোট শিক্ষার্থী আছেন ১৬ হাজার ৯১৭ জন। এদের প্রত্যেককে আগামী ৬ মাসও যদি ১৫০০ টাকা করে সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তি দেয়া যায় তাহলে এর মোট পরিমাণ দাঁড়ায় ১৫ কোটি ২২ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকা। অর্থাৎ, প্রতিটি শিক্ষার্থী ৬ মাসে ৯,০০০ টাকা করে পাবে। এই মহাসংকটে এই টাকাটা সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তি হিসেবে দেয়া হলে, মেসভাড়াসহ শিক্ষা সংকট দূর হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
 অন্যদিকে, এখানে শিক্ষার্থীদের পেছনে মাথাপিছু ব্যয় অনেক কম। ইউজিসির ২০১৮ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাথাপিছু ব্যয় ৫৪ হাজার ৯২৪ টাকা। যা অপরাপর অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের চাইতে বহুলাংশে কম। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে মাথাপিছু ব্যয়ের পরিমাণ ৩ লক্ষ টাকাও অতিক্রম করেছে। সম্পূরক শিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে এই ৯ হাজার টাকা মাথাপিছু ব্যয় বাড়ালেও প্রতিষ্ঠাকালীন দিক দিয়ে সমসাময়িক ও ছাত্র সংখ্যার দিক থেকে কাছাকাছি থাকা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় জগন্নাথের শিক্ষার্থী প্রতি মাথাপিছু ব্যয়ের পরিমাণ খুব বেশী বাড়বে না।
এছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫ এর ২৭(৫) ধারা অনুযায়ী, সরকার বা অন্যান্য বৈধ উৎস থেকে প্রাপ্ত অনুদান বা আয় থেকে প্রয়োজনের নিরিখে বৃত্তি বা উপবৃত্তি দেয়ার কথা রয়েছে।
আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই, শিক্ষার্থীদের সংকট নিরসনে সম্পূরক অর্থ সহায়তা বিষয়ে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে। পহেলা বৈশাখ ও মুজিব বর্ষের উদ্বৃত্ত অর্থ ও আসন্ন বাজেটে সম্পূরক অর্থ সহায়তা খাতে টাকা বরাদ্দ নিতে হবে।
শিক্ষার্থীদের পক্ষে বিবৃতি দেন-
ফাইয়াজ হোসেন, সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
মোঃ মেহেদী হাসান রাব্বি, সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ
আশিকুর রহমান, সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি
কেএম মুত্তাকী, সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ
নাঈম রাজ, সভাপতি, মুক্তমঞ্চ পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
আরাফাত আমান, সহ সভাপতি, মুক্তমঞ্চ পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
মাসফিকুল হাসান টনি, আহ্বায়ক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রঙ্গভূমি
তৌফিক মেসবাহ, আহ্বায়ক, গ্রীন ফাইটিং মুভমেন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
সাঈদ মাহাদী সেকেন্দার, সাধারণ সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
নোমান হাসান, সাধারণ সম্পাদক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আবৃত্তি সংসদ
শ্রেয়শী সরকার, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
খায়রুল হাসান জাহিন, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ
আবু বকর খান, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
অনিমেষ রায়, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
তানজিম সাকিব, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
মাহমুদুল হাসান মিশু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা
তৌসিব মাহমুদ সোহান, সংগঠক, সাত দফা আন্দোলন
নাহিদা ফারজানা মীম, সংগঠক, বাড়িভাড়া সংকট নিরসন চাই, জবি ফাহাদ জামান, সংগঠক, বাড়িভাড়া সংকট নিরসন চাই, জবি।