ঢাকা ১০:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৪ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জের পাদ্রীশিবপুরে বড় পুইয়াউটা গ্রামে বাইতুন নাজাত জামে মসজিদের শুভ উদ্ভোধন। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিরুদ্ধে সকলকে সজাগ থাকতে হবে-লায়ন গনি মিয়া বাবুল সোনারগাঁয়ে শম্ভুপুরা ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড আ’লীগের কার্যালয়ের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭ তম জন্মদিন উপলক্ষে এম ইসফাক আহসানের এর উদ্যোগে রেলি ও আলোচনা সভা আইন পেশায় সর্বোচ্চ খেতাব ” আপিল বিভাগের আইনজীবী ” হিসেবে ভূষিত হলেন এডভোকেট রেজাউল করিম। সোনারগাঁয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর শুভ জন্মদিন উপলক্ষ্যে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সোনারগাঁয়ে রবিন ও সাজুর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ বাগেরহাটে ফকিরহাটে সড়ক যেন মরণ ফাঁদ, মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন আমান উল্লাহ পাড়া জামে মসজিদে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত বাকেরগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষ্যে মিলাদ মাহাফিল ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত।

স্ট্রিট ল্যাম্পের বদলে কৃত্রিম ‘চাঁদ’ তৈরি করছে চীন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  নিজস্ব চাঁদ তৈরির পরিকল্পনা করছে চীন। ২০২০ সালের মধ্যে এই চাঁদ আকাশে পাঠানো হবে। যার আলোয় আলোকিত হবে দেশটির বিভিন্ন শহর।

চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমের সিচুয়ান প্রদেশে অবস্থিত চেংডু শহরের কর্তৃপক্ষ জানায়, তারা ২০২০ সাল নাগাদ একটি কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে। এই উপগ্রহ রাত্রে শহরটিতে আলো ফেলবে এবং এতই উজ্জ্বল হবে যে এ শহরে আর স্ট্রিট ল্যাম্প দরকার হবে না।

ওই উপগ্রহের শরীরে বিশেষ এক ধরনের প্রলেপ দেওয়া থাকবে যাতে তা সূর্যের আলো প্রতিফলন করে চেংডু শহরে ফেলতে পারে।

মূলত রাস্তায় ব্যবহৃত লাইটের বিকল্প হিসেবে কৃত্রিম চাঁদ ব্যবহার করা হবে। এছাড়া বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে আনতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এটি। স্থানীয় বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘গেজেটস নাউ’।

‘চায়না ডেইলি’ জানায়, সিচুয়ান প্রদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে চেংদু শহরে ‘ইলিউমিনেসন স্যাটেলাইট’ তৈরি হচ্ছে। এটা মূলত কৃত্রিম চাঁদ। এই চাঁদ সত্যিকারের চাঁদের চেয়ে ৮ গুণ বেশি আলো দেবে।

মানুষের তৈরি প্রথম চাঁদটি সিচুয়ানের জিচাং স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে আকাশে পাঠানো হবে। পদক্ষেপটি সফল হলে ২০২২ সালের মধ্যে আরও তিনটি কৃত্রিম চাঁদ আকাশে যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।কৃত্রিম চাঁদ প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা চানফেং বলেন, প্রথম চাঁদটি পরীক্ষামূলকভাবে পাঠানো হবে। এতে সফল হলে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য আরও তিনটি কৃত্রিম চাঁদ পাঠানো হবে ২০২২ সালের মধ্যে।

কৃত্রিম চাঁদের মাধ্যমে চীনের ৫০ বর্গকিলোমিটার এলাকা আলোকিত হলে বছরে ১৭ কোটি ডলার সাশ্রয় হবে। এছাড়া দুর্যোগকালীন সময়ে উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এটি।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

বাকেরগঞ্জের পাদ্রীশিবপুরে বড় পুইয়াউটা গ্রামে বাইতুন নাজাত জামে মসজিদের শুভ উদ্ভোধন।

স্ট্রিট ল্যাম্পের বদলে কৃত্রিম ‘চাঁদ’ তৈরি করছে চীন

আপডেট টাইম ০৩:২১:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ অক্টোবর ২০১৮

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  নিজস্ব চাঁদ তৈরির পরিকল্পনা করছে চীন। ২০২০ সালের মধ্যে এই চাঁদ আকাশে পাঠানো হবে। যার আলোয় আলোকিত হবে দেশটির বিভিন্ন শহর।

চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমের সিচুয়ান প্রদেশে অবস্থিত চেংডু শহরের কর্তৃপক্ষ জানায়, তারা ২০২০ সাল নাগাদ একটি কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করেছে। এই উপগ্রহ রাত্রে শহরটিতে আলো ফেলবে এবং এতই উজ্জ্বল হবে যে এ শহরে আর স্ট্রিট ল্যাম্প দরকার হবে না।

ওই উপগ্রহের শরীরে বিশেষ এক ধরনের প্রলেপ দেওয়া থাকবে যাতে তা সূর্যের আলো প্রতিফলন করে চেংডু শহরে ফেলতে পারে।

মূলত রাস্তায় ব্যবহৃত লাইটের বিকল্প হিসেবে কৃত্রিম চাঁদ ব্যবহার করা হবে। এছাড়া বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে আনতেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এটি। স্থানীয় বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘গেজেটস নাউ’।

‘চায়না ডেইলি’ জানায়, সিচুয়ান প্রদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে চেংদু শহরে ‘ইলিউমিনেসন স্যাটেলাইট’ তৈরি হচ্ছে। এটা মূলত কৃত্রিম চাঁদ। এই চাঁদ সত্যিকারের চাঁদের চেয়ে ৮ গুণ বেশি আলো দেবে।

মানুষের তৈরি প্রথম চাঁদটি সিচুয়ানের জিচাং স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে আকাশে পাঠানো হবে। পদক্ষেপটি সফল হলে ২০২২ সালের মধ্যে আরও তিনটি কৃত্রিম চাঁদ আকাশে যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।কৃত্রিম চাঁদ প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা চানফেং বলেন, প্রথম চাঁদটি পরীক্ষামূলকভাবে পাঠানো হবে। এতে সফল হলে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য আরও তিনটি কৃত্রিম চাঁদ পাঠানো হবে ২০২২ সালের মধ্যে।

কৃত্রিম চাঁদের মাধ্যমে চীনের ৫০ বর্গকিলোমিটার এলাকা আলোকিত হলে বছরে ১৭ কোটি ডলার সাশ্রয় হবে। এছাড়া দুর্যোগকালীন সময়ে উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে এটি।