ঢাকা ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ বগুড়া শিবগঞ্জে নাতির রাম দা’র কোপে নানী খুন ফুটপাত উদ্ধার করতে হবে: মেয়র রেজাউল আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত। মে দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিড়ি শ্রমিকদের র‌্যালি ও সমাবেশ নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ সাইনবোর্ড বাসস্ট্যান্ড তীব্রতাপ প্রভায়ে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ

মেধার জোরে আমেরিকায় আসুন: ট্রাম্প

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক:   অভিবাসন নীতি নিয়ে নিজের কঠোর মনোভাবের জন্য বিশ্বের নানা প্রান্তে সমালোচিত হচ্ছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসী বাবা-মায়ের থেকে তাদের সন্তানরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় দেশে-বিদেশে প্রবল নিন্দার ঝড় ওঠে।

এবার সেই অভিবাসন নীতি নিয়েই মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। জানালেন, তিনি চান অন্য দেশ থেকে যারা আমেরিকায় আসছেন বা আসতে চান, তারা মেধার ভিত্তিতে আসুন। অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে নয়। গতকাল রবিবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তাঁর অভিবাসন নীতি নিয়ে সাংবাদিকরা নানা প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জানান, মেধার জোরে আমেরিকায় কেউ থাকতে এলে তাতে তাঁর প্রশাসনের আপত্তি নেই।

তিনি বলেন,সীমান্ত নিয়ে আমি খুবই কড়া। সেটা সবাই জানে। আমরা চাই, বিদেশ থেকে এখানে যাঁরা আসবেন, তাঁরা বৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে আসবেন এবং মেধার ভিত্তিতে এ দেশে আসুন। আমরা যেটা চাই সেটা হল মেধা’। অর্থাৎ উচ্চশিক্ষিত এবং তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের দিকেই স্পষ্ট ইঙ্গিত করেছেন ট্রাম্প।

মার্কিন অর্থনীতির প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, অর্থনৈতিক বিচারে বিশ্বের এক নম্বর দেশ এখন আমেরিকাই।

দীর্ঘ ৩৫ বছর পরে অনেক গাড়ি সংস্থা তাদের দেশে ব্যবসা করতে আসছে উল্লেখ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি চাই অনেক মানুষ এ দেশে এসে থাকুন। অনেক ভাল ভাল গাড়ির সংস্থা এ দেশে আসছে। ৩৫ বছর পরে এটা সম্ভব হয়েছে। উইসকনসিনে এমনই এক সংস্থা বিশাল কারখানা খুলছে। তাই আমরা চাই মেধার জোরে বিদেশ থেকে অনেকেই এখানে আসুন যারা আমাদের সাহায্য করতে পারবেন’।

সাক্ষাৎকারে তিনি আরও এক বার ‘চেন মাইগ্রেশন’ নীতির সমালোচনা করে বলেন, ‘এটা খুবই খারাপ একটা নীতি। অনেকেই আমার সঙ্গে সম্মত হবেন। এ দেশের বেশির ভাগ মানুষই বলবেন যে তারা চান না অপরাধীরা এ দেশে প্রবেশ করুক। যারা আমাদের কোনও সাহায্য করতে পারবে না। তাই আমি চাই কড়া অভিবাসন নীতি’।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ

মেধার জোরে আমেরিকায় আসুন: ট্রাম্প

আপডেট টাইম ০৬:২০:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অক্টোবর ২০১৮

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক:   অভিবাসন নীতি নিয়ে নিজের কঠোর মনোভাবের জন্য বিশ্বের নানা প্রান্তে সমালোচিত হচ্ছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসী বাবা-মায়ের থেকে তাদের সন্তানরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় দেশে-বিদেশে প্রবল নিন্দার ঝড় ওঠে।

এবার সেই অভিবাসন নীতি নিয়েই মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। জানালেন, তিনি চান অন্য দেশ থেকে যারা আমেরিকায় আসছেন বা আসতে চান, তারা মেধার ভিত্তিতে আসুন। অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে নয়। গতকাল রবিবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তাঁর অভিবাসন নীতি নিয়ে সাংবাদিকরা নানা প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জানান, মেধার জোরে আমেরিকায় কেউ থাকতে এলে তাতে তাঁর প্রশাসনের আপত্তি নেই।

তিনি বলেন,সীমান্ত নিয়ে আমি খুবই কড়া। সেটা সবাই জানে। আমরা চাই, বিদেশ থেকে এখানে যাঁরা আসবেন, তাঁরা বৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে আসবেন এবং মেধার ভিত্তিতে এ দেশে আসুন। আমরা যেটা চাই সেটা হল মেধা’। অর্থাৎ উচ্চশিক্ষিত এবং তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের দিকেই স্পষ্ট ইঙ্গিত করেছেন ট্রাম্প।

মার্কিন অর্থনীতির প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, অর্থনৈতিক বিচারে বিশ্বের এক নম্বর দেশ এখন আমেরিকাই।

দীর্ঘ ৩৫ বছর পরে অনেক গাড়ি সংস্থা তাদের দেশে ব্যবসা করতে আসছে উল্লেখ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি চাই অনেক মানুষ এ দেশে এসে থাকুন। অনেক ভাল ভাল গাড়ির সংস্থা এ দেশে আসছে। ৩৫ বছর পরে এটা সম্ভব হয়েছে। উইসকনসিনে এমনই এক সংস্থা বিশাল কারখানা খুলছে। তাই আমরা চাই মেধার জোরে বিদেশ থেকে অনেকেই এখানে আসুন যারা আমাদের সাহায্য করতে পারবেন’।

সাক্ষাৎকারে তিনি আরও এক বার ‘চেন মাইগ্রেশন’ নীতির সমালোচনা করে বলেন, ‘এটা খুবই খারাপ একটা নীতি। অনেকেই আমার সঙ্গে সম্মত হবেন। এ দেশের বেশির ভাগ মানুষই বলবেন যে তারা চান না অপরাধীরা এ দেশে প্রবেশ করুক। যারা আমাদের কোনও সাহায্য করতে পারবে না। তাই আমি চাই কড়া অভিবাসন নীতি’।