ঢাকা ০২:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৪ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জের পাদ্রীশিবপুরে বড় পুইয়াউটা গ্রামে বাইতুন নাজাত জামে মসজিদের শুভ উদ্ভোধন। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিরুদ্ধে সকলকে সজাগ থাকতে হবে-লায়ন গনি মিয়া বাবুল সোনারগাঁয়ে শম্ভুপুরা ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড আ’লীগের কার্যালয়ের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭ তম জন্মদিন উপলক্ষে এম ইসফাক আহসানের এর উদ্যোগে রেলি ও আলোচনা সভা আইন পেশায় সর্বোচ্চ খেতাব ” আপিল বিভাগের আইনজীবী ” হিসেবে ভূষিত হলেন এডভোকেট রেজাউল করিম। সোনারগাঁয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর শুভ জন্মদিন উপলক্ষ্যে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সোনারগাঁয়ে রবিন ও সাজুর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ বাগেরহাটে ফকিরহাটে সড়ক যেন মরণ ফাঁদ, মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন আমান উল্লাহ পাড়া জামে মসজিদে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত বাকেরগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষ্যে মিলাদ মাহাফিল ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত।

চার গোল করেও খুশি নন এমবাপ্পে!

লিওঁকে নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা খেলেছে পিএসজি। ৫-০ গোলে জিতে তারা ভেঙেছে ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানের ৮২ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গত ৮২ বছর ফ্রেঞ্চ লিগে আর কোনো দলই লিগের শুরুতে টানা নয় ম্যাচ জয় পায়নি। ১৯৩৬ সালে অলিম্পিক লিলোইস জিতেছিল টানা ৮ ম্যাচ। আগের ম্যাচে নিসের বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয়েই লিলোইসের রেকর্ডের পাশে নিজেদের বসিয়েছিল পিএসজি। কাল রেকর্ডটা পুরোপুরিই নিজেদের করে নিল নেইমার-কাভানি-এমবাপ্পের দল।

লিওঁর বিপক্ষে ম্যাচের রাজা কিলিয়ান এমবাপ্পে। তিনি হ্যাটট্রিকসহ একাই করেছেন চার-চারটি গোল। ম্যাচের শুরুতে অবশ্য নেইমারের পেনাল্টি থেকে করা গোলে এগিয়ে গিয়েছিল পিএসজি।
ম্যাচের নবম মিনিটেই পিএসজি এগিয়ে যায় নেইমারের পেনাল্টি গোলে। এরপর ৩১ মিনিটে পিএসজির কিমপেম্বে লিওঁর তাঙ্গুই এনদোম্বেলেকে বাজেভাবে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন। প্রথমে অবশ্য রেফারি কিমপেম্বেকে হলুদ কার্ড দেখিয়েছিলেন। কিন্তু ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভার) সহায়তায় সেই হলুদ কার্ড পরিণত হয় লাল কার্ডে। ১০ জনে পরিণত হওয়া পিএসজি খুব সাবধানে রক্ষণ সামলে খেলা শুরু করলেও প্রথমার্ধের শেষ দিকে লিওঁ নিজেদের সুবিধা হারায় তুসা দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে।

দুই দলই দশজনে পরিণত হওয়ার পর পিএসজি ভয়ংকর হয়ে ওঠে। ভয়ংকর হয়ে ওঠে এমবাপ্পের কল্যাণেই। মাত্র ১৩ মিনিটের ব্যবধানে চার গোল করেন এই ফরাসি সেনসেশন। ম্যাচের ৬১, ৬৬, ৬৯ ও ৭৪ মিনিটে এমবাপ্পের চার গোলে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় লিওঁর রক্ষণভাগ।

এমবাপ্পে অবশ্য মনে করেন তিনি আরও বেশি গোল করতে পারতেন। ম্যাচ শেষে নিজের অতৃপ্তির কথাই জানিয়েছেন তিনি, ‘আমি বেশ কয়েকটি গোলের সুযোগ নষ্ট করেছি। আমার আরও গোল পাওয়া উচিত ছিল।’
ক্যানাল প্লাস টেলিভিশনকে গোল করার ব্যাপারে নিজের আত্মবিশ্বাসের কথাই আবার তুলে ধরেছেন এই টিনএজ তারকা, ‘আমি পরিশ্রম করে যাচ্ছি। নিজের সামর্থ্য নিয়ে আমার মধ্যে কোনো সংশয় নেই। আমি জানি আমার সতীর্থেরা সব সময়ই চায় আমি গোল করি। তারা আমাকে গোল করতে সহায়তাও করে। আমি মনে করি যতক্ষণ আক্রমণভাগের একজন খেলোয়াড় গোলের সুযোগ তৈরি করছে, ততক্ষণ সবকিছুই ঠিক আছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকেরগঞ্জের পাদ্রীশিবপুরে বড় পুইয়াউটা গ্রামে বাইতুন নাজাত জামে মসজিদের শুভ উদ্ভোধন।

চার গোল করেও খুশি নন এমবাপ্পে!

আপডেট টাইম ০৬:৫৬:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ অক্টোবর ২০১৮

লিওঁকে নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা খেলেছে পিএসজি। ৫-০ গোলে জিতে তারা ভেঙেছে ফ্রেঞ্চ লিগ ওয়ানের ৮২ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গত ৮২ বছর ফ্রেঞ্চ লিগে আর কোনো দলই লিগের শুরুতে টানা নয় ম্যাচ জয় পায়নি। ১৯৩৬ সালে অলিম্পিক লিলোইস জিতেছিল টানা ৮ ম্যাচ। আগের ম্যাচে নিসের বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয়েই লিলোইসের রেকর্ডের পাশে নিজেদের বসিয়েছিল পিএসজি। কাল রেকর্ডটা পুরোপুরিই নিজেদের করে নিল নেইমার-কাভানি-এমবাপ্পের দল।

লিওঁর বিপক্ষে ম্যাচের রাজা কিলিয়ান এমবাপ্পে। তিনি হ্যাটট্রিকসহ একাই করেছেন চার-চারটি গোল। ম্যাচের শুরুতে অবশ্য নেইমারের পেনাল্টি থেকে করা গোলে এগিয়ে গিয়েছিল পিএসজি।
ম্যাচের নবম মিনিটেই পিএসজি এগিয়ে যায় নেইমারের পেনাল্টি গোলে। এরপর ৩১ মিনিটে পিএসজির কিমপেম্বে লিওঁর তাঙ্গুই এনদোম্বেলেকে বাজেভাবে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন। প্রথমে অবশ্য রেফারি কিমপেম্বেকে হলুদ কার্ড দেখিয়েছিলেন। কিন্তু ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভার) সহায়তায় সেই হলুদ কার্ড পরিণত হয় লাল কার্ডে। ১০ জনে পরিণত হওয়া পিএসজি খুব সাবধানে রক্ষণ সামলে খেলা শুরু করলেও প্রথমার্ধের শেষ দিকে লিওঁ নিজেদের সুবিধা হারায় তুসা দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে।

দুই দলই দশজনে পরিণত হওয়ার পর পিএসজি ভয়ংকর হয়ে ওঠে। ভয়ংকর হয়ে ওঠে এমবাপ্পের কল্যাণেই। মাত্র ১৩ মিনিটের ব্যবধানে চার গোল করেন এই ফরাসি সেনসেশন। ম্যাচের ৬১, ৬৬, ৬৯ ও ৭৪ মিনিটে এমবাপ্পের চার গোলে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় লিওঁর রক্ষণভাগ।

এমবাপ্পে অবশ্য মনে করেন তিনি আরও বেশি গোল করতে পারতেন। ম্যাচ শেষে নিজের অতৃপ্তির কথাই জানিয়েছেন তিনি, ‘আমি বেশ কয়েকটি গোলের সুযোগ নষ্ট করেছি। আমার আরও গোল পাওয়া উচিত ছিল।’
ক্যানাল প্লাস টেলিভিশনকে গোল করার ব্যাপারে নিজের আত্মবিশ্বাসের কথাই আবার তুলে ধরেছেন এই টিনএজ তারকা, ‘আমি পরিশ্রম করে যাচ্ছি। নিজের সামর্থ্য নিয়ে আমার মধ্যে কোনো সংশয় নেই। আমি জানি আমার সতীর্থেরা সব সময়ই চায় আমি গোল করি। তারা আমাকে গোল করতে সহায়তাও করে। আমি মনে করি যতক্ষণ আক্রমণভাগের একজন খেলোয়াড় গোলের সুযোগ তৈরি করছে, ততক্ষণ সবকিছুই ঠিক আছে।