ঢাকা ০৭:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মাতুয়াইলে বাস ও পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন নিহত ও আহত ২ লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কে শপথ বাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী বরিশালে সার্বজনীন পেনশন মেলা ২০২৪ উদ্বোধন হিরাঝীলে বিশ্বাস মঞ্জিল নামের একটি বিল্ডিং হেলে পড়ে,নিরাপত্তাহীনতায় এলাকাবাসী বাকেরগঞ্জে ভাইস চেয়ারম্যান পদে জন প্রিয়তার শীর্ষে সাইফুল ইসলাম ডাকুয়া। বাকেরগঞ্জে যুবদল সভাপতি টুকুর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল বাকেরগঞ্জে চারটি দোকান ভাংচুর, লুটপাটের অভিযোগ। গাছবাড়ীয়া সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসের সমম্বয় সমিতি’র নির্বাচন অনুষ্ঠিত- সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ফখরু উদ্দিন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে খুলনার ফুলতলায় তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানসূচি। –চোরাইকৃত ১৪টি ইজিবাইক উদ্ধারসহ আটক চোর চক্রের পলাতক তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০; চোরাইকৃত আরো তিনটি ইজিবাইক এবং চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ।

সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ৬৯ বার পেছালো

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  আবারও পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ। এ‌ নি‌য়ে প্রতি‌বেদনটি দা‌খি‌লের তা‌রিখ ৬৯ বারের ম‌তো পেছানো হলো। আজ বৃহস্প‌তিবার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। ত‌বে, এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি তদন্ত কর্মকর্তা র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার শফিকুল আলম। তাই, ঢাকার মে‌ট্রোপ‌লিটন ম্যা‌জি‌স্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস ৩০ ডি‌সেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করেন।

আরো পড়ুন: গাজায় টানা দ্বিতীয় দিন ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৩২

গত ১১ ন‌ভেম্বর হাইকোর্ট চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ ক‌রে‌ছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খন্দকার শফিকুল আলম সে‌দিন আদালত‌কে জানান, তদন্তে কোনো ক্লু (সূত্র) পাওয়া যায়নি। চারটি ডিএনএ প্রতিবেদনের মধ্যে দু’টি মিলেছে। এ দু’টিতে আসামিদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে সেগুলো ফের যুক্তরাষ্ট্রে এফবিআই’র ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন-রুনি দম্পতি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার এক কর্মকর্তা। ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত ভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলমের ওপর।

দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব)। সেই থেকে সাত বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও সাংবাদিক দম্পতি হত্যার ঘটনাটি ধোঁয়াশাতেই রয়ে গেছে।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মাতুয়াইলে বাস ও পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন নিহত ও আহত ২

সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ৬৯ বার পেছালো

আপডেট টাইম ০১:৪৪:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৯

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  আবারও পেছালো সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ। এ‌ নি‌য়ে প্রতি‌বেদনটি দা‌খি‌লের তা‌রিখ ৬৯ বারের ম‌তো পেছানো হলো। আজ বৃহস্প‌তিবার এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। ত‌বে, এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি তদন্ত কর্মকর্তা র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার শফিকুল আলম। তাই, ঢাকার মে‌ট্রোপ‌লিটন ম্যা‌জি‌স্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস ৩০ ডি‌সেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করেন।

আরো পড়ুন: গাজায় টানা দ্বিতীয় দিন ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৩২

গত ১১ ন‌ভেম্বর হাইকোর্ট চাঞ্চল্যকর এই মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ ক‌রে‌ছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খন্দকার শফিকুল আলম সে‌দিন আদালত‌কে জানান, তদন্তে কোনো ক্লু (সূত্র) পাওয়া যায়নি। চারটি ডিএনএ প্রতিবেদনের মধ্যে দু’টি মিলেছে। এ দু’টিতে আসামিদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি বলে সেগুলো ফের যুক্তরাষ্ট্রে এফবিআই’র ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন-রুনি দম্পতি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার এক কর্মকর্তা। ১৬ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত ভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলমের ওপর।

দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব)। সেই থেকে সাত বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও সাংবাদিক দম্পতি হত্যার ঘটনাটি ধোঁয়াশাতেই রয়ে গেছে।