ঢাকা ০৪:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। টাঙ্গাইলে এইচআইভি ও এইডস রোগের সচেতনতা সৃষ্টিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত লোহাগড়া উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ বগুড়া শিবগঞ্জে নাতির রাম দা’র কোপে নানী খুন ফুটপাত উদ্ধার করতে হবে: মেয়র রেজাউল আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রাসাদ নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয় রাঙ্গুনিয়ায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানে প্রতিদ্বন্দ্বীবিহীন প্রার্থী ভোট হবে ভাইস চেয়ারম্যানের (চার প্রার্থীর মধ্যে দুই প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুই জনের মধ্যে।) “কেরানীগঞ্জে এক হাজার পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করলেন সাংবাদিকরা” লক্ষ্মীপুরে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ পুরস্কার নিয়ে বির্তক দিঘলিয়ায় মে দিবস পালিত।

পরিকল্পনা ছাড়া খালি জায়গা পেলে দালান তোলা নয়: প্রধানমন্ত্রী

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো রকম পরিকল্পনা ছাড়া খালি জায়গা পেলে দালান তোলা, এটা একটা অসুস্থতার মতো হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কেউ রাস্তা দিতে চায় না, মাঠও দিতে চায় না; বিল্ডিং করে ফেলে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের তথ্যাদি অবহিতকরণ শীর্ষক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন : শিগগির অনলাইনে জিডি ও পুলিশ ভেরিফিকেশন চালু : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সভায় ঢাকার আজিমপুর সরকারি কলোনির অভ্যন্তরে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (জোন-এ) প্রকল্পের পরিবর্তিত মাস্টারপ্ল্যান, সচিবালয়ে নির্মাণাধীন ২০ তলা ভবনে মন্ত্রিপরিষদ সভা আয়োজনের সংস্থান রাখা, শের-ই বাংলা নগরে স্থপতি লুই আই কান প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের ৪৩ একর জমিতে জরাজীর্ণ দ্বিতল ভবন অপসারণ করে বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য ধারণাগত প্রস্তাবনা উপস্থাপন এবং হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকায় মাল্টিপারপাস সহযোগী ভবন নির্মাণ প্রকল্পের পরিকল্পনা উপস্থাপনা করা হয়।

সভায় প্রধানমন্ত্রী খেলার মাঠ, জলাধার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনগণ ও রাস্তায় গাড়ির চাপ, আবাসিক ভবনে ন্যাচারাল ভেন্টিলেশনসহ বিভিন্ন বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে সুপরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই সঙ্গে সুপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা নির্মাণ করতে সাধারণ দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানান তিনি। অপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা নির্মাণের প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের একটা প্রবণতা খালি জায়গা পেলে দালান তোলা, এটা একটা অসুস্থতার মতো হয়ে যাচ্ছে।’

কেউ রাস্তা দিতে চায় না, মাঠও দিতে চায় না; বিল্ডিং করে ফেলে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বহুতল ভবন বিশিষ্ট কোনো স্থাপনা নির্মাণের আগে সেখানকার রাস্তার অবস্থা, সড়কে গাড়ির চাপ, ধারণক্ষমতা ও জনসমাগমের বিষয়টি বিবেচনা করার বিষয়টি তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোথাও কোনো স্থাপনা করতে গেলে দেখতে হবে ওই এলাকার রাস্তায় কতটা গাড়ি চলে, নতুন স্থাপনা নির্মাণের ফলে নতুন কতটা ট্র্যাফিক যোগ হবে। ওই রাস্তায় ট্র্যাফিক কতটা নিতে পারবে সেটা দেখতে হবে।’

সারাদেশে যত্রতত্র জমি ব্যবহার করতে পারবে না, এজন্য একটা আইন করার প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি। আবাসিক ভবন নির্মাণের প্রাকৃতিক বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা, বারান্দা এবং অগ্নিনির্বাপণ, খোলা জায়গা রাখার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসি সব সময় ব্যবহার করা ঠিক না। এটা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো না। খোলা জায়গা, ন্যাচারাল বাতাস থাকে, সিলিং ফ্যানের ব্যবস্থা থাকতে হবে, ন্যাচারাল ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।’

নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেকে বিল্ডিংয়ের ওপর থেকে, রান্নাঘর থেকে ময়লা নিচে ছুড়ে ফেলেন। গুলশানের মতো জায়গাতেও দেখা যায় দুই বিল্ডিংয়ের মাঝে এক মানুষ সমান ময়লার স্তূপ জমে আছে।’

সচিবালয়ের যেসব মন্ত্রণালয়ে লোকজন বেশি আসে সেসব মন্ত্রণালয়গুলোকে ভবনের নিচের দিকে রাখতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সচিবালয়ে যেসব মন্ত্রণালয়ে মানুষ বেশি আসে তাদের অফিস ভবনের নিচের দিকে রাখা, হাঁটাপথের মধ্যে রাখা দরকার। যেমন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রচুর লোক আসে, তাদের দিয়ে রেখেছে ওপরে। সারাক্ষণ মানুষ আসে, লিফটেও ভিড়।’

ভবনের সব জায়গায় টয়লেট না করে একপাশে নির্দিষ্ট জায়গায় টয়লেটগুলো করার নির্দেশনা দেন তিনি। সার্ভিস লাইন নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এখন থেকে গ্যাস ও পানির লাইনের পাশাপাশি বিদ্যুৎ লাইনকেও ভূগর্ভে স্থাপনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।

শের-ই বাংলা নগরে বহুতল ভবন নির্মাণ প্রকল্প সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী খ্যাতনামা স্থপতি লুই আই কান-এর সহযোগী স্থপতি হ্যানরি উইলকটকে এ প্রকল্পে বিদেশি পরামর্শক অথবা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করতে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেন।

এছাড়া রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অধীনে হাতিরঝিল এলাকায় পুলিশ প্লাজার সংলগ্ন ভায়াডাক্ট ১ ও ২ এর পাশে ১.৩ একর এলাকায় ২০ তলা নতুন ভবন নির্মাণের প্রস্তাবটি বাতিল করে এটি পদ্মা বা যমুনার পাড়ে স্থানান্তর করার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

স্থাপত্য অধিদফতরের সদ্য সাবেক প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, স্থাপত্য অধিদফতরের সহকারী স্থপতি সায়মা বিনতে আলম, হাতিরঝিল প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট এআর প্যাট্রিক ডি রোজারিও পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশ জুরে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মুরাদনগর উপজেলা মোট-১৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

পরিকল্পনা ছাড়া খালি জায়গা পেলে দালান তোলা নয়: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম ১২:৩৩:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো রকম পরিকল্পনা ছাড়া খালি জায়গা পেলে দালান তোলা, এটা একটা অসুস্থতার মতো হয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কেউ রাস্তা দিতে চায় না, মাঠও দিতে চায় না; বিল্ডিং করে ফেলে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের তথ্যাদি অবহিতকরণ শীর্ষক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন : শিগগির অনলাইনে জিডি ও পুলিশ ভেরিফিকেশন চালু : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সভায় ঢাকার আজিমপুর সরকারি কলোনির অভ্যন্তরে সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (জোন-এ) প্রকল্পের পরিবর্তিত মাস্টারপ্ল্যান, সচিবালয়ে নির্মাণাধীন ২০ তলা ভবনে মন্ত্রিপরিষদ সভা আয়োজনের সংস্থান রাখা, শের-ই বাংলা নগরে স্থপতি লুই আই কান প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের ৪৩ একর জমিতে জরাজীর্ণ দ্বিতল ভবন অপসারণ করে বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য ধারণাগত প্রস্তাবনা উপস্থাপন এবং হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকায় মাল্টিপারপাস সহযোগী ভবন নির্মাণ প্রকল্পের পরিকল্পনা উপস্থাপনা করা হয়।

সভায় প্রধানমন্ত্রী খেলার মাঠ, জলাধার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনগণ ও রাস্তায় গাড়ির চাপ, আবাসিক ভবনে ন্যাচারাল ভেন্টিলেশনসহ বিভিন্ন বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে সুপরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন প্রকল্প নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই সঙ্গে সুপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা নির্মাণ করতে সাধারণ দেশবাসীর প্রতিও আহ্বান জানান তিনি। অপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা নির্মাণের প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের একটা প্রবণতা খালি জায়গা পেলে দালান তোলা, এটা একটা অসুস্থতার মতো হয়ে যাচ্ছে।’

কেউ রাস্তা দিতে চায় না, মাঠও দিতে চায় না; বিল্ডিং করে ফেলে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বহুতল ভবন বিশিষ্ট কোনো স্থাপনা নির্মাণের আগে সেখানকার রাস্তার অবস্থা, সড়কে গাড়ির চাপ, ধারণক্ষমতা ও জনসমাগমের বিষয়টি বিবেচনা করার বিষয়টি তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোথাও কোনো স্থাপনা করতে গেলে দেখতে হবে ওই এলাকার রাস্তায় কতটা গাড়ি চলে, নতুন স্থাপনা নির্মাণের ফলে নতুন কতটা ট্র্যাফিক যোগ হবে। ওই রাস্তায় ট্র্যাফিক কতটা নিতে পারবে সেটা দেখতে হবে।’

সারাদেশে যত্রতত্র জমি ব্যবহার করতে পারবে না, এজন্য একটা আইন করার প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি। আবাসিক ভবন নির্মাণের প্রাকৃতিক বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা, বারান্দা এবং অগ্নিনির্বাপণ, খোলা জায়গা রাখার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসি সব সময় ব্যবহার করা ঠিক না। এটা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো না। খোলা জায়গা, ন্যাচারাল বাতাস থাকে, সিলিং ফ্যানের ব্যবস্থা থাকতে হবে, ন্যাচারাল ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।’

নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেকে বিল্ডিংয়ের ওপর থেকে, রান্নাঘর থেকে ময়লা নিচে ছুড়ে ফেলেন। গুলশানের মতো জায়গাতেও দেখা যায় দুই বিল্ডিংয়ের মাঝে এক মানুষ সমান ময়লার স্তূপ জমে আছে।’

সচিবালয়ের যেসব মন্ত্রণালয়ে লোকজন বেশি আসে সেসব মন্ত্রণালয়গুলোকে ভবনের নিচের দিকে রাখতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সচিবালয়ে যেসব মন্ত্রণালয়ে মানুষ বেশি আসে তাদের অফিস ভবনের নিচের দিকে রাখা, হাঁটাপথের মধ্যে রাখা দরকার। যেমন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রচুর লোক আসে, তাদের দিয়ে রেখেছে ওপরে। সারাক্ষণ মানুষ আসে, লিফটেও ভিড়।’

ভবনের সব জায়গায় টয়লেট না করে একপাশে নির্দিষ্ট জায়গায় টয়লেটগুলো করার নির্দেশনা দেন তিনি। সার্ভিস লাইন নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এখন থেকে গ্যাস ও পানির লাইনের পাশাপাশি বিদ্যুৎ লাইনকেও ভূগর্ভে স্থাপনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।

শের-ই বাংলা নগরে বহুতল ভবন নির্মাণ প্রকল্প সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী খ্যাতনামা স্থপতি লুই আই কান-এর সহযোগী স্থপতি হ্যানরি উইলকটকে এ প্রকল্পে বিদেশি পরামর্শক অথবা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করতে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেন।

এছাড়া রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অধীনে হাতিরঝিল এলাকায় পুলিশ প্লাজার সংলগ্ন ভায়াডাক্ট ১ ও ২ এর পাশে ১.৩ একর এলাকায় ২০ তলা নতুন ভবন নির্মাণের প্রস্তাবটি বাতিল করে এটি পদ্মা বা যমুনার পাড়ে স্থানান্তর করার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

স্থাপত্য অধিদফতরের সদ্য সাবেক প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, স্থাপত্য অধিদফতরের সহকারী স্থপতি সায়মা বিনতে আলম, হাতিরঝিল প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট এআর প্যাট্রিক ডি রোজারিও পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন।