ঢাকা ১১:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।। বরিশালে সুলভ মুল্যে বসুন্ধরা পন্য পেয়ে ক্রেতারা খুশী। বাবুগঞ্জে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি যাওয়ার সময় দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ। আমার বাবাও মায়ের দেওয়া উপদেশ বড়দের সম্মান কর ছোটদের স্নেহ করো। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশাখী নারী উদ্যোক্তা মেলা শুরু। টাঙ্গাইলে তিনদিন ব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা শুরু বাকেরগঞ্জে প্রধান মন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট করায় হায়দর সিপাই গ্রেফতার। বাকেরগঞ্জে স্ত্রীর দায়ের কৃত মামলায় স্বামী পারভেজ খান গ্রেফতার।। বাকেরগঞ্জে তরমুজ চাষী হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী রুদ্র গাজী গ্রেফতার টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত

বাজেরে ই-কমার্সে ভ্যাট আরোপ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে বাধা সৃষ্টি করবে : ই-ক্যাব

সিনিয়র রিপোর্টার,মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম,,ঢাকা: অনলাইন পণ্য ও সেবা বিক্রয় কে জাতীয় ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা ২০১৮ ও বাংলাদেশ গ্রেস বাংলাদেশ গেজেটে জানুয়ারি (৩১,২০১৯) প্রকাশিত সংজ্ঞা অনুযায়ী সংজ্ঞায়িত করে আলাদা সার্ভিস হিসেবে বিবেচনা করা এবং নতুন সেবা কোড বরাদ্দ দেয়ার জন্য অনুরোধ করে পূর্বের এস আর ও বহাল রেখে বরাবরের মত ই কমার্স খাতের উপর প্রস্তাবিত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে এই খাতের জাতীয় সংগঠন ই-কমার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। এই সংগঠনের দাবি এই ভ্যাট প্রত্যাহারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই বিক্রয় স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ও ভোগ করার ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে পরোক্ষভাবে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াবে। মঙ্গলবার রাজধানীর কাওরান বাজারস্থ একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করা হয়। অনুষ্ঠানে ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার তার বক্তব্যে বলেন,ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে ব্যবসায়ের ডিজিটাল রূপান্তর এর কোন বিকল্প নেই।সময় ও দূরত্বের বাধা দূর করে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে ক’মাস এখন সবচেয়ে আলোচিত একটা বিষয়। সবেমাত্র বিকশিত হতে শুরু করে এটি সরকারের ত্রাস সেক্টর হিসেবে বিবেচিত। এমন সময় ফেসবুক ও গুগলের মত প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতায় আনতে গিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে ডিজিটাল ব্যবসা এর উপরও সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে এর মাধ্যমে কেবল ব্যবসার ডিজিটাল রূপান্তর বাধাগ্রস্ত হবে না। উদ্যোক্তাদের উপর দৈত্য করের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হবে। একই সাথে ডিজিটাল রূপকল্প বাস্তবায়ন ও হুমকির মুখে পড়বে। প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ও ই কমার্স খাত প্রাথমিক পর্যায়ে ভ্যাট এর আওতামুক্ত রাখা হয়েছিল উল্লেখ করে শমী কায়সার বলেন, এখনো অনেক দেশি ই-কমার্সে ভ্যাট নেই ।বর্তমান সরকারের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ফলশ্রুতিতে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন এর মাধ্যমে গত বৎসর কেনাকাটায় ভোক্তারা ডিজিটাল সুবিধায় অভ্যস্ত হতে শুরু করেছিল।সরকারের চলতি বছরে দেশজুড়ে সাতটি বিভাগে ই-কমার্স মেলার মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল ব্যবসা শহরের বাইরে ও প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে সর্বক্ষণ কাজ করে যাচ্ছিলাম। কিন্তু প্রস্তাবিত ভ্যাট আরোপ এ গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান যে দূরত্ব ঘষতে শুরু করেছিল তাও বাধাগ্রস্ত হবে।থমকে যাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও নারী উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হওয়ার সম্ভাবনা আঁতুড়ঘ রেই মৃত্যুবরণ করবে। ই-কমার্স খাতে ভ্যাট সরকারের ডিজিটাল সেবা খাত বিকাশে বাধাগ্রস্ত করবে ই-ক্যাব সেক্রেটারি মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, আমরা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্প বাস্তবায়নের সাথে সাথে দীর্ঘ মেয়াদে ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখার দাবি জানাচ্ছি। তমাল বলেন,ই ক্যাপ আগামী তিন বছরে সারাদেশে আরো দশ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে ই-কমার্স এর সঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার উদ্যোক্তা সরাসরি ভাবে জড়িত ই-কমার্স এর উপর ভ্যাট তাদের সবার জন্য একটা মারাত্মক ঝুঁকির ব্যাপার হয়ে দাড়াবে। শুধূ উদ্যোক্তাদের এই খাতে আসলেই চলবে না। গ্রাহকদেরও নিয়ে আসতে হবে নতুন করে এই খাতের উপর প্রস্তাবিত ভ্যাট উদ্যোক্তা- গ্রাহকক উভয়ের এ খাত হতে দূরে সরিয়ে দিবে ‌। ই-ক্যাব সেক্রেটারি বলেন,আমরা জানি প্রধানমন্ত্রী দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছেন।আমরাও নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে চাই।আমরা চাই এই পুরো প্রক্রিয়ার উন্নয়ন। আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলো এক্ষেত্রে আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে।এই খাতে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে নীতি-নির্ধারকদের ডিজিটাল নীতিমালা নিয়ে কাজ করতে হবে। ই-ক্যাব এর আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন,আমরা সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর উদ্যোগ এর সঙ্গে একমত। কিন্তু তাই বলে বৃহত্তর স্বার্থে স্বল্পমেয়াদী আই এর বিনিময়ে নয়।এই কারণেই আমরা ই-কমার্স এর সংজ্ঞা কে পরিস্কার করতে চাই যাদের ফিজিক্যাল কোন স্টোর নেই, কেবল অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেন শুধু সেসব প্রতিষ্ঠানকেই ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখার দাবি জানাই। কেননা অনলাইন ব্যবসায় করেন তারা বাজার থেকে পণ্য কেনার সময় এক দফা ভোট দিয়ে থাকেন। এরপরেও যদি পুনরায় তাদেরকে ভ্যাট দিতে হয় তবে তাদেরকে দুই দফা কর দিতে হবে।আর এই করভার কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোক্তার উপর পড়বে অনলাইনে পণ্য মূল্য বেড়ে যাবে।তখন কেউ অনলাইনে কেনাকাটা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ই-ক্যাপ সংগঠনের সহ-সভাপতি রেজওয়ানুল হক জামি,অর্থ সম্পাদক মোঃ আব্দুল হক সহ ই-ক্যাব এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও পরিচালক বৃন্দ। এছাড়াও এই সময় সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন আজকের ডিল বাগদুম, রকমারি, দারাজ চাল ডাল, হাংরি নাকি পাঠাও, সেবা এক্স ওয়াই জেড, দিনরাত্রি,সিনদবাদ,প্রীয়সপ কম এর প্রতিনিধিগণ। এই প্রতিনিধিগণ অনলাইন মার্কেটপ্লেস এর উপর আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহারে একমত পোষণ করেন।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকেরগঞ্জে ড. আবদুস সালাম মল্লিক ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় বিভিন্ন মহলের শুভেচ্ছা।।

বাজেরে ই-কমার্সে ভ্যাট আরোপ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে বাধা সৃষ্টি করবে : ই-ক্যাব

আপডেট টাইম ১০:১০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০১৯

সিনিয়র রিপোর্টার,মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম,,ঢাকা: অনলাইন পণ্য ও সেবা বিক্রয় কে জাতীয় ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা ২০১৮ ও বাংলাদেশ গ্রেস বাংলাদেশ গেজেটে জানুয়ারি (৩১,২০১৯) প্রকাশিত সংজ্ঞা অনুযায়ী সংজ্ঞায়িত করে আলাদা সার্ভিস হিসেবে বিবেচনা করা এবং নতুন সেবা কোড বরাদ্দ দেয়ার জন্য অনুরোধ করে পূর্বের এস আর ও বহাল রেখে বরাবরের মত ই কমার্স খাতের উপর প্রস্তাবিত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে এই খাতের জাতীয় সংগঠন ই-কমার্স এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। এই সংগঠনের দাবি এই ভ্যাট প্রত্যাহারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই বিক্রয় স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ও ভোগ করার ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে পরোক্ষভাবে সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াবে। মঙ্গলবার রাজধানীর কাওরান বাজারস্থ একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করা হয়। অনুষ্ঠানে ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার তার বক্তব্যে বলেন,ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে ব্যবসায়ের ডিজিটাল রূপান্তর এর কোন বিকল্প নেই।সময় ও দূরত্বের বাধা দূর করে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে ক’মাস এখন সবচেয়ে আলোচিত একটা বিষয়। সবেমাত্র বিকশিত হতে শুরু করে এটি সরকারের ত্রাস সেক্টর হিসেবে বিবেচিত। এমন সময় ফেসবুক ও গুগলের মত প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতায় আনতে গিয়ে প্রস্তাবিত বাজেটে ডিজিটাল ব্যবসা এর উপরও সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে এর মাধ্যমে কেবল ব্যবসার ডিজিটাল রূপান্তর বাধাগ্রস্ত হবে না। উদ্যোক্তাদের উপর দৈত্য করের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হবে। একই সাথে ডিজিটাল রূপকল্প বাস্তবায়ন ও হুমকির মুখে পড়বে। প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ও ই কমার্স খাত প্রাথমিক পর্যায়ে ভ্যাট এর আওতামুক্ত রাখা হয়েছিল উল্লেখ করে শমী কায়সার বলেন, এখনো অনেক দেশি ই-কমার্সে ভ্যাট নেই ।বর্তমান সরকারের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ফলশ্রুতিতে জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন এর মাধ্যমে গত বৎসর কেনাকাটায় ভোক্তারা ডিজিটাল সুবিধায় অভ্যস্ত হতে শুরু করেছিল।সরকারের চলতি বছরে দেশজুড়ে সাতটি বিভাগে ই-কমার্স মেলার মাধ্যমে আমরা ডিজিটাল ব্যবসা শহরের বাইরে ও প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে সর্বক্ষণ কাজ করে যাচ্ছিলাম। কিন্তু প্রস্তাবিত ভ্যাট আরোপ এ গ্রাম ও শহরের মধ্যে বিদ্যমান যে দূরত্ব ঘষতে শুরু করেছিল তাও বাধাগ্রস্ত হবে।থমকে যাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও নারী উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হওয়ার সম্ভাবনা আঁতুড়ঘ রেই মৃত্যুবরণ করবে। ই-কমার্স খাতে ভ্যাট সরকারের ডিজিটাল সেবা খাত বিকাশে বাধাগ্রস্ত করবে ই-ক্যাব সেক্রেটারি মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, আমরা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্প বাস্তবায়নের সাথে সাথে দীর্ঘ মেয়াদে ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখার দাবি জানাচ্ছি। তমাল বলেন,ই ক্যাপ আগামী তিন বছরে সারাদেশে আরো দশ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমানে ই-কমার্স এর সঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার উদ্যোক্তা সরাসরি ভাবে জড়িত ই-কমার্স এর উপর ভ্যাট তাদের সবার জন্য একটা মারাত্মক ঝুঁকির ব্যাপার হয়ে দাড়াবে। শুধূ উদ্যোক্তাদের এই খাতে আসলেই চলবে না। গ্রাহকদেরও নিয়ে আসতে হবে নতুন করে এই খাতের উপর প্রস্তাবিত ভ্যাট উদ্যোক্তা- গ্রাহকক উভয়ের এ খাত হতে দূরে সরিয়ে দিবে ‌। ই-ক্যাব সেক্রেটারি বলেন,আমরা জানি প্রধানমন্ত্রী দেশে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছেন।আমরাও নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে চাই।আমরা চাই এই পুরো প্রক্রিয়ার উন্নয়ন। আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলো এক্ষেত্রে আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে।এই খাতে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে নীতি-নির্ধারকদের ডিজিটাল নীতিমালা নিয়ে কাজ করতে হবে। ই-ক্যাব এর আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন,আমরা সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর উদ্যোগ এর সঙ্গে একমত। কিন্তু তাই বলে বৃহত্তর স্বার্থে স্বল্পমেয়াদী আই এর বিনিময়ে নয়।এই কারণেই আমরা ই-কমার্স এর সংজ্ঞা কে পরিস্কার করতে চাই যাদের ফিজিক্যাল কোন স্টোর নেই, কেবল অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেন শুধু সেসব প্রতিষ্ঠানকেই ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখার দাবি জানাই। কেননা অনলাইন ব্যবসায় করেন তারা বাজার থেকে পণ্য কেনার সময় এক দফা ভোট দিয়ে থাকেন। এরপরেও যদি পুনরায় তাদেরকে ভ্যাট দিতে হয় তবে তাদেরকে দুই দফা কর দিতে হবে।আর এই করভার কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোক্তার উপর পড়বে অনলাইনে পণ্য মূল্য বেড়ে যাবে।তখন কেউ অনলাইনে কেনাকাটা করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ই-ক্যাপ সংগঠনের সহ-সভাপতি রেজওয়ানুল হক জামি,অর্থ সম্পাদক মোঃ আব্দুল হক সহ ই-ক্যাব এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও পরিচালক বৃন্দ। এছাড়াও এই সময় সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন আজকের ডিল বাগদুম, রকমারি, দারাজ চাল ডাল, হাংরি নাকি পাঠাও, সেবা এক্স ওয়াই জেড, দিনরাত্রি,সিনদবাদ,প্রীয়সপ কম এর প্রতিনিধিগণ। এই প্রতিনিধিগণ অনলাইন মার্কেটপ্লেস এর উপর আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহারে একমত পোষণ করেন।