রিপোর্টার – জুয়েল খন্দকারঃ- আমাদের দেশে একাধিকবার আগুন লাগা সত্যেও কেনো অল্প খরচের এই প্রথাটি ব্যবহার করছেন না ফায়ার সার্ভিস, অথচ এক এলাকায় আগুন লাগলে অন্য এলাকা থেকে হেলিকপ্টার দিয়ে পানি আনতে হয় আবার হেলিকপ্টারের লোক গুলিও প্রান নিয়ে ফিরে আসতে পারবেন কিনা তারও কোন গেরান্টি দিতে পারবে কি ফায়ার সার্ভিসের এর কর্মকর্তারা?
তবে আমাদের দেশের মতো ডিজিটাল দেশে এমন ছোট্ট একটি প্রথা ব্যবহার করে না কেনো? অসংখ্য লোকের প্রান হানি হচ্ছে এটা একটা লজ্জাকর ব্যাপার, আবার আমরা দেশকে ডিজিটাল বলি, সাধারন একটি ছোট্ট প্রথা ব্যবহার করা হচ্ছেনা কেন প্রশ্নো বাংলার জনগনের? তাইলে কি ফায়ার সার্ভিসের লোদের গাফেলতি আছে নাকি এরা এই প্রথা”টি জানেনা? এই বিষয়”টি ক্ষতিয়ে দেখার প্রয়োন নয় কি? অতচ বাহিরের দেশের সব ফায়ার সার্ভিস গুলি এই সাধারণ সহজ প্রথাটি ব্যবহার করে থাকেন।
তবে প্রশ্নের তীর ছুড়ে কি আর সমাধান হয় বাংলার জনগন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ও ফায়ার সার্ভিসের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন এই প্রথাটি যেনো প্রতেক বাড়ি করার সময়ে এই প্রথাটি ব্যবহার করা হয় ও আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিস গুলি যেনো এই প্রথাটি ব্যবহার করেন।
আমাদের দেশে প্রতিটা ভবন ২ তলার বেশি হলে যেনো ৩ সাইটে ওয়ালের সাথে সিড়ি রাখা হয় ও মার্কেট কিংবা বড় ভবন হলে যাতে প্রতিটি ভবনের সাইটে ২ টি করে সিড়ি রাখা হয়, যাতে করে ভবনের মানুষ গুলি নিজেরাই নিজেদের আত্মরক্ষা করতে পারেন ও আগুন নিয়ন্ত্রণ করার জন্যে গ্যাসের বোতল গুলি বাধ্যতামূলক রাখতে হয় বর্তমানে যে ভবন গুলি তৈরি করা আছে তাদেরকেও যেনো এই গ্যাস বোতল সহ সিড়ির ব্যবস্থা করা হয়।
বর্তমানে বাহিরের সকল দেশ গুলিতে স্কুল কলেজ সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ প্রাইভেট কোম্পানি গুলিতেও ফায়ারের ট্রেনিং এর ব্যবস্থা রাখেন আমি সাংবাদিক জুয়েল খন্দকার নিজেও মালদ্বীপ থেকে একটি প্রাইভেট রিসোর্ট হোটেল থেকে ছয়-ছয় বার ফায়ার সার্ভিসের ট্রেনিং দিয়েছি তবে আমার মনে হয় আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিসের লোকদের এখনো আর অনেক কিছি শেখার বাকি রয়েছে তাদেরকে আর ভালোভাবে ট্রেনিং দেওয়ার প্রয়োজন মনে করি। এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আমাদের দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই দিকে একটু সুদৃষ্টি দেওয়ার জন্যে।