ঢাকা ১২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ঝড়ে লন্ডভন্ড নড়াইলের একটি মাদ্রাসা

শরিফুজ্জামান, নড়াইল প্রতিনিধি ঃ ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে নড়াইল পৌর এলাকার খাদেমুল ইসলাম মাদরাসা। এ কারণে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ঝড়ে ওয়াল করা টিনশেডের চালা উড়ে গেছে। ইটের গাঁথুনি ভেঙ্গে পড়েছে। বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে ঘরের আসবাবপত্র, ফ্যান, ধর্মীয় বইসহ অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে গেছে।

মাদরাসার ছাত্ররা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে কিছু বুঝে ওঠার আগেই অল্প সময়ের মধ্যে ঘরের চালাসহ ইটের গাঁথুনি ভেঙ্গে পড়ে। দ্রুত ঘর থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করে তারা। এ সময় কয়েকজন ছাত্র সামান্য আহত হয়। মাদরাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা রেজাউল করিম বলেন, ঝড়ের সময় মাদরাসায় ছিলাম না। তবে খবর পেয়ে দ্রুত মাদরাসায় এসে দেখি টিনের চাল উড়ে প্রায় দেড়শ ফুট দুরে গিয়ে পড়েছে। মাদরাসায় ৩২ জন আবাসিক ছাত্র এবং তিনজন শিক্ষক আছেন। এখন সবাই খোলা আকাশের নিচে জীবনযাপন করছেন। এ ব্যাপারে এমপি মহোদয়, ডিসি স্যার ও পৌর মেয়রের সুদৃষ্টি কামনা করছি। ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসাটিতে হাফেজ, নুরানী ও জামাত বিভাগ রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ মাদরাসাটি পুনঃনির্মাণে সহযোগিতা করা হবে। নড়াইল পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরা বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ মাদরাসা পরিদর্শন করেছি। আমারা সাধ্যমতো সহযোগিতা

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনইজি ও এমজেসিবি ‘র ঈদ পুনর্মিলন অনুষ্ঠিত

ঝড়ে লন্ডভন্ড নড়াইলের একটি মাদ্রাসা

আপডেট টাইম ১১:০৮:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ মে ২০২২

শরিফুজ্জামান, নড়াইল প্রতিনিধি ঃ ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে নড়াইল পৌর এলাকার খাদেমুল ইসলাম মাদরাসা। এ কারণে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছেন মাদরাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ঝড়ে ওয়াল করা টিনশেডের চালা উড়ে গেছে। ইটের গাঁথুনি ভেঙ্গে পড়েছে। বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে ঘরের আসবাবপত্র, ফ্যান, ধর্মীয় বইসহ অন্যান্য জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে গেছে।

মাদরাসার ছাত্ররা জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে কিছু বুঝে ওঠার আগেই অল্প সময়ের মধ্যে ঘরের চালাসহ ইটের গাঁথুনি ভেঙ্গে পড়ে। দ্রুত ঘর থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করে তারা। এ সময় কয়েকজন ছাত্র সামান্য আহত হয়। মাদরাসার প্রধান শিক্ষক মাওলানা রেজাউল করিম বলেন, ঝড়ের সময় মাদরাসায় ছিলাম না। তবে খবর পেয়ে দ্রুত মাদরাসায় এসে দেখি টিনের চাল উড়ে প্রায় দেড়শ ফুট দুরে গিয়ে পড়েছে। মাদরাসায় ৩২ জন আবাসিক ছাত্র এবং তিনজন শিক্ষক আছেন। এখন সবাই খোলা আকাশের নিচে জীবনযাপন করছেন। এ ব্যাপারে এমপি মহোদয়, ডিসি স্যার ও পৌর মেয়রের সুদৃষ্টি কামনা করছি। ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসাটিতে হাফেজ, নুরানী ও জামাত বিভাগ রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ মাদরাসাটি পুনঃনির্মাণে সহযোগিতা করা হবে। নড়াইল পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরা বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ মাদরাসা পরিদর্শন করেছি। আমারা সাধ্যমতো সহযোগিতা