ঢাকা ১১:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বগুড়ায় প্রচন্ড তাপদাহে শ্রমজীবী ও পথচারীদের ক্ষুধা-তৃষ্ণা নিবারণে আওয়ামীলীগ নেতা দুলু বাকেরগঞ্জে ভোটের গনসংযোগ শেষে হিটস্ট্রোকে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু। টাঙ্গাইলে কাগজপত্র সঠিক না থাকায় তিন বাসকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা বাকেরগঞ্জে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের তিনজন নিহত। রাজধানীর জুরাইনে (,ডিএমপি,) ট্রাফিকের উদ্যোগে সাধারণ জনগণ,পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বরিশালে সাজানো মামলায় কারাবাস: ভুক্তভোগীর আক্ষেপ, বাদীর উল্লাস –ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে কিশোর গ্যাংয়ের ০৪ জন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২৭ লাখ টাকার বিদেশি মুদ্রাসহ যাত্রী আটক চট্টগ্রামের চন্দনাইশে গৃহবধুর আত্মহত্যা বিএনইজি ও এমজেসিবি ‘র ঈদ পুনর্মিলন অনুষ্ঠিত

খুনি মুশতাকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে দাউদকান্দিকে কলঙ্ক মুক্ত করা হোক: মেজর মোহাম্মদ আলী

মোঃ বিল্লাল মোল্লা তিতাস হোমনা প্রতিনিধি
শোকাবহ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত পাকিস্তানি দোসর খুনি মুশতাকের প্রতিকৃতিতে ঘৃণা প্রদর্শন করেছে দাউদকান্দি উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ। জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত মদদদাতা খুনি মুশতাকের বাড়ির সন্মুখে প্রতিকৃতি তৈরী করে জুতা নিক্ষেপের মাধ্যমে ঘৃণা প্রদর্শন করে স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত সকল মানুষ।
দাউদকান্দি উপজেলা যুবলীগের আয়োজনে উক্ত ঘৃণা প্রদর্শন ও কংকর/পাদুকা নিক্ষেপ কর্মসূচিতে
উপস্থিত ছিলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজর মোহাম্মদ আলী (অব.) প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর খুনীদের ঘৃণা প্রদর্শন শেষে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর মোহাম্মদ আলী বলেন, ” আগস্ট জাতির শোকের মাস। আগস্টের ১৫ তারিখ বাঙ্গালী জাতির জীবনে সবচেয়ে বেদনা ও কষ্টের দিন। এই দিনে আমরা হারিয়েছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে। মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি পাকিস্তানের দোসররাই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কালো রাত্রিতে ধানমণ্ডির বত্রিশ নাম্বার বাড়িতে বঙ্গবন্ধু কে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ছিল দাউদকান্দির কুলাঙ্গার সন্তান, মীরজাফর খুনি খন্দকার মুশতাক।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে জড়িত স্বঘোষিত খুনীদের বিচার হলেও আজও পর্যন্ত এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের পিছনের মূল কুশীলবদের বিচার হয়নি। অবিলম্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মদদদাতা মূল কুশীলবদের খুঁজে বের করে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানান দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান।
বঙ্গবন্ধুর খুনী মোশতাক চক্রের মুখোশ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার লক্ষে আমি ও দাউদকান্দি থেকে এর চিহ্ন নিঃশ্বাস করতে আমি সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি। আজকের ঘৃণা প্রদর্শনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হয় নতুন প্রজন্ম এদেরকে কতটা ঘৃণা করে। যতোদিন বাংলাদেশ থাকবে ততোদিন এদেশের মানুষ পাকিস্তানী আইএসআইয়ের এজেন্ট খুনী মোস্তাককে ঘৃণার চোখে দেখবে। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসকারী, সংবিধান লঙ্ঘনকারী, অবৈধ সামরিক শাসক খুনী জিয়ার মরণোত্তর বিচারের ও দাবি জানান। বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ আমরা কখনোই শোধ করতে পারবো না। তিনি অবিনশ্বর, চির অম্লান।”
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

বগুড়ায় প্রচন্ড তাপদাহে শ্রমজীবী ও পথচারীদের ক্ষুধা-তৃষ্ণা নিবারণে আওয়ামীলীগ নেতা দুলু

খুনি মুশতাকের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে দাউদকান্দিকে কলঙ্ক মুক্ত করা হোক: মেজর মোহাম্মদ আলী

আপডেট টাইম ০৯:৫০:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অগাস্ট ২০২০
মোঃ বিল্লাল মোল্লা তিতাস হোমনা প্রতিনিধি
শোকাবহ আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত পাকিস্তানি দোসর খুনি মুশতাকের প্রতিকৃতিতে ঘৃণা প্রদর্শন করেছে দাউদকান্দি উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ। জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত মদদদাতা খুনি মুশতাকের বাড়ির সন্মুখে প্রতিকৃতি তৈরী করে জুতা নিক্ষেপের মাধ্যমে ঘৃণা প্রদর্শন করে স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত সকল মানুষ।
দাউদকান্দি উপজেলা যুবলীগের আয়োজনে উক্ত ঘৃণা প্রদর্শন ও কংকর/পাদুকা নিক্ষেপ কর্মসূচিতে
উপস্থিত ছিলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজর মোহাম্মদ আলী (অব.) প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর খুনীদের ঘৃণা প্রদর্শন শেষে দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর মোহাম্মদ আলী বলেন, ” আগস্ট জাতির শোকের মাস। আগস্টের ১৫ তারিখ বাঙ্গালী জাতির জীবনে সবচেয়ে বেদনা ও কষ্টের দিন। এই দিনে আমরা হারিয়েছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে। মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত অপশক্তি পাকিস্তানের দোসররাই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কালো রাত্রিতে ধানমণ্ডির বত্রিশ নাম্বার বাড়িতে বঙ্গবন্ধু কে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ছিল দাউদকান্দির কুলাঙ্গার সন্তান, মীরজাফর খুনি খন্দকার মুশতাক।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে জড়িত স্বঘোষিত খুনীদের বিচার হলেও আজও পর্যন্ত এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের পিছনের মূল কুশীলবদের বিচার হয়নি। অবিলম্বে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিশন গঠন করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের মদদদাতা মূল কুশীলবদের খুঁজে বের করে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানান দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান।
বঙ্গবন্ধুর খুনী মোশতাক চক্রের মুখোশ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার লক্ষে আমি ও দাউদকান্দি থেকে এর চিহ্ন নিঃশ্বাস করতে আমি সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি। আজকের ঘৃণা প্রদর্শনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হয় নতুন প্রজন্ম এদেরকে কতটা ঘৃণা করে। যতোদিন বাংলাদেশ থাকবে ততোদিন এদেশের মানুষ পাকিস্তানী আইএসআইয়ের এজেন্ট খুনী মোস্তাককে ঘৃণার চোখে দেখবে। এ সময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংসকারী, সংবিধান লঙ্ঘনকারী, অবৈধ সামরিক শাসক খুনী জিয়ার মরণোত্তর বিচারের ও দাবি জানান। বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ আমরা কখনোই শোধ করতে পারবো না। তিনি অবিনশ্বর, চির অম্লান।”