প্রতিনিধি: রামগঞ্জ, লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়নবাসীর সুখে ও দুঃখে বিগত দিনগুলোর মতো আগামী দিনেও পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তৃণমূল রাজনীতির ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে নানা সোপান অতিক্রম করে বর্তমানে বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা নাজমুল হোসেন ফিরোজ। নানা রহিম বক্স পন্ডিত থেকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে পিতা সহিদ উল্যা ও মাতা ফাতেমা বেগমের দেখানো পথ ধরে ছোট তিন ভাইসহ সকলেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের অনুসারী।
নাজমুল হোসেন ফিরোজের রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে জানা যায়, ১৯৮৬ সালে বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সভাপতি শিরিন আক্তারের সাথে রাজনীতির পথ চলা শুরু। ১৯৮৮ সালে ইউনিয়ন ছাত্রলীগকে গড়তে সাধারণ সম্পাদক পলাশ চন্দ্রকে নিয়ে সভাপতি ফিরোজ ইউনিয়নে ছাত্রলীগকে সংগঠিত করতে ভূমিকা রাখেন। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত ছাত্রলীগের রাজনীতির পর ১৯৯৪ সালে বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সভাপতি আব্দুর রহিম বাহারের সাথে। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমকে নিয়ে যুবলীগের ইউনিয়ন রাজনীতিকে একটা পর্যায়ে নিয়ে জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হিসেবে ২০১২ সাল পর্যন্ত ছৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশ ও সৈয়দ আহম্মদ পাটোয়ারীর সাথে জেলায় যুব রাজনীতিও করেছেন। ২০০৫ সালে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মেলন হলে যুুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ২০১৬ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের পর ২০১৬ সালে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সম্মেলন হলে নাজমুল হোসেন ফিরোজ বিপুল কাউন্সিলরের সমর্থনে ও পরোক্ষ ব্যালটে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর সভাপতি বেল্লাল হোসেনের সাথে অদ্যাবধি দায়িত্ব পালন করছেন।
নাজমুল হোসেন ফিরোজের নানা,পিতা,মাতা ও ছোট ভাইদের রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে জানা যায়, নানা রহিম বক্স পন্ডিত বৃহত্তর পার্বতীনগর (বাঙ্গাখাঁ ও পার্বতীনগর) ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইউনিয়ন বিভক্তির পর বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ডাঃ হাফিজ উল্যার সাথে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে বাঙ্গাখাঁকে বঙ্গবন্ধুর ঘাঁটি হিসেবে রাজনীতির চাষ করে যান।
নাজমুল হোসেন ফিরোজের পিতা সহিদ উল্যা বৃহত্তর ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন দেড় যুগ পরবর্তীতে ওয়ার্ড বিভক্তির পর ৫ নং ওয়ার্ডের সভাপতি পদে আছেন দীর্ঘ ২৩ বছর