ঢাকা ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। গজারিয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দুই প্রতিষ্ঠান কে অর্থদন্ড টেকপাড়া ও ইয়াকুব নগরের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্হদের মাঝে নগর অর্থ ও বস্ত্র বিতরণ বাস ও ফুটওভার ব্রিজ মুখোমুখি সংঘর্ষ

ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ফজলে রাব্বী চৌধুরী আর নেই

ফাইল ছবি

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক :   গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী (৮৪) বৃহস্পতিবার ভোর রাত পৌনে তিনটার দিকে ঢাকাস্থ ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি—রাজিউন)। ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।

সাদুল্যাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন জানান, ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটের মাঠে আসতে পারছিলেন না তিনি। হঠাৎ করে ঢাকার নিজ বাসায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ফজলে রাব্বী চৌধুরী জাতীয় পার্টি থেকে গাইবান্ধা-৩ আসনে ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

পারিবারিক জীবনে তিনি ৩ ছেলে ও ২ মেয়ের বাবা।ফজলে রাব্বী চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৪ সালে ১ অক্টোবর গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার তালুকজামিরা গ্রামে। ৬ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তার বাবা প্রয়াত আহসান উদ্দিন চৌধুরী ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক।

ফজলে রাব্বী ১৯৮৪ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী এবং সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

ফজলে রাব্বী ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী ও সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত ছিলেন ফজলে রাব্বী।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত

ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী ফজলে রাব্বী চৌধুরী আর নেই

আপডেট টাইম ০৭:২৭:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৮

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক :   গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনের ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী (৮৪) বৃহস্পতিবার ভোর রাত পৌনে তিনটার দিকে ঢাকাস্থ ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি—রাজিউন)। ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুসে সংক্রমণ ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।

সাদুল্যাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন জানান, ফজলে রাব্বী চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় ভোটের মাঠে আসতে পারছিলেন না তিনি। হঠাৎ করে ঢাকার নিজ বাসায় বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

ফজলে রাব্বী চৌধুরী জাতীয় পার্টি থেকে গাইবান্ধা-৩ আসনে ১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

পারিবারিক জীবনে তিনি ৩ ছেলে ও ২ মেয়ের বাবা।ফজলে রাব্বী চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৪ সালে ১ অক্টোবর গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার তালুকজামিরা গ্রামে। ৬ ভাই ও ২ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তার বাবা প্রয়াত আহসান উদ্দিন চৌধুরী ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক।

ফজলে রাব্বী ১৯৮৪ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের রাজনৈতিক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী এবং সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

ফজলে রাব্বী ভূমিমন্ত্রী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী ও সংস্থাপন মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ময়মনসিংহে প্রফেসর হিসেবে কর্মরত ছিলেন ফজলে রাব্বী।