পতনের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছে না দেশের শেয়ারবাজার। মাঝে মধ্যে শেয়ারবাজারে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিললেও পরক্ষণেই আবার দরপতন হচ্ছে। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবারও (৩ সেপ্টেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে। ফলে কমেছে প্রধান সূচক। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ফলে এ বাজারটিতেও মূল্য সূচক কমেছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
এ দিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায়। ফলে সূচকও ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। মাঝে কয়েক দফা সূচক কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বরং লেনদেনের শেষদিকে বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ায় দরপতনের পাল্লা ভারি হয়েছে।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে ১০২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৮টি প্রতিষ্ঠানের। আর ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কমে গেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৩৩৯ কোটি ৪ লাখ টাকা।
এই লেনদেনে সব থেকে বেশি অবদান রেখেছে ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩৪ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের ২৮ কোটি ২১ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ২১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে গ্রামীণফোন।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- জিপিএইচ ইস্পাত, লাভেলো আইসক্রিম, সিটি ব্যাংক, ইবনে সিনা, ইউনিক হোটেল, রেনেটা এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ৯১ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২২৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫১টির এবং ১৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। ফলে এ বাজারটিতেও মূল্য সূচক কমেছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
এ দিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায়। ফলে সূচকও ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। মাঝে কয়েক দফা সূচক কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও তা স্থায়ী হয়নি। বরং লেনদেনের শেষদিকে বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ায় দরপতনের পাল্লা ভারি হয়েছে।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে ১০২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২৫৮টি প্রতিষ্ঠানের। আর ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কমে গেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১ হাজার ৬৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন কমেছে ৩৩৯ কোটি ৪ লাখ টাকা।
এই লেনদেনে সব থেকে বেশি অবদান রেখেছে ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩৪ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের ২৮ কোটি ২১ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ২১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে গ্রামীণফোন।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- জিপিএইচ ইস্পাত, লাভেলো আইসক্রিম, সিটি ব্যাংক, ইবনে সিনা, ইউনিক হোটেল, রেনেটা এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ৯১ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২২৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৮টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৫১টির এবং ১৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা।