দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বন্যায় ১২০৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ ৩৭ কোটি ৩৮ লাখ ৭০ হাজার ৮০০ টাকা। মাউশি জানিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৬৫টিতে এখনই ক্লাস শুরু করা সম্ভব হবে না।
সোমবার মাউশির বন্যা-পরবর্তী এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
ওই প্রতিবেদনে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৮৪৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৮৫ হাজার ৮০০ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, এ অঞ্চলে বর্তমানে ৬১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস চালু করা এখনই সম্ভব নয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চট্টগ্রাম অঞ্চলের মধ্যে নোয়াখালী জেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। এ জেলায় ৫৬৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া ফেনীতে ২৮১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১১ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৮০০ টাকা ও চট্টগ্রামে ২৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষতি হয়েছে এক কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
মাউশি জানিয়েছে, কুমিল্লা অঞ্চলে মোট ৩৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার আর্থিক পরিমাণ ১২ কোটি ১৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। এ অঞ্চলে বর্তমানে ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলছে। বাকি ৩১৪টিতে এখনই পাঠদান চালু করা সম্ভব নয়।
কুমিল্লা অঞ্চলের মধ্যে লক্ষ্মীপুরে ৫৪টি, চাঁদপুরে ৪০টি, কুমিল্লায় ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা জেলায় ১৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলমান। বাকি ২২৩টি ক্লাস চালুর অযোগ্য হয়ে পড়েছে। চাঁদপুরে ৩টিতে ক্লাস চলমান। বাকি ৩৭টি পাঠদানের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
সিলেট অঞ্চলে মোট ২৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৮ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে এ অঞ্চলে ২৮টি প্রতিষ্ঠানেই পাঠদান চলমান আছে।
সোমবার মাউশির বন্যা-পরবর্তী এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
ওই প্রতিবেদনে চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৮৪৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৮৫ হাজার ৮০০ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, এ অঞ্চলে বর্তমানে ৬১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস চালু করা এখনই সম্ভব নয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চট্টগ্রাম অঞ্চলের মধ্যে নোয়াখালী জেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। এ জেলায় ৫৬৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া ফেনীতে ২৮১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১১ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৮০০ টাকা ও চট্টগ্রামে ২৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষতি হয়েছে এক কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
মাউশি জানিয়েছে, কুমিল্লা অঞ্চলে মোট ৩৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার আর্থিক পরিমাণ ১২ কোটি ১৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকা। এ অঞ্চলে বর্তমানে ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলছে। বাকি ৩১৪টিতে এখনই পাঠদান চালু করা সম্ভব নয়।
কুমিল্লা অঞ্চলের মধ্যে লক্ষ্মীপুরে ৫৪টি, চাঁদপুরে ৪০টি, কুমিল্লায় ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা জেলায় ১৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলমান। বাকি ২২৩টি ক্লাস চালুর অযোগ্য হয়ে পড়েছে। চাঁদপুরে ৩টিতে ক্লাস চলমান। বাকি ৩৭টি পাঠদানের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
সিলেট অঞ্চলে মোট ২৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৮ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে এ অঞ্চলে ২৮টি প্রতিষ্ঠানেই পাঠদান চলমান আছে।