দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যায় এক হাজার ২০৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ক্ষতির পরিমাণ ৩৭ কোটি ৩৮ লাখ ৭০ হাজার ৮০০ টাকা। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৫৬৫টিতে এখনই ক্লাস চালু করা সম্ভব হবে না।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বন্যা-পরবর্তী প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৮৪৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৮৫ হাজার ৮০০ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ অঞ্চলে বর্তমানে ৬১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস চালু করা এখনই সম্ভব নয়।
চট্টগ্রাম অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে নোয়াখালী জেলায়। জেলাটিতে ৫৬৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া ফেনীতে ২৮১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১১ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৮০০ টাকা ও চট্টগ্রামে ২৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষতি হয়েছে এক কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
কুমিল্লা অঞ্চলে মোট ৩৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১২ কোটি ১৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ অঞ্চলে ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্লাস চলমান। বাকি ৩১৪টিতে এখনই পাঠদান চালু করা যাবে না।
কুমিল্লা অঞ্চলের লক্ষ্মীপুরে ৫৪টি, চাঁদপুরে ৪০টি, কুমিল্লায় ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা জেলায় ১৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলমান। বাকি ২২৩টি ক্লাস চালুর অযোগ্য হয়ে পড়েছে। চাঁদপুরে ৩টিতে ক্লাস চলমান। বাকি ৩৭টি পাঠদানের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
সিলেট অঞ্চলে মোট ২৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৮ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে এ অঞ্চলে ২৮টি প্রতিষ্ঠানেই পাঠদান চলমান আছে।
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৭ জনে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার। বন্যাকবলিত জেলাগুলো হলো- ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার। বর্তমানে বেশিরভাগ জেলায় বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বন্যা-পরবর্তী প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম অঞ্চলের ৮৪৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৮৫ হাজার ৮০০ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ অঞ্চলে বর্তমানে ৬১৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্লাস চালু করা এখনই সম্ভব নয়।
চট্টগ্রাম অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে নোয়াখালী জেলায়। জেলাটিতে ৫৬৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া ফেনীতে ২৮১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১১ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৮০০ টাকা ও চট্টগ্রামে ২৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষতি হয়েছে এক কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
কুমিল্লা অঞ্চলে মোট ৩৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১২ কোটি ১৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ অঞ্চলে ২০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্লাস চলমান। বাকি ৩১৪টিতে এখনই পাঠদান চালু করা যাবে না।
কুমিল্লা অঞ্চলের লক্ষ্মীপুরে ৫৪টি, চাঁদপুরে ৪০টি, কুমিল্লায় ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা জেলায় ১৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলমান। বাকি ২২৩টি ক্লাস চালুর অযোগ্য হয়ে পড়েছে। চাঁদপুরে ৩টিতে ক্লাস চলমান। বাকি ৩৭টি পাঠদানের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
সিলেট অঞ্চলে মোট ২৮ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২৮ লাখ ২০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে এ অঞ্চলে ২৮টি প্রতিষ্ঠানেই পাঠদান চলমান আছে।
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৭ জনে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় ৬ লাখ ৫ হাজার ৭৬৭টি পরিবার। বন্যাকবলিত জেলাগুলো হলো- ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার। বর্তমানে বেশিরভাগ জেলায় বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক।