অবশেষে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গ্ৰেফতার হলেন কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। টানা ১৫ দিন জিজ্ঞাসাবাদের পর সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে সন্দীপ ঘোষকে গ্ৰেফতার করে সিবিআই। তবে আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় গ্ৰেফতার হননি তিনি।
২০২২ সালে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ করেন আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অতিরিক্ত সুপার আখতার আলি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কলকাতা হাইকোর্ট তদন্তের নির্দেশ দেন সিবিআইকে। সিবিআই তদন্ত শুরু করলে গত ২৪ আগস্ট আরেকটি এফআইআর দায়ের হয় সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে।
টানা ১৫ দিন সন্দীপ ঘোষকে জেরা করে সিবিআই। সল্টলেকে সিবিআইয়ের সদর দপ্তর সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছিলেন সন্দীপ ঘোষ। আগেও সিবিআইয়ের একটি দল তার বাড়িতে তল্লাশি চালায়। সেখান থেকে কিছু নথি উদ্ধার করে সিবিআই। পরবর্তীতে আর জি কর হসপিটাল থেকেও বেশকিছু জরুরি নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়। একপর্যায়ে সন্দীপের বিরুদ্ধে বেশকিছু তথ্য-প্রমাণ সিবিআইয়ের হাতে আসার পর সোমবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এদিকে, সন্দীপ ঘোষকে গ্ৰেফতারের পরেই প্রতিবাদী চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। কারণ আর জি করে নারী চিকিৎসকের মৃত্যুর পর থেকেই সন্দীপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসতে থাকে। তাতে আন্দোলন আরও বিস্তৃত হয়। বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবি ছিল, সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা।
এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র দেবাংশু ভট্টাচার্য বলেছেন, সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতার নিয়ে দলের কোনো প্রতিক্রিয়া থাকার কথা নয়। কারণ তিনি তৃণমূলের কোনো নেতা, সদস্য কিংবা কর্মী ছিলেন না।
২০২২ সালে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ করেন আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাবেক অতিরিক্ত সুপার আখতার আলি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কলকাতা হাইকোর্ট তদন্তের নির্দেশ দেন সিবিআইকে। সিবিআই তদন্ত শুরু করলে গত ২৪ আগস্ট আরেকটি এফআইআর দায়ের হয় সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে।
টানা ১৫ দিন সন্দীপ ঘোষকে জেরা করে সিবিআই। সল্টলেকে সিবিআইয়ের সদর দপ্তর সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছিলেন সন্দীপ ঘোষ। আগেও সিবিআইয়ের একটি দল তার বাড়িতে তল্লাশি চালায়। সেখান থেকে কিছু নথি উদ্ধার করে সিবিআই। পরবর্তীতে আর জি কর হসপিটাল থেকেও বেশকিছু জরুরি নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়। একপর্যায়ে সন্দীপের বিরুদ্ধে বেশকিছু তথ্য-প্রমাণ সিবিআইয়ের হাতে আসার পর সোমবার রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এদিকে, সন্দীপ ঘোষকে গ্ৰেফতারের পরেই প্রতিবাদী চিকিৎসক ও মেডিকেল শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। কারণ আর জি করে নারী চিকিৎসকের মৃত্যুর পর থেকেই সন্দীপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসতে থাকে। তাতে আন্দোলন আরও বিস্তৃত হয়। বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবি ছিল, সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা।
এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র দেবাংশু ভট্টাচার্য বলেছেন, সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতার নিয়ে দলের কোনো প্রতিক্রিয়া থাকার কথা নয়। কারণ তিনি তৃণমূলের কোনো নেতা, সদস্য কিংবা কর্মী ছিলেন না।