ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনায় সঞ্জয় পাল জয় নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
সোমবার সকালে গাইবান্ধা জেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা জেলার পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন।
তাকে ঢাকায় ফিরিয়ে এনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
শনিবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের হামলা ও মারধরের ঘটনায় রাতেই কাজ বন্ধ করে দেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
পরে অন্য চিকিৎসকরা তাদের কর্মবিরতিতে সংহতি জানালে রোববার সকাল থেকে হাসপাতালের সব বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ হয়ে যায়।
হামলাকারীদের গ্রেফতার-বিচার, নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করাসহ চার দফা দাবিতে গতকাল রোববার সকাল থেকে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেন দেশের সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
পরে দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে প্রায় ১২ ঘণ্টা পর রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে কর্মবিরতি স্থগিত করে কাজে ফেরেন চিকিৎসকেরা।
চিকিৎসক ও রোগীদের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাকা মেডিক্যালের অফিস সহায়ক শাহবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলায় সঞ্জয় পাল জয়সহ চারজনের নাম আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এজাহার নামীয় অন্য আসামিরা হলেন বিইউবিটির শিক্ষক শাহরিয়ার অর্নব, শিক্ষার্থী সহাব তুর্জ ও সাইমি নাজ শয়ন। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ৪০ থেকে ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সোমবার সকালে গাইবান্ধা জেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা জেলার পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন।
তাকে ঢাকায় ফিরিয়ে এনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
শনিবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসকদের হামলা ও মারধরের ঘটনায় রাতেই কাজ বন্ধ করে দেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
পরে অন্য চিকিৎসকরা তাদের কর্মবিরতিতে সংহতি জানালে রোববার সকাল থেকে হাসপাতালের সব বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ হয়ে যায়।
হামলাকারীদের গ্রেফতার-বিচার, নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করাসহ চার দফা দাবিতে গতকাল রোববার সকাল থেকে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি পালন করেন দেশের সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকেরা।
পরে দাবি পূরণের আশ্বাস পেয়ে প্রায় ১২ ঘণ্টা পর রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে কর্মবিরতি স্থগিত করে কাজে ফেরেন চিকিৎসকেরা।
চিকিৎসক ও রোগীদের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাকা মেডিক্যালের অফিস সহায়ক শাহবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলায় সঞ্জয় পাল জয়সহ চারজনের নাম আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এজাহার নামীয় অন্য আসামিরা হলেন বিইউবিটির শিক্ষক শাহরিয়ার অর্নব, শিক্ষার্থী সহাব তুর্জ ও সাইমি নাজ শয়ন। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ৪০ থেকে ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।