২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির পেকান নেনাস ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপো ও জোহর রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ।
রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ গত ৩১ আগস্ট এক বিবৃতিতে জানায়, পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি স্টুলং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ১৪৫ বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
তাদের মধ্যে বাংলাদেশের ২৮ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৭০, ভারতের ১৭, পাকিস্তানের ১৫, ভিয়েতনামের ৬, শ্রীলঙ্কার ২ এবং কম্বোডিয়ান একজন নাগরিক রয়েছেন। একই সঙ্গে তারা যেন নতুন করে মালয়েশিয়ায়া প্রবেশ করতে না পারেন সেজন্য তাদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করা হয়েছে।
২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ জাতীয় দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থলপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। বন্দির সঞ্চয় এবং তাদের নিজ নিজ পরিবারের খরচে প্রত্যেক বন্দির প্রত্যাবাসনের টিকিটের অর্থায়ন করা হয়েছে।
এর আগে একই ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে দুই ধাপে বাংলাদেশিসহ মোট ২২২ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়।
রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ গত ৩১ আগস্ট এক বিবৃতিতে জানায়, পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআইএ-১ এবং কেএলআইএ টার্মিনাল-২ এর পাশাপাশি স্টুলং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ১৪৫ বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
তাদের মধ্যে বাংলাদেশের ২৮ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৭০, ভারতের ১৭, পাকিস্তানের ১৫, ভিয়েতনামের ৬, শ্রীলঙ্কার ২ এবং কম্বোডিয়ান একজন নাগরিক রয়েছেন। একই সঙ্গে তারা যেন নতুন করে মালয়েশিয়ায়া প্রবেশ করতে না পারেন সেজন্য তাদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করা হয়েছে।
২৮ বাংলাদেশিসহ ১৪৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ জাতীয় দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থলপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। বন্দির সঞ্চয় এবং তাদের নিজ নিজ পরিবারের খরচে প্রত্যেক বন্দির প্রত্যাবাসনের টিকিটের অর্থায়ন করা হয়েছে।
এর আগে একই ডিটেনশন ক্যাম্প থেকে দুই ধাপে বাংলাদেশিসহ মোট ২২২ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়।