রাজধানীর আদাবর সনিরবিল এলাকার একটি বাসা থেকে ঝুমুর আক্তার (১৯) নামে এক নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্বজনদের দাবি তিনি বিষপান করে আত্নহত্যা করেছেন।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে আটটার দিকে এই ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত আড়াইটার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ঝুমুর আক্তারের বোন নাসরিন জানান, আমার বোন আদাবর এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতো। রাতে বাসায় ফেরার পর মায়ের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সে বাথরুমে গিয়ে বিষপান করে। পরে বাথরুমের দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
তিনি আরও জানান, তাদের গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি থানায়। তার বাবার নাম নাসির মিয়া। বর্তমানে আদাবরের সনিরবিল এলাকার একটি বাসায় তারা পরিবারসহ ভাড়া থাকেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পার ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মরদেহ ঢামেকের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে আটটার দিকে এই ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত আড়াইটার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ঝুমুর আক্তারের বোন নাসরিন জানান, আমার বোন আদাবর এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতো। রাতে বাসায় ফেরার পর মায়ের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সে বাথরুমে গিয়ে বিষপান করে। পরে বাথরুমের দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
তিনি আরও জানান, তাদের গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি থানায়। তার বাবার নাম নাসির মিয়া। বর্তমানে আদাবরের সনিরবিল এলাকার একটি বাসায় তারা পরিবারসহ ভাড়া থাকেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পার ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মরদেহ ঢামেকের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।