রাজধানীর লালবাগের রসুলবাগের একটি বাসা থেকে শায়লা শিকদার (২২) নামে এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে পাঠায় পুলিশ।
শায়লা ইডেন কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে। তিনি লালবাগ থানার রসুলবাগ রোডের একটি বাড়ির ষষ্ঠ তলায় একটি সাবলেট রুমে থাকতেন। তার বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানার ধানখালি গ্রামে। তার বাবার নাম আল আমিন শিকদার। শায়লা কলাপাড়া থানার ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লালবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অজয় কৃষ্ণ পাল।
এসআই বলেন, শায়লা লালবাগের রসুলবাগ রোডের একটি বাড়ির ষষ্ঠ তলায় সাবলেটে থাকতেন। গত ২৭ আগস্ট রাত ১১টার দিকে বাসায় যান তিনি। এরপর ২৮ আগস্ট সকাল ১০টার দিকে তার বান্ধবী খুশবু আক্তার তার ওই বাসায় গিয়ে দেখেন ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে আছেন শায়লা। পরে তার মাধ্যমে খবর পেয়ে বিকাল পৌনে ৪টার দিকে ওই বাসায় পুলিশ যায়। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়।
তিনি বলেন, তার ওই বান্ধবী জানিয়েছে, তিনি ইডেন কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং কলাপাড়া থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
শায়লা ইডেন কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে। তিনি লালবাগ থানার রসুলবাগ রোডের একটি বাড়ির ষষ্ঠ তলায় একটি সাবলেট রুমে থাকতেন। তার বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানার ধানখালি গ্রামে। তার বাবার নাম আল আমিন শিকদার। শায়লা কলাপাড়া থানার ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লালবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অজয় কৃষ্ণ পাল।
এসআই বলেন, শায়লা লালবাগের রসুলবাগ রোডের একটি বাড়ির ষষ্ঠ তলায় সাবলেটে থাকতেন। গত ২৭ আগস্ট রাত ১১টার দিকে বাসায় যান তিনি। এরপর ২৮ আগস্ট সকাল ১০টার দিকে তার বান্ধবী খুশবু আক্তার তার ওই বাসায় গিয়ে দেখেন ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে আছেন শায়লা। পরে তার মাধ্যমে খবর পেয়ে বিকাল পৌনে ৪টার দিকে ওই বাসায় পুলিশ যায়। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়।
তিনি বলেন, তার ওই বান্ধবী জানিয়েছে, তিনি ইডেন কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং কলাপাড়া থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।