জীবনে বিয়েটাই সবচেয়ে জরুরি নয়, বরং দু’জন মানুষের ভালো থাকাটা বেশি জরুরি। তাই তো ৪০ বছর পেরিয়েও এখনও টলিউডের মোস্ট এলিজেবল ব্যাচেলার তকমা থেকে নাম বাদ যায়নি অভিনেতা দেবের। যদিও প্রায় এক দশক ধরে রুক্মিণী মিত্রের সঙ্গে প্রেম করছেন তৃণমূলের এই তারকা সাংসদ। তবুও এখনও প্রেমিকার গলায় মালা দেননি তিনি।
দেবের হাত ধরেই অভিনয়ের জগতে পা রাখেন রুক্মিণী। এখন টলিপাড়ার অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী। কাজ করছেন বলিউডে, সেটাও নিজের চেষ্টায়। এছাড়া টলিউডেও তার দেখা মিলছে নিয়মিত।
নিজেদের সম্পর্ক শুরুর দিন থেকে গোপন রাখেননি এই জুটি। তবে ব্যক্তিগত জীবনকে আড়ালে রাখতে ভালোবাসেন। সদ্য সৌদি আরব থেকে ঘুরে এলেন দু’জনে। তবে একসঙ্গে কোনও ছবি পোস্ট করেননি। কবে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন? এই প্রশ্নের উত্তরও বরাবর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন।
শোবিজ জগতে থেকেও সেভাবে দেবের নামের কোনো গসিপ নেই। শুভশ্রীর সঙ্গে ব্রেকআপের পর রুক্মিণীর সঙ্গে সম্পর্ক নায়কের। রুক্মিণী তার শক্তির উৎস, তাই প্রকাশ্যে প্রেমিকার প্রশংসায় কর্পণ্য করেন না অভিনেতা।
দুজনের এই সহজ সম্পর্কের পেছনের রহস্যটা কী? রুক্মিণী এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, সম্পর্কে এমন কোনও সমস্যা আসে না, যা সময়ের সঙ্গে ঠিক হয় না। আর কোনও মানুষ এতটা ব্যস্ত হতে পারে না, যে তিনি অন্য মানুষকে সময় দিতে পারছেন না। আর এই বিশ্বাস থেকেই পরস্পরের জন্য সময় বের করে নেন দু’জন।
রুক্মিণী স্পষ্ট জানান, তার কাছে সবচেয়ে প্রয়োজন ভালো থাকা, খুশি থাকা, আর সঙ্গে অবশ্যই একে-অপরের ওপর বিশ্বাস।
দেবের হাত ধরেই অভিনয়ের জগতে পা রাখেন রুক্মিণী। এখন টলিপাড়ার অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী। কাজ করছেন বলিউডে, সেটাও নিজের চেষ্টায়। এছাড়া টলিউডেও তার দেখা মিলছে নিয়মিত।
নিজেদের সম্পর্ক শুরুর দিন থেকে গোপন রাখেননি এই জুটি। তবে ব্যক্তিগত জীবনকে আড়ালে রাখতে ভালোবাসেন। সদ্য সৌদি আরব থেকে ঘুরে এলেন দু’জনে। তবে একসঙ্গে কোনও ছবি পোস্ট করেননি। কবে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন? এই প্রশ্নের উত্তরও বরাবর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন।
শোবিজ জগতে থেকেও সেভাবে দেবের নামের কোনো গসিপ নেই। শুভশ্রীর সঙ্গে ব্রেকআপের পর রুক্মিণীর সঙ্গে সম্পর্ক নায়কের। রুক্মিণী তার শক্তির উৎস, তাই প্রকাশ্যে প্রেমিকার প্রশংসায় কর্পণ্য করেন না অভিনেতা।
দুজনের এই সহজ সম্পর্কের পেছনের রহস্যটা কী? রুক্মিণী এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, সম্পর্কে এমন কোনও সমস্যা আসে না, যা সময়ের সঙ্গে ঠিক হয় না। আর কোনও মানুষ এতটা ব্যস্ত হতে পারে না, যে তিনি অন্য মানুষকে সময় দিতে পারছেন না। আর এই বিশ্বাস থেকেই পরস্পরের জন্য সময় বের করে নেন দু’জন।
রুক্মিণী স্পষ্ট জানান, তার কাছে সবচেয়ে প্রয়োজন ভালো থাকা, খুশি থাকা, আর সঙ্গে অবশ্যই একে-অপরের ওপর বিশ্বাস।