গত ১৫ বছর ধরে গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদে বাংলাদেশের যুক্ত হওয়ার তাগিদ ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার তা এড়িয়ে যাচ্ছিল। এবার সেই সনদে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ।
গুম প্রতিরোধে নাগরিকদের সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনভেনশন ফর দ্য প্রটেকশন অব অল পার্সনস ফ্রম ফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স সনদে সই করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) উপদেষ্টাদের সাপ্তাহিক বৈঠকে উপদেষ্টাদের করতালির মধ্যে নাগরিকদের গুম হওয়া থেকে সুরক্ষার এ সনদে স্বাক্ষর করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। গুমের শিকারদের জন্য আন্তর্জাতিক দিবসের একদিন আগে আমরা এই সনদে স্বাক্ষর করেছি।
প্রতি বছর ৩০ আগস্ট জোরপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য আন্তর্জাতিক দিবস পালন করা হয়ে থাকে।
গুমের হাত থেকে সব নাগরিকদের রক্ষায় ২০০৬ সালের ২০ ডিসেম্বর গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়। ৩২টি দেশ এটি অনুস্বাক্ষর করার পর ২০১০ সালে এ সনদের বাস্তবায়ন শুরু হয়। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৭৫টি দেশ এ সনদে যুক্ত হয়েছে।
গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদের লক্ষ্য হলো- গুম বন্ধের পাশাপাশি এ অপরাধের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তা দেয়া।
বেসরকারি মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে সাত শর বেশি মানুষ গুম হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ১৫০ জনের বেশি মানুষের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, গত ১৬ বছরে র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে কত গুমের ঘটনা ঘটেছে তার তদন্তে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার।
গত ২৭ আগস্ট ‘কমিশন অব ইনকয়ারি অ্যাক্ট, ১৯৫৬’ এর ক্ষমতাবলে এই কমিশন গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
গুম প্রতিরোধে নাগরিকদের সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনভেনশন ফর দ্য প্রটেকশন অব অল পার্সনস ফ্রম ফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স সনদে সই করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) উপদেষ্টাদের সাপ্তাহিক বৈঠকে উপদেষ্টাদের করতালির মধ্যে নাগরিকদের গুম হওয়া থেকে সুরক্ষার এ সনদে স্বাক্ষর করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। গুমের শিকারদের জন্য আন্তর্জাতিক দিবসের একদিন আগে আমরা এই সনদে স্বাক্ষর করেছি।
প্রতি বছর ৩০ আগস্ট জোরপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য আন্তর্জাতিক দিবস পালন করা হয়ে থাকে।
গুমের হাত থেকে সব নাগরিকদের রক্ষায় ২০০৬ সালের ২০ ডিসেম্বর গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয়। ৩২টি দেশ এটি অনুস্বাক্ষর করার পর ২০১০ সালে এ সনদের বাস্তবায়ন শুরু হয়। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৭৫টি দেশ এ সনদে যুক্ত হয়েছে।
গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদের লক্ষ্য হলো- গুম বন্ধের পাশাপাশি এ অপরাধের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তা দেয়া।
বেসরকারি মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে সাত শর বেশি মানুষ গুম হওয়ার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ১৫০ জনের বেশি মানুষের খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, গত ১৬ বছরে র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে কত গুমের ঘটনা ঘটেছে তার তদন্তে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে ৫ সদস্যের কমিশন গঠন করেছে সরকার।
গত ২৭ আগস্ট ‘কমিশন অব ইনকয়ারি অ্যাক্ট, ১৯৫৬’ এর ক্ষমতাবলে এই কমিশন গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।