সদ্যবিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেকর্ড প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা আয় করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব অর্থের মধ্য থেকে পরিচালন ব্যয় বাদে নিট মুনাফা হয়েছে ১৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা।
বুধবার (২৮ আগস্ট) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাকক্ষে পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে গত অর্থবছরের আর্থিক হিসাব বিবরণী অনুমোদন হয়। পর্ষদ সভায় সভাপতিত্ব করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
সভায় জানানো হয়, গত ২০২২-২৩ অর্থবছর বাংলাদেশ ব্যাংক ১৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে। এই অর্থবছরে পরিচালন ব্যয় বাদে নিট মুনাফা ছিল ১০ হাজার ৭৪৮ কোটি টাকা।
সভা সূত্রে জানা যায়, এর আগে আলোচিত সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে তথ্য গোপন করে বিদায়ী অর্থবছরের শেষ তিন মাসে সরকারকে টাকা ছাপিয়ে প্রায় ৪১ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত অর্থবছর রেপো, স্পেশাল রেপোর বিপরীতে বিভিন্ন ব্যাংককে বিপুল অঙ্কের স্বল্পমেয়াদি ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারকে দেওয়া মোট ধারের পরিমাণ ছিল ৩২ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা। যা গত সাত বছরে দেওয়া মোট ধারের চেয়ে বেশি। অন্যদিকে সুদহারও ছিল সাম্প্রতিক যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রি ও সরকারকে ঋণ দিয়েও অনেক টাকা আয় করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বুধবার (২৮ আগস্ট) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাকক্ষে পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে গত অর্থবছরের আর্থিক হিসাব বিবরণী অনুমোদন হয়। পর্ষদ সভায় সভাপতিত্ব করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
সভায় জানানো হয়, গত ২০২২-২৩ অর্থবছর বাংলাদেশ ব্যাংক ১৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে। এই অর্থবছরে পরিচালন ব্যয় বাদে নিট মুনাফা ছিল ১০ হাজার ৭৪৮ কোটি টাকা।
সভা সূত্রে জানা যায়, এর আগে আলোচিত সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে তথ্য গোপন করে বিদায়ী অর্থবছরের শেষ তিন মাসে সরকারকে টাকা ছাপিয়ে প্রায় ৪১ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত অর্থবছর রেপো, স্পেশাল রেপোর বিপরীতে বিভিন্ন ব্যাংককে বিপুল অঙ্কের স্বল্পমেয়াদি ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারকে দেওয়া মোট ধারের পরিমাণ ছিল ৩২ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা। যা গত সাত বছরে দেওয়া মোট ধারের চেয়ে বেশি। অন্যদিকে সুদহারও ছিল সাম্প্রতিক যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রি ও সরকারকে ঋণ দিয়েও অনেক টাকা আয় করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।