আইফোনের শখ প্রায় প্রতিটি স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর কমবেশি আছে। তবে দামের জন্য এই শখ পূরণ করতে পারেন না অনেকেই। সেক্ষেত্রে সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনই ভরসা। তবে আইফোন সেকেন্ড হ্যান্ড কেনার সময় বেশ কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। নাহলে বিপদে পড়তে পারেন।
জেনে নিন সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার সময় কোন বিষয়গুলোতে বেশি নজর দেবেন-
১. আইফোনের সিরিয়াল নম্বর
ইনভয়েস এবং রিটেল বক্সের সাহায্যে আইফোনের সিরিয়াল নম্বর অথবা আইএমইআই ম্যাচ করানোর পাশাপাশি অ্যাপলের ওয়েবসাইটে গিয়ে তা যাচাই করিয়ে নিতে হবে। এতে আইফোন সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য সামনে এসে যাবে। সেখান থেকেই মিলিয়ে নিতে পারবেন সইরিয়াল নম্বরটি।
২. আইফোনটির ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত কি না
সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার আগে সেটার অবস্থা ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে। আইফোনে কোনোরকম স্ক্র্যাচ কিংবা ড্যামেজ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা উচিত। অতিরিক্ত স্ক্র্যাচ কিংবা ড্যামেজ থাকলে দর কষাকষি করা যেতে পারে।
৩. আসল ডিসপ্লে আছে কি না
আইফোনের সবচেয়ে সার্ভিসযোগ্য অংশ হলো ডিসপ্লে এবং ব্যাটারি। আইফোনের ডিসপ্লেতে কারচুপি করা হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করে নিন। এজন্য এর ট্রুটোন ক্যাপাবিলিটি পরীক্ষা করা। সেই সঙ্গে দেখে নিতে হবে, ফেস আইডি কাজ করছে কি না।
৪. ব্যাটারি হেলথ
ডিসপ্লের মতোই ব্যাটারি আসল কি না, তা পরীক্ষা করে নিতে হবে। যদিও ব্যবহার করা আইফোনে ব্যাটারি হেলথ তেমন ভালো থাকে না। তবে যদি আইফোনে কোনো ব্যাটারি হেলথ সংক্রান্ত স্ট্যাটাস না দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে, এতে রয়েছে নকল ব্যাটারি। তবে ব্যাটারি হেলথ ৮০ শতাংশের উপরে কি না, তা দেখে কেনাই ভালো।
৫. ক্যামেরা সিস্টেম ভেরিফিকেশন
সবচেয়ে আধুনিক আইফোনের পিছনে দুটি ক্যামেরা থাকে। প্রো আইফোনগুলোতে থাকে তিনটি ক্যামেরা। ক্যামেরা অ্যাপটি খুলতে হবে। সব ক্যামেরা ফাংশন ঠিকমতো কাজ করছে কি না, দেখে নিতে হবে। তার জন্য ছবি তুলে কিংবা ভিডিও রেকর্ড করেও দেখা যেতে পারে।
জেনে নিন সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার সময় কোন বিষয়গুলোতে বেশি নজর দেবেন-
১. আইফোনের সিরিয়াল নম্বর
ইনভয়েস এবং রিটেল বক্সের সাহায্যে আইফোনের সিরিয়াল নম্বর অথবা আইএমইআই ম্যাচ করানোর পাশাপাশি অ্যাপলের ওয়েবসাইটে গিয়ে তা যাচাই করিয়ে নিতে হবে। এতে আইফোন সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য সামনে এসে যাবে। সেখান থেকেই মিলিয়ে নিতে পারবেন সইরিয়াল নম্বরটি।
২. আইফোনটির ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত কি না
সেকেন্ড হ্যান্ড আইফোন কেনার আগে সেটার অবস্থা ভালোভাবে পরীক্ষা করে নিতে হবে। আইফোনে কোনোরকম স্ক্র্যাচ কিংবা ড্যামেজ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা উচিত। অতিরিক্ত স্ক্র্যাচ কিংবা ড্যামেজ থাকলে দর কষাকষি করা যেতে পারে।
৩. আসল ডিসপ্লে আছে কি না
আইফোনের সবচেয়ে সার্ভিসযোগ্য অংশ হলো ডিসপ্লে এবং ব্যাটারি। আইফোনের ডিসপ্লেতে কারচুপি করা হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করে নিন। এজন্য এর ট্রুটোন ক্যাপাবিলিটি পরীক্ষা করা। সেই সঙ্গে দেখে নিতে হবে, ফেস আইডি কাজ করছে কি না।
৪. ব্যাটারি হেলথ
ডিসপ্লের মতোই ব্যাটারি আসল কি না, তা পরীক্ষা করে নিতে হবে। যদিও ব্যবহার করা আইফোনে ব্যাটারি হেলথ তেমন ভালো থাকে না। তবে যদি আইফোনে কোনো ব্যাটারি হেলথ সংক্রান্ত স্ট্যাটাস না দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে, এতে রয়েছে নকল ব্যাটারি। তবে ব্যাটারি হেলথ ৮০ শতাংশের উপরে কি না, তা দেখে কেনাই ভালো।
৫. ক্যামেরা সিস্টেম ভেরিফিকেশন
সবচেয়ে আধুনিক আইফোনের পিছনে দুটি ক্যামেরা থাকে। প্রো আইফোনগুলোতে থাকে তিনটি ক্যামেরা। ক্যামেরা অ্যাপটি খুলতে হবে। সব ক্যামেরা ফাংশন ঠিকমতো কাজ করছে কি না, দেখে নিতে হবে। তার জন্য ছবি তুলে কিংবা ভিডিও রেকর্ড করেও দেখা যেতে পারে।