বন্যাদুর্গত অসহায় ২৯১৪ মানুষকে উদ্ধার; ৪০ হাজার ৭১৬টি পরিবারকে ত্রাণ এবং ৬ হাজার ৯৭৮ জনকে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম জানান, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষকে উদ্ধার তৎপরতা, তাদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রয়েছে।
এখন পর্যন্ত বন্যাদুর্গত এলাকা থেকে ২ হাজার ৯১৪ জনকে উদ্ধার; ৪০ হাজার ৭১৬টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং ৬ হাজার ৯৭৮ জন রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
সর্বশেষ বুধবার (২৮ আগস্ট) ৬ হাজার ৫২০টি পরিবারের পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং ১৮১২ জন রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
এরমধ্যে বন্যাদুর্গত ফেনী সদরে ১৫০টি, ফুলগাজীতে ১৭৭৭টি, পরশুরামে ১১৭৫টি, ছাগলনাইয়ায় ৮১৫টি, সোনাগাজীতে ৫০০টি এবং দাগনভূঁঞায় ৮৮০টি পরিবারসহ ফেনী জেলায় মোট ৫২৯৭টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকালে বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম জানান, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় মানুষকে উদ্ধার তৎপরতা, তাদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রয়েছে।
এখন পর্যন্ত বন্যাদুর্গত এলাকা থেকে ২ হাজার ৯১৪ জনকে উদ্ধার; ৪০ হাজার ৭১৬টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং ৬ হাজার ৯৭৮ জন রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
সর্বশেষ বুধবার (২৮ আগস্ট) ৬ হাজার ৫২০টি পরিবারের পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং ১৮১২ জন রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
এরমধ্যে বন্যাদুর্গত ফেনী সদরে ১৫০টি, ফুলগাজীতে ১৭৭৭টি, পরশুরামে ১১৭৫টি, ছাগলনাইয়ায় ৮১৫টি, সোনাগাজীতে ৫০০টি এবং দাগনভূঁঞায় ৮৮০টি পরিবারসহ ফেনী জেলায় মোট ৫২৯৭টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।