রাজধানীর উত্তরা নওয়াব হাবিবুল্লাহ স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক হাসান মোহাম্মদ রকিবুল ইসলামকে মারধর করেছেন তার সহকর্মীরা। মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) সকালে কলেজের শিক্ষকদের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
মারধরের শিকার শিক্ষক হাসান মোহাম্মদ রকিবুল ইসলাম কলেজটির বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। হামলার পর তাকে কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষকের স্ত্রী শারমিনা উত্তরা-পূর্ব থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। যাদের নামে অভিযোগ করেছেন তারা হলেন- কলেজের খণ্ডকালীন শিক্ষক মিরাজ হোসেন (৪২), কম্পিউটার অপারেটর শফিকুল ইসলাম সবুজ (৩৫), শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক আসাদুজ্জামান (৪৫), বাহাদুর হোসেন (৪২) ইংরেজির শিক্ষক হারুন অর রশিদ (৫০) ও পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন (৪৮)।
লিখিত অভিযোগে কলেজ শিক্ষক হাসান মোহাম্মদ রকিবুলের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন, গত ২৫ আগস্ট তার স্বামী হাসান মোহাম্মদ রকিবুল ইসলাম কলেজে ইংরেজি শিক্ষক হারুন অর রশিদের সঙ্গে মর্নিং ও ইভিনিং শিফট নিয়ে কথা বলছিলেন। সেসময় বিনা কারণে খণ্ডকালীন শিক্ষক মিরাজ হোসেন তার স্বামীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। হাসান মোহাম্মদ রকিবুল তাদের দুজনের মধ্যে মিরাজকে কথা বলতে নিষেধ করলে তিনি চেয়ার তুলে মারতে তেড়ে আসেন। অন্য সহকর্মীরা সেদিন বিষয়টি মীমাংসা করে দেন।
মারধরের শিকার শিক্ষক হাসান মোহাম্মদ রকিবুল ইসলাম কলেজটির বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। হামলার পর তাকে কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষকের স্ত্রী শারমিনা উত্তরা-পূর্ব থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। যাদের নামে অভিযোগ করেছেন তারা হলেন- কলেজের খণ্ডকালীন শিক্ষক মিরাজ হোসেন (৪২), কম্পিউটার অপারেটর শফিকুল ইসলাম সবুজ (৩৫), শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক আসাদুজ্জামান (৪৫), বাহাদুর হোসেন (৪২) ইংরেজির শিক্ষক হারুন অর রশিদ (৫০) ও পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক সাজ্জাদ হোসেন (৪৮)।
লিখিত অভিযোগে কলেজ শিক্ষক হাসান মোহাম্মদ রকিবুলের স্ত্রী উল্লেখ করেছেন, গত ২৫ আগস্ট তার স্বামী হাসান মোহাম্মদ রকিবুল ইসলাম কলেজে ইংরেজি শিক্ষক হারুন অর রশিদের সঙ্গে মর্নিং ও ইভিনিং শিফট নিয়ে কথা বলছিলেন। সেসময় বিনা কারণে খণ্ডকালীন শিক্ষক মিরাজ হোসেন তার স্বামীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। হাসান মোহাম্মদ রকিবুল তাদের দুজনের মধ্যে মিরাজকে কথা বলতে নিষেধ করলে তিনি চেয়ার তুলে মারতে তেড়ে আসেন। অন্য সহকর্মীরা সেদিন বিষয়টি মীমাংসা করে দেন।